সৈয়দপুরে প্রাইভেট কারে বহনের সময় ফেনসিডিলের চালান আটক ॥ গ্রেপ্তার -১
https://www.obolokon24.com/2019/01/phansidyle.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর(নীলফামারীর)প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে প্রাইভেট কারে বহনের সময় ভারতীয় ফেনসিডিলের একটি চালাল আটক করা হয়েছে। আজ(বুধবার) বেলা সোয়া ১১ টায় সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে সৈয়দপুর-পাবর্তীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের শাইল্যার মোড় ও কদমতলীর মধ্যবর্তী স্থান থেকে ওই ফেনসিডিলের চালান আটক করা হয়। এক হাজার ৩৮৫ পিস ভারতীয় ফেনসিডিলের ওই চালানটি দিনাজপুরের হাকিমপুর থানার হিলি থেকে নীলফামারীর সৈয়দপুরে নিয়ে আসা হচ্ছিল। এ সময় নিষিদ্ধ ফেনসিডিল বহনের সঙ্গে জড়িত একজনকে আটক করা হয়। তবে প্রাইভেট কারের চালক পালিয়ে গেছে। প্রাইভেট কারসহ উদ্ধারকৃত ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, একটি ভাড়া করা প্রাইভেট কারের (নম্বর: ঢাকামেট্টো-গ-২১-৩৭১৪) পেছনের ব্যাক কেবিনে বস্তায় ভরে ভারতীয় নিষিদ্ধ ফেনসিডিলের এক বড় চালান দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি থেকে নিয়ে আসা হচ্ছিল। গতকাল বুধবার সকাল ৯টার দিকে সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে উল্লিখিত সড়কে প্রাইভেট কারটি আকস্মিক বিকল হয়ে পড়ে। এ সময় ওই প্রাইভেট কারে চালক বিপ্লব (৩০) ও সোহানুর রহমান সোহান (২৫) নামের একজন ছিল। এ সময় তারা সৈয়দপুর পাবর্তীপুর সড়কের পাশে একটি ফাঁকা জায়গায় কারটি সাইড করে রেখে তা সচল করা চেষ্টা করছিল। সেখানে দীর্ঘ সময় কারটি অবস্থান করায় এবং প্রাইভেট কারে থাকা চালক ও আরোহীর গতিবিধি দেখে এলাকার লোকজনের সন্দেহ হয়। এলাকার লোকজনের মাদ্যমে খবর পেয়ে সৈয়দপুর থানার উপ-পরির্দশক (এসআই) মো. আব্দুল আজিজের নেতৃত্বে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় পুলিশ আসতে দেখে কার চালক বিপ্লবসহ অপর একজন পালিয়ে যায়। আর কারের ভেতরে থাকা ফেনসিডিল বহনের সঙ্গে সোহানুর রহমান পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। এতে পুলিশের সন্দেহ আরো বেড়ে যায়। এ সময় কারটির ব্যাক কেবিন খুলে পুলিশ সেখনে ছোট ছোট বস্তা দেখতে পান। পরে পুলিশ বস্তাগুলো খুলে তাতে এক হাজার ৩৮৫ পিস ফেনসিডিল উদ্ধার করে। এ সময় ফেনসিডিল বহরে সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সোহানুর রহমানকে আটক করা হয়। আটক সোহানুরের বাড়ি সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের পোড়ারহাট ডাক্তারপাড়ায়। তাঁর বাবার নাম মো. মকবুল হোসেন।
খবর পেয়ে নীলফামারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শাহজাহান জানান, এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, মাদকের চালানটি সৈয়দপুরের কুখ্যাত মাদক কারবারী মোন্নাফ আলীর কাছে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে মাদকের সঙ্গে জড়িত সকলকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ তৎপরতা শুরু করেছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশের ব্যস্ততার সুযোগে মাদক ব্যবসায়ীরা আবারও তৎপর হয়েছে। ফলে প্রায় মাদক শুন্য নীলফামারীতে এভাবে মাদকদ্রব্য নিয়ে আসার অপচেষ্টা করছে মাদকচোরাচালানিরা। তবে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে চলমান পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান বন্ধ হয়নি। সেই