পীরগাছার তিস্তার চরাঞ্চলে সবুজের সমারোহ
https://www.obolokon24.com/2019/01/rangpur_5.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা(রংপুর)ঃ
বর্ষা মৌসুম শেষ হয়ে শুষ্ক মৌসুম শুরুর সাথে সাথে জেগে উঠা তিস্তার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে শুরু হয় বিভিন্ন ফসলের চাষাবাদ। পীরগাছা উপজেলার তাম্বুলপুর ও ছাওলা ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ চর এখন সবুজের সমারোহ। তিস্তার জেগে উঠা প্রায় ২০টি চরে উকি দিয়েছে সবুজ ফসল। আলু, মসুর, মরিচ খেসারি ডালসহ যতদুর চোখ যায় ততদূরেই এখন সবুজ আর সবুজ। জেগে উঠা চরে বিভিন্ন ফসলের সাথে ডালের চাষ লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া অন্যান্য রবি ফসলের চাষ হচ্ছে। অনেকে বোরো ধান রোপনের প্রস্তুতিও গ্রহণ করেছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তিস্তার চরে ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছে ভূট্টা চাষী সজব উদ্দিন। তারা জেগে উঠা চরে নানা ধরনের ফসল চাষ করেছেন। সপ্তাহ তিনেক আগে বীজ রোপন করেছেন। চরে কর্মরত আকবার আলী জানান, চরে ভুট্টার পাশাপাশি ডালের ফলন ভাল হয়। তাই অনেক কৃষক অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ডাল চাষ করে থাকেন। ডাল চাষ করলে তেমন একটা সেচ দিতে হয়না। গম বা সরিষা চাষ করলে মাঝে মাঝে সেচ দিতে হয়। সেচ দিতে পারলে ফলন ভাল হয়। তাই শ্যালো মেশিন বসাতে হয়। এসব ঝামেলা এড়াতে অনেকে ডাল চাষ করে থাকেন।
এব্যাপরে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমুর রহমান এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, উপজেলার দুটি ইউনিয়নের তিস্তার চরে চাষযোগ্য জমি রয়েছে প্রায় ২ হাজার হেক্টর । চরে কৃষকরা যেন ভালোভাবে চাষাবাদ করতে পারে সে লক্ষ্যে আমরা প্রযুক্তিগত ও তথ্য বিষয়ে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছি। কোন মৌসুমে কি ধরনের ফসল চাষ করতে হয়, কিভাবে বীজ রোপন ও চারা পরিচর্যা করতে হয় সে বিষয়গুলো জানাই।
বর্ষা মৌসুম শেষ হয়ে শুষ্ক মৌসুম শুরুর সাথে সাথে জেগে উঠা তিস্তার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে শুরু হয় বিভিন্ন ফসলের চাষাবাদ। পীরগাছা উপজেলার তাম্বুলপুর ও ছাওলা ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ চর এখন সবুজের সমারোহ। তিস্তার জেগে উঠা প্রায় ২০টি চরে উকি দিয়েছে সবুজ ফসল। আলু, মসুর, মরিচ খেসারি ডালসহ যতদুর চোখ যায় ততদূরেই এখন সবুজ আর সবুজ। জেগে উঠা চরে বিভিন্ন ফসলের সাথে ডালের চাষ লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া অন্যান্য রবি ফসলের চাষ হচ্ছে। অনেকে বোরো ধান রোপনের প্রস্তুতিও গ্রহণ করেছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তিস্তার চরে ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছে ভূট্টা চাষী সজব উদ্দিন। তারা জেগে উঠা চরে নানা ধরনের ফসল চাষ করেছেন। সপ্তাহ তিনেক আগে বীজ রোপন করেছেন। চরে কর্মরত আকবার আলী জানান, চরে ভুট্টার পাশাপাশি ডালের ফলন ভাল হয়। তাই অনেক কৃষক অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ডাল চাষ করে থাকেন। ডাল চাষ করলে তেমন একটা সেচ দিতে হয়না। গম বা সরিষা চাষ করলে মাঝে মাঝে সেচ দিতে হয়। সেচ দিতে পারলে ফলন ভাল হয়। তাই শ্যালো মেশিন বসাতে হয়। এসব ঝামেলা এড়াতে অনেকে ডাল চাষ করে থাকেন।
এব্যাপরে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমুর রহমান এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, উপজেলার দুটি ইউনিয়নের তিস্তার চরে চাষযোগ্য জমি রয়েছে প্রায় ২ হাজার হেক্টর । চরে কৃষকরা যেন ভালোভাবে চাষাবাদ করতে পারে সে লক্ষ্যে আমরা প্রযুক্তিগত ও তথ্য বিষয়ে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছি। কোন মৌসুমে কি ধরনের ফসল চাষ করতে হয়, কিভাবে বীজ রোপন ও চারা পরিচর্যা করতে হয় সে বিষয়গুলো জানাই।