বিএনপির বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদত্যাগ করল জামান
https://www.obolokon24.com/2019/03/jaman.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয় নীলফামারী ॥ বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ)
থেকে পদত্যাগ করেছে শামসুজ্জামান জামান। আজ রবিবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে জামান জানান পদত্যাগপত্র দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবর পাঠিয়েছেন মহাসচিব ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাধ্যমে। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করছেন বলে উলে¬খ করেন তিনি।
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক পত্রে নীলফামারী জেলা বিএনপির ১৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি বিলুপ্ত করে। ওই পত্রে রিজভী সাংগঠনিক দুর্বলতা ও বিশৃংঙ্খলার কারনে নীলফামারী জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হলো বলে উল্লেখ করে। সেই সঙ্গে কোন আহবায়ক কমিটি ঘোষণা না করে রিজভী একই পত্রে আপাতত দলের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু সাথে নীলফামারী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের সমন্বয় করতে বলেছেন। উল্লেখ যে শামসুজ্জামান জামান নীলফামারী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকেও ছিল।
জানা যায় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী কর্তৃক নীলফামারী জেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনার পর দলের বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদত্যাগ করেন শামসুজ্জামান জামান। পদত্যাগ পত্রে জামান উল্লেখ করেন,১/১১ পর থেকে দুইবার নীলফামারী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি আমি। তিনি ২০০৯ সালের নবেম্বরে এবং ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে কাউন্সিলের মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করে আসছিল।
নীলফামারী বিএনপির অনেক নেতাকর্মী জানান, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা নীলফামারী সদর আসনে বিএনপির প্রার্থীর দাবি করে আসছিলাম। সে হিসাবে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ) ও নীলফামারী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান জামান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিল। কিন্তু পরবর্তিতে শামসুজ্জামানের পরিবর্তে এখানে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী দেয়া হয় জামায়াতের জেলা নায়েবে আমির মনিরুজ্জামান মন্টুকে। এতে করে স্থানীয় বিএনপির রাজনৈতিকভাবে মনোবল ভেঙ্গে পড়ে।
থেকে পদত্যাগ করেছে শামসুজ্জামান জামান। আজ রবিবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে জামান জানান পদত্যাগপত্র দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবর পাঠিয়েছেন মহাসচিব ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাধ্যমে। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করছেন বলে উলে¬খ করেন তিনি।
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক পত্রে নীলফামারী জেলা বিএনপির ১৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি বিলুপ্ত করে। ওই পত্রে রিজভী সাংগঠনিক দুর্বলতা ও বিশৃংঙ্খলার কারনে নীলফামারী জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হলো বলে উল্লেখ করে। সেই সঙ্গে কোন আহবায়ক কমিটি ঘোষণা না করে রিজভী একই পত্রে আপাতত দলের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু সাথে নীলফামারী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের সমন্বয় করতে বলেছেন। উল্লেখ যে শামসুজ্জামান জামান নীলফামারী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকেও ছিল।
জানা যায় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী কর্তৃক নীলফামারী জেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনার পর দলের বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদত্যাগ করেন শামসুজ্জামান জামান। পদত্যাগ পত্রে জামান উল্লেখ করেন,১/১১ পর থেকে দুইবার নীলফামারী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি আমি। তিনি ২০০৯ সালের নবেম্বরে এবং ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে কাউন্সিলের মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করে আসছিল।
নীলফামারী বিএনপির অনেক নেতাকর্মী জানান, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা নীলফামারী সদর আসনে বিএনপির প্রার্থীর দাবি করে আসছিলাম। সে হিসাবে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ) ও নীলফামারী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান জামান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিল। কিন্তু পরবর্তিতে শামসুজ্জামানের পরিবর্তে এখানে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী দেয়া হয় জামায়াতের জেলা নায়েবে আমির মনিরুজ্জামান মন্টুকে। এতে করে স্থানীয় বিএনপির রাজনৈতিকভাবে মনোবল ভেঙ্গে পড়ে।