হঠাৎ বিপিএলে ডাক পেলেন সৈয়দপুরের নুর আলম সাদ্দাম
https://www.obolokon24.com/2019/01/bpl_1.html
- খুরশিদ জামান কাকন :
আগের দুই বিপিএলে দল পেয়েছেন। বেশ কয়েকটা ম্যাচও খেলেছেন। এবারের বিপিএলে টিম পাবেন এমন একটা আশাও করেছিলেন। কিন্তু আশা পূরণ হয়নি। বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটে কোন টিমেই তার জায়গা হয়নি। তাই অনেকটা হতাশায় দিন কাটাচ্ছিলেন।
বলছিলাম ক্রিকেটার নুর আলম সাদ্দামের কথা। দলে খেলেন মিডিয়াম ফাস্ট বোলার হিসেবে। ২৩ বছর বয়সী সাদ্দাম বিপিএলের গত দুই আসরে খুলনা টাইটান্স ও ঢাকা ডায়নামাইটসের হয়ে খেলেছেন। সাত ম্যাচ খেলে চারটি উইকেট নিয়েছেন। ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্রেক থ্রু এনে দিয়ে দলকে জেতাতে ভূমিকা রেখেছেন।
গত বছর পায়ের ইনজুরির কারনে অনেকদিন খেলার বাইরে ছিলেন। ঘরোয়া লীগের অনেক ম্যাচ মিস করেছেন। ইনজুরি থেকে ফিরেও নিজেকে প্রমান করার যথেষ্ট সময় পাননি। চোখ ধাঁধানো পারফরমেন্স করে বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক দলগুলোর নজর কাড়ার সুযোগ পাননি। তাই হয়তো বিপিএলের ষষ্ট আসরে দল পাওয়া সাদ্দামের জন্য প্রায় অনিশ্চিত ছিলো। কিন্তু টুর্নামেন্টের মাঝামাঝি সময় এসে হঠাৎ খুলনা টাইটান্সে ডাক পেলেন নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার প্রতিভাবান এই পেস বোলার।
বিপিএলের এবারের আসরে খুলনা টাইটান্সের পারফরমেন্স একেবারেই নাজুক। মাহামুদুল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বাধীন খুলনা টাইটান্সের অবস্থান পয়েন্ট টিবিলের একদম নিচে। এখন পর্যন্ত আট ম্যাচ খেলে সাতটিতেই হেরে বসে আছে কাগজে-কলমের হিসাবে শক্তিশালী এই দল। কোন অবস্থাতেই খুলনা টাইটান্সের বোলররা ঠিক সুবিধা করে উঠতে পারছেনা। দলের এই দুরবস্থায় খুলনা টাইটান্স কতৃপক্ষ দলে ভেড়ালেন ঘরোয়া লীগের পরিক্ষিত পেসার নুর আলম সাদ্দামকে। এর আগেও ২০১৬ সালের বিপিএলে খুলনা টাইটান্সের জার্সি গায়ে জড়িয়েছিলেন সাদ্দাম। তবে সেবার মাত্র একটি ম্যাচ খেলেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাকে।
আচমকায় খুলনা টাইটান্সে ডাক পাওয়া পেসার নুর আলম সাদ্দামের সাথে কথা হলে তিনি মুঠোফোনে জানান, 'একাদশে সুযোগ পেলে বল হাতে নিজের সেরাটা দিতে চান। খুলনা টাইটান্সকে মাঠের লড়াইয়ে ফেরাতে চান। দলকে ভালো একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে চান বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।'
ডানহাতি মিডিয়াম ফাস্ট বোলার এই প্রতিবেদককে আরো জানান, 'একজন পেশাদার খেলোয়াড়ের কাছে খেলাটাই সব। খেলোয়াড় হিসেবে সবসময় খেলার মধ্যে থাকতে চান। খেলার মধ্য দিয়েই নিজের একটা পাকাপোক্ত অবস্থান করতে চান। এজন্য তিনি সৈয়দপুরবাসী সহ সকলের কাছে দোয়া কামনা করেছেন।'
উল্লেখ্য, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাশবাড়ি বটগাছ সংলগ্ন এলাকার বাশিন্দা আব্দুস সামাদের সন্তান নুর আলম সাদ্দাম। নড়াইল এক্সপেস হিসেবে খ্যাত বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাসরাফি বিন মর্তুজাকে আইডল মেনে সাদ্দাম নিজেকে একজন পরিণত মিডিয়াম ফাস্ট বোলারে রুপান্তর করছেন। এরই ফলস্বরূপ দেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে জমজমাট আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) সহ ঘরোয়া লীগের বিভিন্ন আসরে নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন সৈয়দপুরের তরুণ এই পেসার।
