রংপুর-১ আসনে ৬ জন প্রার্থীর ভোটযুদ্ধ
https://www.obolokon24.com/2018/12/rangpur_20.html
সফিয়ার কাজল গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধিঃ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-১ আসনে চলছে ৬ জন প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ। কে হবে এই আসনের সংসদ সদস্য? এই জল্পনা কল্পনা ও নানা রকম কথার ফুলঝুঁড়ি নিয়ে জনমনে সাড়া উঠেছে।
পোষ্টার ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে গোটা নির্বাচনী এলাকা। নানামুখী ছন্দ ও সাবলীল ভাষায় চলছে প্রচার ও মাইকিং। মহাজোটের একমাত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গার লাঙ্গল প্রতিক নিয়ে বাজারে ঘাটে-মাঠে মিছিল ও মিটিং চলছে পুরোদমে। আশীর্বাদ ও ভোট পেতে তাদের ইতিমধ্যে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা গেছে প্রার্থীসহ নেতা কর্মীদের। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলু। তিনি মটরগাড়ি (কার) প্রতিক নিয়ে মাঠে নেমে নিজস্ব অবস্থান ধরে রেখেছেন। অপর রাজনৈতিক দল ঐক্যফ্রন্টের শাহ রহমত উল্লাহ ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সি এম সাদিক সিংহ বাঘ প্রতিক নিয়ে মাঠে নেমে পাড়ায় মহল্লায় মিটিং মিছিল করছেন। পীর সাহেব চরমোনাই মনোনীত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পক্ষে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে মোক্তার হোসেন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) মনোনীত আম প্রতিক নিয়ে ইছাহাক সবুজ লড়াই করছেন। অনেক ভোটারের সাথে আলাপ করে আলাপ করে জানা যায়, মহাজোট ও ঐক্যফ্রন্ট সহ স্বতন্ত্র পার্থীদের মধ্যে ত্রি-মূখী লড়াই হতে পারে বলে অনেকে ধারনা করছেন। এছারাও তারা বলেন, এই আসনে শিক্ষা, যোগাযোগ ও বেকার সমস্যা সমাধানে যে প্রার্থী বেশি গ্রহনযোগ্য মনে হবে আমরা তাকেই নির্বাচিত করবো। এখন অপেক্ষার পালা বাকী কয়েকদিন যে যার অবস্থান থেকে নিজের অবস্থান তৈরী করতে পারবে সেই হবে রংপুর-১ আসনের এমপি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবু বলেন, আমার প্রচুর জনসমর্থন আছে এবং জনগনের ভালোবাসায় আমি এমপি নির্বাচিত হবো। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী সি এম সাদিক বলেন, আমি ভাড়াটিয়া তাড়ার জন্য অনেকদিন থেকে আন্দোলন করেছি এবং জনগনের ভোটে এমপি নির্বাচিত হবো। মহাজোটের একমাত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, আমি এমপি থাকা অবস্থায় এই আসনে অনেক উন্নয়ন করেছি এবং উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। উপজেলা আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টি আমার সাথে আছে এবং কাজ করছে। জনগন উন্নয়নে বিশ্বাসী তাই জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হবো।
পোষ্টার ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে গোটা নির্বাচনী এলাকা। নানামুখী ছন্দ ও সাবলীল ভাষায় চলছে প্রচার ও মাইকিং। মহাজোটের একমাত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গার লাঙ্গল প্রতিক নিয়ে বাজারে ঘাটে-মাঠে মিছিল ও মিটিং চলছে পুরোদমে। আশীর্বাদ ও ভোট পেতে তাদের ইতিমধ্যে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা গেছে প্রার্থীসহ নেতা কর্মীদের। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলু। তিনি মটরগাড়ি (কার) প্রতিক নিয়ে মাঠে নেমে নিজস্ব অবস্থান ধরে রেখেছেন। অপর রাজনৈতিক দল ঐক্যফ্রন্টের শাহ রহমত উল্লাহ ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সি এম সাদিক সিংহ বাঘ প্রতিক নিয়ে মাঠে নেমে পাড়ায় মহল্লায় মিটিং মিছিল করছেন। পীর সাহেব চরমোনাই মনোনীত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পক্ষে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে মোক্তার হোসেন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) মনোনীত আম প্রতিক নিয়ে ইছাহাক সবুজ লড়াই করছেন। অনেক ভোটারের সাথে আলাপ করে আলাপ করে জানা যায়, মহাজোট ও ঐক্যফ্রন্ট সহ স্বতন্ত্র পার্থীদের মধ্যে ত্রি-মূখী লড়াই হতে পারে বলে অনেকে ধারনা করছেন। এছারাও তারা বলেন, এই আসনে শিক্ষা, যোগাযোগ ও বেকার সমস্যা সমাধানে যে প্রার্থী বেশি গ্রহনযোগ্য মনে হবে আমরা তাকেই নির্বাচিত করবো। এখন অপেক্ষার পালা বাকী কয়েকদিন যে যার অবস্থান থেকে নিজের অবস্থান তৈরী করতে পারবে সেই হবে রংপুর-১ আসনের এমপি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবু বলেন, আমার প্রচুর জনসমর্থন আছে এবং জনগনের ভালোবাসায় আমি এমপি নির্বাচিত হবো। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী সি এম সাদিক বলেন, আমি ভাড়াটিয়া তাড়ার জন্য অনেকদিন থেকে আন্দোলন করেছি এবং জনগনের ভোটে এমপি নির্বাচিত হবো। মহাজোটের একমাত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, আমি এমপি থাকা অবস্থায় এই আসনে অনেক উন্নয়ন করেছি এবং উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। উপজেলা আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টি আমার সাথে আছে এবং কাজ করছে। জনগন উন্নয়নে বিশ্বাসী তাই জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হবো।