কনকনে শীতের রাতে বেদে ছাউনিতে কম্বল নিয়ে হাজির ডিসি
https://www.obolokon24.com/2019/01/dc-nilphamari_15.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়ায় এখানে-ওখানে ওরা। এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দেখা যায় এদের। পলেথিনের ছাউনি তুলে গাছতলায় গড়ে তোলে আবাস। আবার হুট করে চলে যায় অন্য এলাকায়। এরা মূলত আমাদের দেশে বেদে সম্প্রদায় নামে পরিচিত একটি ভ্রাম্যমান জনগোষ্ঠী। এই শীতে তাদের কষ্টের সীমা নেই। কনকনে শীতে তাদের সন্ধ্যান করে সেখানে কম্বল নিয়ে হাজির হলেন নীলফামারীর জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন।
রবিবার(১৩ জানুয়ারি) গভীর রাতে তারা তখন পলেথিনের ছাউনি ঘরে ঘুমচ্ছিল। জেলা শহরের অদুরের সুঁটিপাড়া এলাকায় ৩০পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন। বিতরণকালে নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক(ডিডি) আব্দুল মোতালেব, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) আজাহারুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার পুদম পু®প চাকমা, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী, মশিউর রহমান ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ সারওয়ার মানিক উপস্থিত ছিলেন।
সেখানে বেঁদে সম্প্রদায়ের সর্দার আব্দুর রউফ(৭০) জানান, অনেক কষ্ট করে থাকতে হচ্ছে এখানে আমাদের। শীত কাবু করে ফেলেছে।এতদিন থেকে বাহিরে দিন কাটাচ্ছি কেউ আমাদের খবর রাখেনি। এবারই প্রথম শীতে আমরা কম্বল পেলাম। আমরা ডিসি স্যারের মঙ্গল কামনা করি। পিছিয়ে পড়া ওইসব মানুষদের খুঁজে বের করেন নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ।
জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন জানান, বেঁদে জনগোষ্ঠি হারিয়ে যেতে বসেছে। কিছু থাকলেও তারা অনেক পিছিয়ে পড়েছে। শীতের রাতে এভাবে কষ্টে অতিক্রম করছে যা ভাববার বিষয় আমাদের। তাদের একটু হলেও সহযোগীতা করতে পেরে আমি খুশি।
এরপর এলাকা দুইশ হরিজন সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে এবং আল জামিয়াতুল রহমানিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় তিনশ কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসকসহ অতিথিগণ।#
রবিবার(১৩ জানুয়ারি) গভীর রাতে তারা তখন পলেথিনের ছাউনি ঘরে ঘুমচ্ছিল। জেলা শহরের অদুরের সুঁটিপাড়া এলাকায় ৩০পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন। বিতরণকালে নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক(ডিডি) আব্দুল মোতালেব, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) আজাহারুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা সহকারী কমিশনার পুদম পু®প চাকমা, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা লাভলী, মশিউর রহমান ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ সারওয়ার মানিক উপস্থিত ছিলেন।
সেখানে বেঁদে সম্প্রদায়ের সর্দার আব্দুর রউফ(৭০) জানান, অনেক কষ্ট করে থাকতে হচ্ছে এখানে আমাদের। শীত কাবু করে ফেলেছে।এতদিন থেকে বাহিরে দিন কাটাচ্ছি কেউ আমাদের খবর রাখেনি। এবারই প্রথম শীতে আমরা কম্বল পেলাম। আমরা ডিসি স্যারের মঙ্গল কামনা করি। পিছিয়ে পড়া ওইসব মানুষদের খুঁজে বের করেন নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ।
জেলা প্রশাসক বেগম নাজিয়া শিরিন জানান, বেঁদে জনগোষ্ঠি হারিয়ে যেতে বসেছে। কিছু থাকলেও তারা অনেক পিছিয়ে পড়েছে। শীতের রাতে এভাবে কষ্টে অতিক্রম করছে যা ভাববার বিষয় আমাদের। তাদের একটু হলেও সহযোগীতা করতে পেরে আমি খুশি।
এরপর এলাকা দুইশ হরিজন সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে এবং আল জামিয়াতুল রহমানিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় তিনশ কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসকসহ অতিথিগণ।#