"শিক্ষানগরী সৈয়দপুর, এগিয়ে যাবে বহুদূর"
https://www.obolokon24.com/2019/01/saidpur_87.html
- খুরশিদ জামান কাকন
অসংখ্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভরপুর আমাদের এই সৈয়দপুর। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সৈয়দপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ঈর্ষণীয় ফলাফল দিনকে দিন আমাদের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সৈয়দপুরকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। আমাদের প্রিয় এই উপজেলা শিক্ষাক্ষেত্রে অন্যান্য উপজেলা শহর থেকে ঢের গুণ এগিয়ে। এমনকি আশপাশের জেলা শহর গুলোর সাথেও শিক্ষাক্ষেত্রে সৈয়দপুরের প্রতিযোগিতা বেশ লক্ষণীয়।
.
এইতো গতবছর সৈয়দপুরের মতো ছোট্ট একটি উপজেলা থেকে ৫২ জন শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পেয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিলো। গোটা বাংলাদেশ খুঁজে এমন আরেকটা উপজেলার সন্ধান পাওয়া সত্যিই দুঃসাধ্য। তাইতো আমাদের এই সৈয়দপুর সবার কাছেই শিক্ষার শহর হিসেবে পরিচিত। মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রচেষ্টা ও শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ সৈয়দপুরের শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলের প্রধান কারণ। এছাড়াও সৈয়দপুরে অবস্থানরত জেলার সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সৈয়দপুর সরকারি কারিগরি কলেজ অভাবনীয় ফলাফলের ক্ষেত্রে রাখে গুরতœপূর্ণ অবদান।
.
এজন্যে প্রতিবছর দূর দূরান্ত থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী সৈয়দপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির জন্য ভিড় জমায়। নিজের লুকায়িত প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। অভিভাবকরাও সন্তানকে শিক্ষার শহরে পাঠিয়ে থাকে নির্ভাবনায়। তাইতো আমাদের এই সৈয়দপুর অনেকের কাছেই 'শিক্ষানগরী সৈয়দপুর' হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে। ধীরেধীরে সবাই সৈয়দপুরকে শিক্ষানগরী হিসেবে মানতে শুরু করেছে। আমাদের প্রাপ্ত এই খেতাব সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে ভার্চুয়াল জগতের জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুকে "শিক্ষানগরী সৈয়দপুর" নামে একটি ফেসবুক গ্রুপ খোলা হয়। এই গ্রুপে লেখনীর মাধ্যমে আমরা সৈয়দপুরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ভাবমূর্তি তুলে ধরার চেষ্টা করছি। পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবা হিসেবে আমরা শিক্ষা ও জনসচেতনতা মূলক বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছি।
.
শুধু সৈয়দপুরে নয়, গোটা রংপুর বিভাগের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে 'শিক্ষানগরী সৈয়দপুর' একটি জনপ্রিয় ফেসবুক গ্রুপের নাম। বর্তমানে এই গ্রুপের মেম্বার সংখ্যা ২২ হাজার পেরিয়ে ২৩ হাজারের পথে। ২০১৫ সালে ফেসবুক গ্রুপটি গড়ে উঠার পর থেকেই আমরা শিক্ষামূলক বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করছি। এরমধ্যে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা, মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাময়িকী প্রকাশনা অন্যতম। এছাড়াও অনলাইনে প্রতি মাসে এই গ্রুপটির পক্ষ থেকে আমরা আয়োজন করি মাসিক গল্প লেখা প্রতিযোগিতা ও সোনামনিদের ছড়া আবৃত্তি প্রতিযোগিতা সহ বিভিন্ন শিক্ষামূলক কার্যক্রম।
.
আমাদের এই ফেসবুক গ্রুপটা সামান্য হলেও এডমিন ও স্বেচ্ছাসেবকদের সদিচ্ছা ও সৈয়দপুরবাসীর সহযোগিতায় আমরা আমাদের কার্যক্রমগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। ফেসবুকের মাধ্যমেও যে ভালো কিছু করা যায় তা আমরা দেখানোর চেষ্টা করছি। দিনশেষে আমরাও শিক্ষার্থী, উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে চাই। দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই। সৈয়দপুরের নাম আরো উজ্জ্বল করতে চাই। এজন্য সৈয়দপুরবাসীকে বাল্যবিবাহ ও মাদক মুক্ত সমাজ গড়ে তুলার অনুরোধ জানাই। কারণ, মাদক ও বাল্যবিয়ের কবলে পড়ে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত আজ অনুজ্জ্বলের পথে। তাই আসুন সকলে হাতে হাত রেখে জনমত গড়ে তুলি। বাল্যবিবাহ ও মাদক প্রতিহত করতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সোচ্চার হয়ে উঠি। তবেই তো আমাদের শিক্ষানগরী সৈয়দপুর, এগিয়ে যাবে বহুদূর।
অসংখ্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভরপুর আমাদের এই সৈয়দপুর। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সৈয়দপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ঈর্ষণীয় ফলাফল দিনকে দিন আমাদের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সৈয়দপুরকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। আমাদের প্রিয় এই উপজেলা শিক্ষাক্ষেত্রে অন্যান্য উপজেলা শহর থেকে ঢের গুণ এগিয়ে। এমনকি আশপাশের জেলা শহর গুলোর সাথেও শিক্ষাক্ষেত্রে সৈয়দপুরের প্রতিযোগিতা বেশ লক্ষণীয়।
.
