পীরগঞ্জে টাকা নিয়ে দেয়া হলো বিনামুল্যের বই!
https://www.obolokon24.com/2019/01/rangpur_8.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল, পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকে ঃ
পীরগঞ্জের একটি বিদ্যালয়ে সরকারী বিনামুল্যের বই শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরনে টাকা নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার দশমৌজা উচ্চ বিদ্যালয়ে ওই টাকা নেয়ায় অভিভাবকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীদের মাঝে সরকার ১লা জানুয়ারী বই উৎসবের মাধ্যমে প্রতিটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামুল্যে বই বিতরন করেন। কিন্তু উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের দশমৌজা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নির্দেশে ৭৩ জন শিক্ষার্থীর কাছে সেশন ফি’র নামে প্রত্যেকের কাছে সাড়ে ৩’শ টাকা করে ২৫ হাজার ৫৫০ টাকা নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে সচেতন অভিভাবকরা ক্ষেপে উঠলে টাকা নেয়া বন্ধ করে দেয়া হয়।
বিদ্যালয়টির একাধিক শিক্ষক নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আমাদের প্রধান শিক্ষক এবারে প্রায় ৪’শ সেট নতুন বই নিয়ে আসেন। এরমধ্যে সাড়ে ৩’শ সেট বই বিতরন করেন। কিন্তু প্রধান শিক্ষক ৭৩ জন শিক্ষার্থীর কাছে টাকা নিয়েছে। তারা আরও জানান, আমাদের বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে সেশন ফি সাড়ে ৩’শ টাকা, ৭ম এ আড়াই’শ টাকা, ৮ম ও ৯ম এ ৩’শ করে টাকা ধার্য করা হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মমিন মন্ডল বলেন, বিষয়টি জেনেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বলেন, টাকা নিয়েছি, পরে ফেরতও দিয়েছি।
পীরগঞ্জের একটি বিদ্যালয়ে সরকারী বিনামুল্যের বই শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরনে টাকা নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার দশমৌজা উচ্চ বিদ্যালয়ে ওই টাকা নেয়ায় অভিভাবকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীদের মাঝে সরকার ১লা জানুয়ারী বই উৎসবের মাধ্যমে প্রতিটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামুল্যে বই বিতরন করেন। কিন্তু উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের দশমৌজা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নির্দেশে ৭৩ জন শিক্ষার্থীর কাছে সেশন ফি’র নামে প্রত্যেকের কাছে সাড়ে ৩’শ টাকা করে ২৫ হাজার ৫৫০ টাকা নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে সচেতন অভিভাবকরা ক্ষেপে উঠলে টাকা নেয়া বন্ধ করে দেয়া হয়।
বিদ্যালয়টির একাধিক শিক্ষক নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আমাদের প্রধান শিক্ষক এবারে প্রায় ৪’শ সেট নতুন বই নিয়ে আসেন। এরমধ্যে সাড়ে ৩’শ সেট বই বিতরন করেন। কিন্তু প্রধান শিক্ষক ৭৩ জন শিক্ষার্থীর কাছে টাকা নিয়েছে। তারা আরও জানান, আমাদের বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে সেশন ফি সাড়ে ৩’শ টাকা, ৭ম এ আড়াই’শ টাকা, ৮ম ও ৯ম এ ৩’শ করে টাকা ধার্য করা হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মমিন মন্ডল বলেন, বিষয়টি জেনেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বলেন, টাকা নিয়েছি, পরে ফেরতও দিয়েছি।