সৈয়দপুরে ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানির মেয়াদোত্তীর্ণ ও মৃত্যু বীমা দাবির চেক হস্তান্তর

তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর(নীলফামারী)প্রতিনিধি:
 ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গণ-গ্রামীণ বীমা ডিভিশনের সৈয়দপুর ইউনিটের মেয়াদোত্তীর্ণ  ও মৃত্যু বীমা দাবির চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শহরের পুরাতন বাবুপাড়াস্থ প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ওই চেক হস্তান্তর করা হয়।
 অনুষ্ঠানে শহরের কাজীরহাট এলাকার বাসিন্দা ও  জমির সোপ ফ্যাক্টরির স্বত্ত্বাধিকারী  লায়ন মো. আনোয়ার আলীর মেয়াদোত্তীর্ণ বীমা দাবির এক লাখ ৫২ হাাজার ২২০ টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। বীমা গ্রাহকের হাতে ওই চেক তুলে দেন ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গণ-গ্রামীণ বীমা ডিভিশন সৈয়দপুর ইউনিটের ব্যবস্থাপক মো. নকিবুল ইসলাম। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির হিসাব কর্মকর্তা মো. মাহ্মুদ আলম প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
 বীমা গ্রাহক  বিশিষ্ট শিল্পপতি লায়ন মো. আনোয়ার আলী ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গণ-গ্রামীণ বীমা ডিভিশনের সৈয়দপুর ইউনিটে ১০ বছর মেয়াদী  এক লাখা টাকার একটি বীমা পলিসি খোলেন।  গত ২০০৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর  খোলা ওই বীমা পলিসির মেয়াদ গেল ২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ১০ বছরপূর্ণ হয়।  প্রতিষ্ঠানের সংগঠক মো. সাখাওয়াৎ হোসেনের মাধ্যমে বীমা গ্রাহক  চার হাজার ৯৬০ টাকা করে যান্মাষিক প্রিমিয়াম কিস্তি জমা দেন। মেয়াদপূর্ণ শেষে তাকে বীমা দাবির এক লাখ ৫২ হাজার ২২০ টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে।
একই দিন বীমা গ্রাহক ফাতেমার মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর করা হয়। বীমা গ্রাহক ফাতেমার স্বামী ব্যবসায়ী মো. সামিরুলের হাতে ওই মৃত্যুদাবির চেক তুলে দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, শহরের হাওয়ালদারপাড়া মোল্লা রোডের বাসিন্দা মুরগী ব্যবসায়ী মো. সামিরুলের স্ত্রী ফাতেমা গত ২০১৩ সালের ১০ মার্চ ডেল্টা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গণ-গ্রামীণ বীমা ডিভিশনের সৈয়দপুর ইউনিটে ৫০ হাজার টাকার একটি বীমা করেন। মাসিক ৪৩৫ টাকা হিসেবে ৬৪ প্রিমিয়াম কিস্তি পরিশোধ করে ফাতেমা বেগম গেল ২০১৮ সালের ১৩ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর বীমার নমিনী ছিল তাঁর ছেলে মো. সোহেল।           

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 6880925238639219575

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item