এইতো গতবছর সৈয়দপুরের মতো ছোট্ট একটি উপজেলা থেকে ৫২ জন শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পেয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিলো। গোটা বাংলাদেশ খুঁজে এমন আরেকটা উপজেলার সন্ধান পাওয়া সত্যিই দুঃসাধ্য। তাইতো আমাদের এই সৈয়দপুর সবার কাছেই শিক্ষার শহর হিসেবে পরিচিত। মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রচেষ্টা ও শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ সৈয়দপুরের শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলের প্রধান কারণ। এছাড়াও সৈয়দপুরে অবস্থানরত জেলার সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সৈয়দপুর সরকারি কারিগরি কলেজ অভাবনীয় ফলাফলের ক্ষেত্রে রাখে গুরতœপূর্ণ অবদান।
.
এজন্যে প্রতিবছর দূর দূরান্ত থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী সৈয়দপুরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির জন্য ভিড় জমায়। নিজের লুকায়িত প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। অভিভাবকরাও সন্তানকে শিক্ষার শহরে পাঠিয়ে থাকে নির্ভাবনায়। তাইতো আমাদের এই সৈয়দপুর অনেকের কাছেই 'শিক্ষানগরী সৈয়দপুর' হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে। ধীরেধীরে সবাই সৈয়দপুরকে শিক্ষানগরী হিসেবে মানতে শুরু করেছে। আমাদের প্রাপ্ত এই খেতাব সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে ভার্চুয়াল জগতের জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুকে "শিক্ষানগরী সৈয়দপুর" নামে একটি ফেসবুক গ্রুপ খোলা হয়। এই গ্রুপে লেখনীর মাধ্যমে আমরা সৈয়দপুরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ভাবমূর্তি তুলে ধরার চেষ্টা করছি। পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবা হিসেবে আমরা শিক্ষা ও জনসচেতনতা মূলক বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছি।
.
শুধু সৈয়দপুরে নয়, গোটা রংপুর বিভাগের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে 'শিক্ষানগরী সৈয়দপুর' একটি জনপ্রিয় ফেসবুক গ্রুপের নাম। বর্তমানে এই গ্রুপের মেম্বার সংখ্যা ২২ হাজার পেরিয়ে ২৩ হাজারের পথে। ২০১৫ সালে ফেসবুক গ্রুপটি গড়ে উঠার পর থেকেই আমরা শিক্ষামূলক বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করছি। এরমধ্যে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা, মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাময়িকী প্রকাশনা অন্যতম। এছাড়াও অনলাইনে প্রতি মাসে এই গ্রুপটির পক্ষ থেকে আমরা আয়োজন করি মাসিক গল্প লেখা প্রতিযোগিতা ও সোনামনিদের ছড়া আবৃত্তি প্রতিযোগিতা সহ বিভিন্ন শিক্ষামূলক কার্যক্রম।
.
আমাদের এই ফেসবুক গ্রুপটা সামান্য হলেও এডমিন ও স্বেচ্ছাসেবকদের সদিচ্ছা ও সৈয়দপুরবাসীর সহযোগিতায় আমরা আমাদের কার্যক্রমগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। ফেসবুকের মাধ্যমেও যে ভালো কিছু করা যায় তা আমরা দেখানোর চেষ্টা করছি। দিনশেষে আমরাও শিক্ষার্থী, উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে চাই। দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকতে চাই। সৈয়দপুরের নাম আরো উজ্জ্বল করতে চাই। এজন্য সৈয়দপুরবাসীকে বাল্যবিবাহ ও মাদক মুক্ত সমাজ গড়ে তুলার অনুরোধ জানাই। কারণ, মাদক ও বাল্যবিয়ের কবলে পড়ে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত আজ অনুজ্জ্বলের পথে। তাই আসুন সকলে হাতে হাত রেখে জনমত গড়ে তুলি। বাল্যবিবাহ ও মাদক প্রতিহত করতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সোচ্চার হয়ে উঠি। তবেই তো আমাদের শিক্ষানগরী সৈয়দপুর, এগিয়ে যাবে বহুদূর।