গাইবান্ধায় চাচার হতে ভাতিজি খুন
https://www.obolokon24.com/2019/01/gaibandha_6.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে চাচার হাতে মণিজা আক্তার নামে ৮ম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্রী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ৭ জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা করেছেন নিহতের মা শাহিদা বেগম।
স্থানীয়রা বলছেন, গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের মাদারীপাড়া গ্রামের তিনমাথা মোড় নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার দিনক্ষণে মাদারীপড়া গ্রামের মৃত ঘোচম উদ্দিনের পুত্র খেলাফত হোসেন (৫৫) তার বড় ভাই আব্দুল মজিদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। কাজের সন্ধানে আব্দুল মজিদ ঢাকায় অবস্থান করায় তার মেয়ে মণিজা আক্তার ও তার মা শাহিদা বেগম বাধা দেন। এতে ক্ষীপ্ত হয়ে খেলাফত ও তার লোকজন মণিজা আক্তার ও তার মাকে তুলে নিয়ে গিয়ে বে-ধরক মারপিট করলে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা মা ও মেয়েকে উদ্ধার করে প্রথমে চিলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে কুড়িগ্রাম জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মণিজা আক্তারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করলে সেখানে ভর্তি করার আগেই মণিজার মৃত্যু হয়। নিহত মণিজা স্থানীয় কাশিমবাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। এব্যাপারে মোবাইলফোণে কথা হলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওয়াহেদ জানান, তার বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীতে অধ্যায়নরত মেধাবী ছাত্রী মণিজা আক্তারকে নির্মমভাবে হত্যা করায় হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আন্দোলন চলবে। হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা- এসআই গোলাম মোস্তফা জানান, মামলা তদন্ত চলছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে থানা অফিসার ইনচার্জ- এসএম আব্দুস সোবহান জানান, নিহত স্কুল ছাত্রী মণিজা আক্তরের মা শহিদা বেগম বাদী হয়ে ৭ জনের বিরিদ্ধে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামীদের গ্রেফতারে তৎপরতা চলছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে চাচার হাতে মণিজা আক্তার নামে ৮ম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্রী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ৭ জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা করেছেন নিহতের মা শাহিদা বেগম।
স্থানীয়রা বলছেন, গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের মাদারীপাড়া গ্রামের তিনমাথা মোড় নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার দিনক্ষণে মাদারীপড়া গ্রামের মৃত ঘোচম উদ্দিনের পুত্র খেলাফত হোসেন (৫৫) তার বড় ভাই আব্দুল মজিদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। কাজের সন্ধানে আব্দুল মজিদ ঢাকায় অবস্থান করায় তার মেয়ে মণিজা আক্তার ও তার মা শাহিদা বেগম বাধা দেন। এতে ক্ষীপ্ত হয়ে খেলাফত ও তার লোকজন মণিজা আক্তার ও তার মাকে তুলে নিয়ে গিয়ে বে-ধরক মারপিট করলে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা মা ও মেয়েকে উদ্ধার করে প্রথমে চিলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে কুড়িগ্রাম জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মণিজা আক্তারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করলে সেখানে ভর্তি করার আগেই মণিজার মৃত্যু হয়। নিহত মণিজা স্থানীয় কাশিমবাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। এব্যাপারে মোবাইলফোণে কথা হলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওয়াহেদ জানান, তার বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীতে অধ্যায়নরত মেধাবী ছাত্রী মণিজা আক্তারকে নির্মমভাবে হত্যা করায় হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আন্দোলন চলবে। হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা- এসআই গোলাম মোস্তফা জানান, মামলা তদন্ত চলছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে থানা অফিসার ইনচার্জ- এসএম আব্দুস সোবহান জানান, নিহত স্কুল ছাত্রী মণিজা আক্তরের মা শহিদা বেগম বাদী হয়ে ৭ জনের বিরিদ্ধে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামীদের গ্রেফতারে তৎপরতা চলছে।