পঞ্চগড়ের বোদায় কাবিটা প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2019/02/panchagar26.html
সাইদুজ্জামান রেজা, পঞ্চগড়
পঞ্চগড়ের বোদায় রাস্তা মেরামতের জন্য কাজের বিনিময়ে টাকা কর্মসূচি (কাবিটা) প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
নাম মাত্র কাজ করে প্রকল্পের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বোদা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের প্রকল্প কমিটি আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই, সম্পাদক রফিকুল ইসলাম।
এ ঘটনায় ফেব্রুয়ারি মাসের ১২ তারিখে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে ওই প্রকল্প সভাপতি সদস্য সচিব এর বিরুদ্ধে এলাকাবাসী অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বোদা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের প্রসাদ খাওয়া গ্রামের বক্কর এর বাড়ি থেকে আজিজুল এর বাড়ি পর্যন্ত মাটি ভরাট কাজে ৮ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়।
যার সরকারি মূল্য ৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। এর মধ্যে প্রকল্পের সভাপতি ৩০ হাজার টাকায় রাস্তাটি চুক্তি দিয়ে নাম মাত্র মাটি ভরাট করে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জায়গায় জায়গায় মাটি দিলেও মুরগীকে ভাত ছিটানোর মতই মাটি ছিটিয়েছে ।
কাজ না করে সরকারি টাকা আত্মসাতের বিষয়টি এলকাবাসী জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যানকে অভিযোগ করেন।
প্রকল্পের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা মাটি ভরাট করে দিয়েছি না হলে আবার দিব । তবে একটু এদিক সেদিক তো হবেই, অফিস ম্যানেজ করতে হয়। আর বিশেষ করে ভোটে আমার ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে ।
প্রকল্পের কমিটির সভাপতি আব্দুল হাই জানান, আমরা কাজ করেছি কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোন টাকা তুলি নাই। আমাদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী অভিযোগ দেওয়ায় আমরাও চাঁদাবাজির পাল্টা অভিযোগ করেছি।
এ ব্যাপারে বোদা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রকনুজ্জামান এর অফিসে গিয়ে তাকে না পাওয়ায় মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ রয়েছে। প্রথম কিস্তি কাজ করার জন্য অর্থ ছাড় দেয়া হয়েছে ।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহমুদ হাসান জানান, এ বিষয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে ।
পঞ্চগড়ের বোদায় রাস্তা মেরামতের জন্য কাজের বিনিময়ে টাকা কর্মসূচি (কাবিটা) প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
নাম মাত্র কাজ করে প্রকল্পের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বোদা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের প্রকল্প কমিটি আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই, সম্পাদক রফিকুল ইসলাম।
এ ঘটনায় ফেব্রুয়ারি মাসের ১২ তারিখে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে ওই প্রকল্প সভাপতি সদস্য সচিব এর বিরুদ্ধে এলাকাবাসী অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বোদা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের প্রসাদ খাওয়া গ্রামের বক্কর এর বাড়ি থেকে আজিজুল এর বাড়ি পর্যন্ত মাটি ভরাট কাজে ৮ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়।
যার সরকারি মূল্য ৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। এর মধ্যে প্রকল্পের সভাপতি ৩০ হাজার টাকায় রাস্তাটি চুক্তি দিয়ে নাম মাত্র মাটি ভরাট করে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জায়গায় জায়গায় মাটি দিলেও মুরগীকে ভাত ছিটানোর মতই মাটি ছিটিয়েছে ।
কাজ না করে সরকারি টাকা আত্মসাতের বিষয়টি এলকাবাসী জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যানকে অভিযোগ করেন।
প্রকল্পের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা মাটি ভরাট করে দিয়েছি না হলে আবার দিব । তবে একটু এদিক সেদিক তো হবেই, অফিস ম্যানেজ করতে হয়। আর বিশেষ করে ভোটে আমার ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে ।
প্রকল্পের কমিটির সভাপতি আব্দুল হাই জানান, আমরা কাজ করেছি কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোন টাকা তুলি নাই। আমাদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী অভিযোগ দেওয়ায় আমরাও চাঁদাবাজির পাল্টা অভিযোগ করেছি।
এ ব্যাপারে বোদা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রকনুজ্জামান এর অফিসে গিয়ে তাকে না পাওয়ায় মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ রয়েছে। প্রথম কিস্তি কাজ করার জন্য অর্থ ছাড় দেয়া হয়েছে ।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহমুদ হাসান জানান, এ বিষয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে ।