ছেলের নেতৃত্বে বিএনপি সমর্থক বাবার বাড়ি হোটেল ভাংচুর
https://www.obolokon24.com/2019/01/thakurgaon_8.html
আব্দুল আউয়াল,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥ ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ভেলাজান এলাকায় রোববার ছেলের নেতৃত্বে বিএনপি সমর্থক আবুল কালাম আজাদের হোটেল ও বাড়ি ভাংচুর করা হয় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ভেলাজান এলাকায় বিএনপির এক সমর্থকের বাড়িঘর ও খাবারের হোটেলে ভাংচুর চালিয়ে লুটপাট করা হয়েছে। এই হামলায় নেতৃত্ব দিয়েছে ওই বিএনপি সমর্থকের প্রথম স্ত্রীর পক্ষের ছেলে। তবে বিএনপি সমর্থক আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী শেফালীর দাবি, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা নাজিম উদ্দিনের নেতৃত্বে একদল যুবক রোবরার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
শেফালী বলেন, 'আমার স্বামী বিএনপি করে, তাই তার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। ভাতের হোটেল চালিয়ে আমাদের সংসার চলে। নাজিমউদ্দিনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের লোকজন হোটেল ও ঘরবাড়ি ভাংচুর করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে। ১ লাখ ২৯ হাজার টাকা লুটসহ ৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০২ সালে আজাদের সাবেক স্ত্রী নূর বানুর বাবা ভেলাজান উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ১০ শতক জমি মেয়ে ও জামাতাকে দান করেন। পরে নূর বানুর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হলে অর্ধেক জমি ছেড়ে দিয়ে বাকি অংশে হোটেল ও বাড়ি নির্মাণ করেন আজাদ। সেখানে প্রায় ১৫ বছর ধরে ভাতের হোটেল করে আসছিলেন মাংস ব্যবসায়ী আজাদ। তার ছোট স্ত্রী শেফালী ভাতের হোটেল দেখাশোনা করতেন। তার পাশেই দুটি ঘর আছে, সেখানে শেফালী থাকেন।
বিএনপি সমর্থক আজাদ অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা নাজিমউদ্দিন, তৈমুর, সামাদ. আনিসুর, নাজিমউদ্দিনের ছেলে দুলাল ও মুন্না দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তার বাড়ি ও ভাতের হোটেলে হামলা চালিয়েছে। তিনি বলেন, 'এর আগে রোববার সকালে ইউপি সদস্য জিয়ারুল আমার ভাইয়ের কাছে হোটেলের জন্য চাঁদা দাবি করে। আমি বিএনপি করি, সে জন্য চাঁদা দিয়ে হোটেল করতে হবে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভাংচুরের সময় আজাদের ছেলে আবদুল্লাহকেও হামলাকারীদের সঙ্গে ঘটনাস্থলে দেখা গেছে। তার নেতৃত্বেই এ হামলা হয়েছে। হামলাকারীরা হোটেল ও বাড়িঘরে হামলা-ভাংচুর চালিয়ে একেবারে তছনছ করে দিয়েছে। এ বিষয়ে আজাদ বলেন, 'আমার ছেলে আবদুল্লাহ সাবেক স্ত্রী নূর বানুর সঙ্গে থাকে। বিএনপি সমর্থন করায় আবদুল্লাহর নাম দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতারা হামলা চালিয়েছে।' ছেলে আবদল্লাহকে উস্কানি দিয়ে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
আজাদের ছেলে আবদুল্লহ বলেন, 'আমার বাবা বিএনপি করে, তাই আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের নির্দেশে হোটেল ও ঘরবাড়ি ভাঙা হয়েছে। আমার মাকে তালাক দিয়ে বাবা আবার বিয়ে করেছে। আমি তো ভাগ পাব, সে জন্য মালপত্র অন্য কাউকে না দিয়ে আমি নিয়ে গেছি।'
আওয়ামী লীগ নেতা নাজিমউদ্দিনের ছেলে দুলাল বলেন, 'ইউনিয়ন লিডারের নির্দেশে আজাদের হোটেলসহ ঘরবাড়ি ভাঙা হয়েছে।' ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি আশিকুর রহমান জানান, ভেলাজান এলাকায় বাবার হোটেল ও বাড়ি লুট করেছে ছেলে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেফালী বলেন, 'আমার স্বামী বিএনপি করে, তাই তার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। ভাতের হোটেল চালিয়ে আমাদের সংসার চলে। নাজিমউদ্দিনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের লোকজন হোটেল ও ঘরবাড়ি ভাংচুর করে মালপত্র লুট করে নিয়ে গেছে। ১ লাখ ২৯ হাজার টাকা লুটসহ ৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০২ সালে আজাদের সাবেক স্ত্রী নূর বানুর বাবা ভেলাজান উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ১০ শতক জমি মেয়ে ও জামাতাকে দান করেন। পরে নূর বানুর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হলে অর্ধেক জমি ছেড়ে দিয়ে বাকি অংশে হোটেল ও বাড়ি নির্মাণ করেন আজাদ। সেখানে প্রায় ১৫ বছর ধরে ভাতের হোটেল করে আসছিলেন মাংস ব্যবসায়ী আজাদ। তার ছোট স্ত্রী শেফালী ভাতের হোটেল দেখাশোনা করতেন। তার পাশেই দুটি ঘর আছে, সেখানে শেফালী থাকেন।
বিএনপি সমর্থক আজাদ অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা নাজিমউদ্দিন, তৈমুর, সামাদ. আনিসুর, নাজিমউদ্দিনের ছেলে দুলাল ও মুন্না দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তার বাড়ি ও ভাতের হোটেলে হামলা চালিয়েছে। তিনি বলেন, 'এর আগে রোববার সকালে ইউপি সদস্য জিয়ারুল আমার ভাইয়ের কাছে হোটেলের জন্য চাঁদা দাবি করে। আমি বিএনপি করি, সে জন্য চাঁদা দিয়ে হোটেল করতে হবে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভাংচুরের সময় আজাদের ছেলে আবদুল্লাহকেও হামলাকারীদের সঙ্গে ঘটনাস্থলে দেখা গেছে। তার নেতৃত্বেই এ হামলা হয়েছে। হামলাকারীরা হোটেল ও বাড়িঘরে হামলা-ভাংচুর চালিয়ে একেবারে তছনছ করে দিয়েছে। এ বিষয়ে আজাদ বলেন, 'আমার ছেলে আবদুল্লাহ সাবেক স্ত্রী নূর বানুর সঙ্গে থাকে। বিএনপি সমর্থন করায় আবদুল্লাহর নাম দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতারা হামলা চালিয়েছে।' ছেলে আবদল্লাহকে উস্কানি দিয়ে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
আজাদের ছেলে আবদুল্লহ বলেন, 'আমার বাবা বিএনপি করে, তাই আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের নির্দেশে হোটেল ও ঘরবাড়ি ভাঙা হয়েছে। আমার মাকে তালাক দিয়ে বাবা আবার বিয়ে করেছে। আমি তো ভাগ পাব, সে জন্য মালপত্র অন্য কাউকে না দিয়ে আমি নিয়ে গেছি।'
আওয়ামী লীগ নেতা নাজিমউদ্দিনের ছেলে দুলাল বলেন, 'ইউনিয়ন লিডারের নির্দেশে আজাদের হোটেলসহ ঘরবাড়ি ভাঙা হয়েছে।' ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি আশিকুর রহমান জানান, ভেলাজান এলাকায় বাবার হোটেল ও বাড়ি লুট করেছে ছেলে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।