এ.আর. জেনারেল হাসপাতালের শুধ উদ্বোধন করলেন আসাদুজ্জামান নুর এমপি
https://www.obolokon24.com/2019/03/nilphamari_29.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ নীলফামারী শহরে বেসরকারী উদ্যোগে নির্মিত আধুনিক ও বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান এ.আর. জেনারেল হাসপাতালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন নীলফামারী সদর আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর (এমপি)। আজ বুধবার (২৭ মার্চ) রাতে ফিতা কেটে নবনির্মিত ৩০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ও ইকো-কার্ডিওগ্রাম ইউনিটের উদ্বোধন করেন তিনি।
এসময় নূর এমপি বলেন দেশের জনসংখ্যার তুলনায় হাসপাতালের সংখ্যা অনেক কম। তাই সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে দেশের বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথম ক্ষমতায় এসে দেশের তৃণমুল মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করেছিলো। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে সেগুলো বন্ধ করে দেয়।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আলিমুদ্দিন বসুনিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এ.আর জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগে সভাপতি পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক উপ-পরিচালক ও ক্রিয়েটিভ ম্যাটস্ এর অধ্যক্ষ ডা. মো. রেজাউল করিম ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম রিন্টু প্রমুখ।
এদিকে অনুষ্ঠান চলাকালীন বিনামূল্যে ইকো-কার্ডিওগ্রাম সুবিধা দিতে ৫০ জন রোগীর নিবন্ধন করা হয়। সংশ্লিষ্ঠরা জানায়, ৩০ শয্যার ওই হাসপাতালে নীলফামারীতে সর্বপ্রথম ইকো কার্ডিওগ্রাম করার সুবিধা ছাড়াও ডিজিটাল যন্ত্রপাতি দ্বারা কালার ডপলার আল্ট্রাসনোগ্রাম, ১২ চ্যানেল ডিজিটাল ইসিজি, কার্ডিয়াক টেস্ট, হরমোন টেস্টসহ যাবতীয় পরীক্ষা নিরীক্ষার সু-ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও ভিআইপি ও ভিভিআইপি রোগীদের জন্য শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কেবিন। নন এসি কেবিনসহ সাধারণ রোগীদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
এসময় নূর এমপি বলেন দেশের জনসংখ্যার তুলনায় হাসপাতালের সংখ্যা অনেক কম। তাই সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে দেশের বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথম ক্ষমতায় এসে দেশের তৃণমুল মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করেছিলো। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে সেগুলো বন্ধ করে দেয়।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আলিমুদ্দিন বসুনিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এ.আর জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগে সভাপতি পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক উপ-পরিচালক ও ক্রিয়েটিভ ম্যাটস্ এর অধ্যক্ষ ডা. মো. রেজাউল করিম ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম রিন্টু প্রমুখ।
এদিকে অনুষ্ঠান চলাকালীন বিনামূল্যে ইকো-কার্ডিওগ্রাম সুবিধা দিতে ৫০ জন রোগীর নিবন্ধন করা হয়। সংশ্লিষ্ঠরা জানায়, ৩০ শয্যার ওই হাসপাতালে নীলফামারীতে সর্বপ্রথম ইকো কার্ডিওগ্রাম করার সুবিধা ছাড়াও ডিজিটাল যন্ত্রপাতি দ্বারা কালার ডপলার আল্ট্রাসনোগ্রাম, ১২ চ্যানেল ডিজিটাল ইসিজি, কার্ডিয়াক টেস্ট, হরমোন টেস্টসহ যাবতীয় পরীক্ষা নিরীক্ষার সু-ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও ভিআইপি ও ভিভিআইপি রোগীদের জন্য শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কেবিন। নন এসি কেবিনসহ সাধারণ রোগীদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।