অভিযানের অংশ হিসেবে সোর্সের মাধ্যমে খবর পেয়ে আজকের এই মাদকের চালান আটক করা হয় বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুরে প্রাইভেট কারে বহনের সময় ভারতীয় ফেনসিডিলের একটি চালাল আটক করা হয়েছে। আজ(বুধবার) বেলা সোয়া ১১ টায় সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে সৈয়দপুর-পাবর্তীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের শাইল্যার মোড় ও কদমতলীর মধ্যবর্তী স্থান থেকে ওই ফেনসিডিলের চালান আটক করা হয়। এক হাজার ৩৮৫ পিস ভারতীয় ফেনসিডিলের ওই চালানটি দিনাজপুরের হাকিমপুর থানার হিলি থেকে নীলফামারীর সৈয়দপুরে নিয়ে আসা হচ্ছিল। এ সময় নিষিদ্ধ ফেনসিডিল বহনের সঙ্গে জড়িত একজনকে আটক করা হয়। তবে প্রাইভেট কারের চালক পালিয়ে গেছে। প্রাইভেট কারসহ উদ্ধারকৃত ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, একটি ভাড়া করা প্রাইভেট কারের (নম্বর: ঢাকামেট্টো-গ-২১-৩৭১৪) পেছনের ব্যাক কেবিনে বস্তায় ভরে ভারতীয় নিষিদ্ধ ফেনসিডিলের এক বড় চালান দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি থেকে নিয়ে আসা হচ্ছিল। গতকাল বুধবার সকাল ৯টার দিকে সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে উল্লিখিত সড়কে প্রাইভেট কারটি আকস্মিক বিকল হয়ে পড়ে। এ সময় ওই প্রাইভেট কারে চালক বিপ্লব (৩০) ও সোহানুর রহমান সোহান (২৫) নামের একজন ছিল। এ সময় তারা সৈয়দপুর পাবর্তীপুর সড়কের পাশে একটি ফাঁকা জায়গায় কারটি সাইড করে রেখে তা সচল করা চেষ্টা করছিল। সেখানে দীর্ঘ সময় কারটি অবস্থান করায় এবং প্রাইভেট কারে থাকা চালক ও আরোহীর গতিবিধি দেখে এলাকার লোকজনের সন্দেহ হয়। এলাকার লোকজনের মাদ্যমে খবর পেয়ে সৈয়দপুর থানার উপ-পরির্দশক (এসআই) মো. আব্দুল আজিজের নেতৃত্বে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় পুলিশ আসতে দেখে কার চালক বিপ্লবসহ অপর একজন পালিয়ে যায়। আর কারের ভেতরে থাকা ফেনসিডিল বহনের সঙ্গে সোহানুর রহমান পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। এতে পুলিশের সন্দেহ আরো বেড়ে যায়। এ সময় কারটির ব্যাক কেবিন খুলে পুলিশ সেখনে ছোট ছোট বস্তা দেখতে পান। পরে পুলিশ বস্তাগুলো খুলে তাতে এক হাজার ৩৮৫ পিস ফেনসিডিল উদ্ধার করে। এ সময় ফেনসিডিল বহরে সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সোহানুর রহমানকে আটক করা হয়। আটক সোহানুরের বাড়ি সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের পোড়ারহাট ডাক্তারপাড়ায়। তাঁর বাবার নাম মো. মকবুল হোসেন।
খবর পেয়ে নীলফামারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শাহজাহান জানান, এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, মাদকের চালানটি সৈয়দপুরের কুখ্যাত মাদক কারবারী মোন্নাফ আলীর কাছে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে মাদকের সঙ্গে জড়িত সকলকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ তৎপরতা শুরু করেছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশের ব্যস্ততার সুযোগে মাদক ব্যবসায়ীরা আবারও তৎপর হয়েছে। ফলে প্রায় মাদক শুন্য নীলফামারীতে এভাবে মাদকদ্রব্য নিয়ে আসার অপচেষ্টা করছে মাদকচোরাচালানিরা। তবে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে চলমান পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান বন্ধ হয়নি। সেই অভিযানের অংশ হিসেবে সোর্সের মাধ্যমে খবর পেয়ে আজকের এই মাদকের চালান আটক করা হয় বলে জানান তিনি।