গাইবান্ধা-৩ আসনের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী ফজলে রাব্বী আর নেই
https://www.obolokon24.com/2018/12/gaibandha_20.html
অনলাইন ডেস্ক
গাইবান্ধা-৩ (পলাশবাড়ী-সাদুল্যাপুর) আসনের ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ড. টি আই এম ফজলে রাব্বী চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। তিনি জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
বুধবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। তার ৩ ছেলে ও ২ কন্যা সন্তান রয়েছে। তিনি পলাশবাড়ী উপজেলার তালুকজামিরা গ্রামের প্রয়াত স্কুলশিক্ষক আহসান উদ্দিন চৌধুরীর ছেলে।
সাদুল্যাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন জানান, ফজলে রাব্বী দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটের মাঠে আসতে পারছিলেন না তিনি। তবে বৃহস্পতিবার তার ভোটের মাঠে আসার কথা ছিল। কিন্তু হঠাৎ করে ঢাকার নিজ বাসায় বুকে ব্যাথা অনুভব করেন তিনি। পরে দ্রুত তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ফজলে রাব্বী চৌধুরী গাইবান্ধা-৩ আসনে জাতীয় পার্টির হয়ে ১৯৮৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত (১৯৯৬) পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে ফজলে রাব্বী জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হন তিনি।
ফজলে রাব্বী ১৯৮৪ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী এবং সংস্থাপনমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
গাইবান্ধা-৩ (পলাশবাড়ী-সাদুল্যাপুর) আসনের ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ড. টি আই এম ফজলে রাব্বী চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। তিনি জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
বুধবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। তার ৩ ছেলে ও ২ কন্যা সন্তান রয়েছে। তিনি পলাশবাড়ী উপজেলার তালুকজামিরা গ্রামের প্রয়াত স্কুলশিক্ষক আহসান উদ্দিন চৌধুরীর ছেলে।
সাদুল্যাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন জানান, ফজলে রাব্বী দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটের মাঠে আসতে পারছিলেন না তিনি। তবে বৃহস্পতিবার তার ভোটের মাঠে আসার কথা ছিল। কিন্তু হঠাৎ করে ঢাকার নিজ বাসায় বুকে ব্যাথা অনুভব করেন তিনি। পরে দ্রুত তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ফজলে রাব্বী চৌধুরী গাইবান্ধা-৩ আসনে জাতীয় পার্টির হয়ে ১৯৮৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত (১৯৯৬) পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে ফজলে রাব্বী জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হন তিনি।
ফজলে রাব্বী ১৯৮৪ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী এবং সংস্থাপনমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।