নীলফামারী-৪ আসন॥ বসুন্ধরা কিংসের সাধারণ সম্পাদকসহ প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী
https://www.obolokon24.com/2018/12/election_61.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১১ ডিসেম্বর॥ নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরীগঞ্জ) আসনে উচ্চ আদালতের আদেশে প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন আরো দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী। সকল প্রক্রিয়া সম্পন্নের পর আজ মঙ্গলবার(১১ ডিসেম্বর) বিকালে জেলা রির্টানিং কর্মকর্তার নাজিয়া শিরিনের কাছ থেকে প্রতীক গ্রহন করেন তারা।
তাদের মধ্যে বসুন্ধরা কিংসের সাধারণ সম্পাদক মো. মিনহাজুল ইসলাম মিনহাজ সিংহ এবং কিশোরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম মোটরগাড়ি (কার) মার্কা পেয়েছেন।
সূত্রমতে, নিয়ম অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীতার জন্য এক শতাংশ ভোটারের সম্মতির প্রয়োজন হয়। মনোনয়ন পত্রে দাখিল করা ওই এক শতাংশ ভোটারের তথ্যগত ত্রুটির কারণে প্রার্থীতা বাতিল হয় বসুন্ধরা কিংসের সাধারণ সম্পাদক মো. মিনহাজুল ইসসলাম মিনহাজ’এর। অপরদিকে পদে থাকায় মনোনয়ন বাতিল হয় কিশোরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলামের। ওই দুই প্রার্থী নির্বাচন কমিশনে আপিল করেও প্রার্থীতা ফিরে না পাওয়ায় উচ্চ আদালতের স্বরনাপন্ন হন। উচ্চ আদালত গতকাল সোমবার(১০ ডিসেম্বর) বিকালে তাদের প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেন।
জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন উচ্চ আদালতে ওই দুই প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আজকে তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আসটিতে পূর্বে প্রার্থী ছিলেন চারজন। স্বতন্ত্র আরো দুই প্রার্থী বৈধ হওয়ায় প্রার্থী সংখ্যা দাড়ালো ছয় জনে।
এ আসনে অপর প্রার্থীরা হলেন, আহসান আদেলুর রহমান আদেল(জাপা), আমজাদ হোসেন সরকার ভজে(বিএনপি), আব্দুল হাই সরকার(এনপিপি), শহিদুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)। #
তাদের মধ্যে বসুন্ধরা কিংসের সাধারণ সম্পাদক মো. মিনহাজুল ইসলাম মিনহাজ সিংহ এবং কিশোরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম মোটরগাড়ি (কার) মার্কা পেয়েছেন।
সূত্রমতে, নিয়ম অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীতার জন্য এক শতাংশ ভোটারের সম্মতির প্রয়োজন হয়। মনোনয়ন পত্রে দাখিল করা ওই এক শতাংশ ভোটারের তথ্যগত ত্রুটির কারণে প্রার্থীতা বাতিল হয় বসুন্ধরা কিংসের সাধারণ সম্পাদক মো. মিনহাজুল ইসসলাম মিনহাজ’এর। অপরদিকে পদে থাকায় মনোনয়ন বাতিল হয় কিশোরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলামের। ওই দুই প্রার্থী নির্বাচন কমিশনে আপিল করেও প্রার্থীতা ফিরে না পাওয়ায় উচ্চ আদালতের স্বরনাপন্ন হন। উচ্চ আদালত গতকাল সোমবার(১০ ডিসেম্বর) বিকালে তাদের প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেন।
জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন উচ্চ আদালতে ওই দুই প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আজকে তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আসটিতে পূর্বে প্রার্থী ছিলেন চারজন। স্বতন্ত্র আরো দুই প্রার্থী বৈধ হওয়ায় প্রার্থী সংখ্যা দাড়ালো ছয় জনে।
এ আসনে অপর প্রার্থীরা হলেন, আহসান আদেলুর রহমান আদেল(জাপা), আমজাদ হোসেন সরকার ভজে(বিএনপি), আব্দুল হাই সরকার(এনপিপি), শহিদুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)। #