ফুলবাড়ীতে দুই পিকআপ মূখোমূখী সংঘর্ষে নিহত ১
https://www.obolokon24.com/2019/03/accident_81.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী(দিনাজপুর)প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে দুই পিকআপ মূখোমূখী সংঘর্ষে চুনুœ মিয়া(৩৫) নামে এক হেলফার নিহত হয়েছে, ওই দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে এক জন।
গতকাল শনিবার রাত ৮টায় উপজেলার বারাইহাট পুটকিয়া মোড় নামক স্থানে আঞ্চলিক মহাসড়কে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ও ফুলবাড়ীতে থেকে ছেড়ে যাওয়া দুটি পিকআপ মূখোমূখী সংঘর্ষে এ ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনা স্থলেই হেলফার চুন্নু মিয়ার মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় গুরুতর অবস্থায় আহত চালককে প্রথমে ফুলবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়,পরে অবস্থার অবনতি দেখে তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।
নিহত চুনুœ মিয়া(৩৫) চাঁদপুর জেলার শরিয়তপুর উপজেলার আলুর বাজার পতেজাংপুর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি পিক-আপের হেলপার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। অপরদিকে আহত বিপরিত পিক-আপ এর মালিক দ্বিন ইসলাম (৩০) নরসিংদি জেলার বেলাবোর থানার সেকেন্দার আলীর পুত্র। তিনি তার পিক-আপ নিজেই চালিয়ে দিনাজপুরের দিকে যাওয়ার পথে এই দূর্ঘটনা ঘটে।
ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ জানান,নিহত চুন্নু মিয়ার মরদেহ নেওয়া জন্য তার পরিবারের লোকজনের সাথে যোগযোগ করা হয়েছে। তারা আসলে তাদের হাতে মরদহে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে দুই পিকআপ মূখোমূখী সংঘর্ষে চুনুœ মিয়া(৩৫) নামে এক হেলফার নিহত হয়েছে, ওই দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে এক জন।
গতকাল শনিবার রাত ৮টায় উপজেলার বারাইহাট পুটকিয়া মোড় নামক স্থানে আঞ্চলিক মহাসড়কে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ও ফুলবাড়ীতে থেকে ছেড়ে যাওয়া দুটি পিকআপ মূখোমূখী সংঘর্ষে এ ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনা স্থলেই হেলফার চুন্নু মিয়ার মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় গুরুতর অবস্থায় আহত চালককে প্রথমে ফুলবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়,পরে অবস্থার অবনতি দেখে তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।
নিহত চুনুœ মিয়া(৩৫) চাঁদপুর জেলার শরিয়তপুর উপজেলার আলুর বাজার পতেজাংপুর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি পিক-আপের হেলপার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। অপরদিকে আহত বিপরিত পিক-আপ এর মালিক দ্বিন ইসলাম (৩০) নরসিংদি জেলার বেলাবোর থানার সেকেন্দার আলীর পুত্র। তিনি তার পিক-আপ নিজেই চালিয়ে দিনাজপুরের দিকে যাওয়ার পথে এই দূর্ঘটনা ঘটে।
ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ জানান,নিহত চুন্নু মিয়ার মরদেহ নেওয়া জন্য তার পরিবারের লোকজনের সাথে যোগযোগ করা হয়েছে। তারা আসলে তাদের হাতে মরদহে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।