নীলফামারীতে দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা জানো প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2018/12/nilphamari_6.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ॥ দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা ২০১৬-২৫ জানো প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় নীলফামারী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে কেয়ার বাংলাদেশ ও প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের সহযোগীতায় এবং ইএসডিও কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত অবহিতকরণ সভার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন।
দুপুর পর্যন্ত এই কর্মশালায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্মন, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক আব্দুল মোতালেব সরকার, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডাঃ হৃষিকেশ সরকার, কেয়ার বাংলাদেশ জানো প্রকল্পে মাল্টি সেক্টোরাল গভার্নেন্স ম্যানেজার গোলাম রব্বানী, জানো প্রকল্পের ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ম্যানেজার রজব আলী, ইএসডিও জানো প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার মারুফ আহমেদ প্রমুখ। কর্মশালায় জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিরা অংশ গ্রহণ করেন।
জানো প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন কেয়ার বাংলাদেশ জানো প্রকল্পের সিনিয়র টিম লিডার তানিয়া শারমিন।পাশাপাশি দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনার উপর বিস্তারিত তুলে ধরেন সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন। অবহিতকরণ সভাটি সঞ্চালনা করেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের জানো প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার নবিনুর রহমান।
কর্মশালায় উল্লেখ করা হয়, জানো প্রকল্পের মাধ্যমে নীলফামারী জেলার সদর,ডোমার,জলঢাকা ও কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় পুষ্টি নিয়ে কাজ করা হবে। এতে স্বল্প মেয়াদী, মধ্য মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদীর পরিকল্পনার মাধ্যমে দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। এই পরিকল্পনায় শিশু-কিশোর ও গর্ভবতী মা-দের খাদ্যের পুষ্টিমান ঠিক রাখতে সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
পুষ্টির জন্য সরকারের কর্ম পরিকল্পনা ও পাঁচ বছর মেয়াদি এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সহায়তার জন্য রংপুর ও নীলফামারী জেলার ৪.৩ মিলিয়ন মানুষের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি অনুশীলন স¤পর্কে জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য কেয়ার বাংলাদেশের পুষ্টির সুফলের জন্য সমন্বিত প্রকল্প-'জানো'। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল ও ইকো সোশাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের সঙ্গে অংশীদারিত্বে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিরাপদ তথ্য ও পরিসেবা প্রাপ্তিতে সহায়তা দেওয়া হবে।
অবহিতকরন সভায় দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনার নীলফামারী জেলায় একটি কমিটি ঘোষনা করা হয়। কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন, সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন। উপদেষ্টা হিসাবে রয়েছে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন। সদস্য হিসাবে স্থান পেয়েছে, পৌর মেয়নের প্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার বিভাগ,পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর,কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর,যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর,ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালকদ্বয়, জেলা মৎস্য,জেলা প্রাণীসম্পদ,জেলা তথ্য,জেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক,জেলা সমাজ সেবা,জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক,জেলা শিক্ষা অধিদপ্তর,প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর,জেলা পরিষদ,জেলা সমবায়,জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তাদ্বয়, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা,পুষ্টি বিশেষায়িত সংস্থা,গবেষণা সংস্থা প্রতিনিধি, সিভিল সোসাইটি দুইজন প্রতিনিধি, গণমাধ্যমের দুইজন প্রতিনিধি, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের দুইজন শিক্ষক প্রতিনিধি। #
দুপুর পর্যন্ত এই কর্মশালায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্মন, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক আব্দুল মোতালেব সরকার, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডাঃ হৃষিকেশ সরকার, কেয়ার বাংলাদেশ জানো প্রকল্পে মাল্টি সেক্টোরাল গভার্নেন্স ম্যানেজার গোলাম রব্বানী, জানো প্রকল্পের ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ম্যানেজার রজব আলী, ইএসডিও জানো প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার মারুফ আহমেদ প্রমুখ। কর্মশালায় জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিরা অংশ গ্রহণ করেন।
জানো প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন কেয়ার বাংলাদেশ জানো প্রকল্পের সিনিয়র টিম লিডার তানিয়া শারমিন।পাশাপাশি দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনার উপর বিস্তারিত তুলে ধরেন সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন। অবহিতকরণ সভাটি সঞ্চালনা করেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের জানো প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার নবিনুর রহমান।
কর্মশালায় উল্লেখ করা হয়, জানো প্রকল্পের মাধ্যমে নীলফামারী জেলার সদর,ডোমার,জলঢাকা ও কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় পুষ্টি নিয়ে কাজ করা হবে। এতে স্বল্প মেয়াদী, মধ্য মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদীর পরিকল্পনার মাধ্যমে দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। এই পরিকল্পনায় শিশু-কিশোর ও গর্ভবতী মা-দের খাদ্যের পুষ্টিমান ঠিক রাখতে সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
পুষ্টির জন্য সরকারের কর্ম পরিকল্পনা ও পাঁচ বছর মেয়াদি এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সহায়তার জন্য রংপুর ও নীলফামারী জেলার ৪.৩ মিলিয়ন মানুষের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি অনুশীলন স¤পর্কে জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য কেয়ার বাংলাদেশের পুষ্টির সুফলের জন্য সমন্বিত প্রকল্প-'জানো'। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল ও ইকো সোশাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের সঙ্গে অংশীদারিত্বে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিরাপদ তথ্য ও পরিসেবা প্রাপ্তিতে সহায়তা দেওয়া হবে।
অবহিতকরন সভায় দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনার নীলফামারী জেলায় একটি কমিটি ঘোষনা করা হয়। কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন, সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন। উপদেষ্টা হিসাবে রয়েছে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন। সদস্য হিসাবে স্থান পেয়েছে, পৌর মেয়নের প্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার বিভাগ,পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর,কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর,যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর,ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালকদ্বয়, জেলা মৎস্য,জেলা প্রাণীসম্পদ,জেলা তথ্য,জেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক,জেলা সমাজ সেবা,জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক,জেলা শিক্ষা অধিদপ্তর,প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর,জেলা পরিষদ,জেলা সমবায়,জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তাদ্বয়, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা,পুষ্টি বিশেষায়িত সংস্থা,গবেষণা সংস্থা প্রতিনিধি, সিভিল সোসাইটি দুইজন প্রতিনিধি, গণমাধ্যমের দুইজন প্রতিনিধি, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের দুইজন শিক্ষক প্রতিনিধি। #