আগের দুই বিপিএলে দল পেয়েছেন। বেশ কয়েকটা ম্যাচও খেলেছেন। এবারের বিপিএলে টিম পাবেন এমন একটা আশাও করেছিলেন। কিন্তু আশা পূরণ হয়নি। বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটে কোন টিমেই তার জায়গা হয়নি। তাই অনেকটা হতাশায় দিন কাটাচ্ছিলেন।
বলছিলাম ক্রিকেটার নুর আলম সাদ্দামের কথা। দলে খেলেন মিডিয়াম ফাস্ট বোলার হিসেবে। ২৩ বছর বয়সী সাদ্দাম বিপিএলের গত দুই আসরে খুলনা টাইটান্স ও ঢাকা ডায়নামাইটসের হয়ে খেলেছেন। সাত ম্যাচ খেলে চারটি উইকেট নিয়েছেন। ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ সময় ব্রেক থ্রু এনে দিয়ে দলকে জেতাতে ভূমিকা রেখেছেন।
গত বছর পায়ের ইনজুরির কারনে অনেকদিন খেলার বাইরে ছিলেন। ঘরোয়া লীগের অনেক ম্যাচ মিস করেছেন। ইনজুরি থেকে ফিরেও নিজেকে প্রমান করার যথেষ্ট সময় পাননি। চোখ ধাঁধানো পারফরমেন্স করে বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক দলগুলোর নজর কাড়ার সুযোগ পাননি। তাই হয়তো বিপিএলের ষষ্ট আসরে দল পাওয়া সাদ্দামের জন্য প্রায় অনিশ্চিত ছিলো। কিন্তু টুর্নামেন্টের মাঝামাঝি সময় এসে হঠাৎ খুলনা টাইটান্সে ডাক পেলেন নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার প্রতিভাবান এই পেস বোলার।
বিপিএলের এবারের আসরে খুলনা টাইটান্সের পারফরমেন্স একেবারেই নাজুক। মাহামুদুল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বাধীন খুলনা টাইটান্সের অবস্থান পয়েন্ট টিবিলের একদম নিচে। এখন পর্যন্ত আট ম্যাচ খেলে সাতটিতেই হেরে বসে আছে কাগজে-কলমের হিসাবে শক্তিশালী এই দল। কোন অবস্থাতেই খুলনা টাইটান্সের বোলররা ঠিক সুবিধা করে উঠতে পারছেনা। দলের এই দুরবস্থায় খুলনা টাইটান্স কতৃপক্ষ দলে ভেড়ালেন ঘরোয়া লীগের পরিক্ষিত পেসার নুর আলম সাদ্দামকে। এর আগেও ২০১৬ সালের বিপিএলে খুলনা টাইটান্সের জার্সি গায়ে জড়িয়েছিলেন সাদ্দাম। তবে সেবার মাত্র একটি ম্যাচ খেলেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাকে।
আচমকায় খুলনা টাইটান্সে ডাক পাওয়া পেসার নুর আলম সাদ্দামের সাথে কথা হলে তিনি মুঠোফোনে জানান, 'একাদশে সুযোগ পেলে বল হাতে নিজের সেরাটা দিতে চান। খুলনা টাইটান্সকে মাঠের লড়াইয়ে ফেরাতে চান। দলকে ভালো একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে চান বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।'
ডানহাতি মিডিয়াম ফাস্ট বোলার এই প্রতিবেদককে আরো জানান, 'একজন পেশাদার খেলোয়াড়ের কাছে খেলাটাই সব। খেলোয়াড় হিসেবে সবসময় খেলার মধ্যে থাকতে চান। খেলার মধ্য দিয়েই নিজের একটা পাকাপোক্ত অবস্থান করতে চান। এজন্য তিনি সৈয়দপুরবাসী সহ সকলের কাছে দোয়া কামনা করেছেন।'
উল্লেখ্য, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাশবাড়ি বটগাছ সংলগ্ন এলাকার বাশিন্দা আব্দুস সামাদের সন্তান নুর আলম সাদ্দাম। নড়াইল এক্সপেস হিসেবে খ্যাত বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাসরাফি বিন মর্তুজাকে আইডল মেনে সাদ্দাম নিজেকে একজন পরিণত মিডিয়াম ফাস্ট বোলারে রুপান্তর করছেন। এরই ফলস্বরূপ দেশের ক্রিকেটে সবচেয়ে জমজমাট আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) সহ ঘরোয়া লীগের বিভিন্ন আসরে নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন সৈয়দপুরের তরুণ এই পেসার।