ডোমারে ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী ধর্যনের শিকার, ধর্যক আটক
https://www.obolokon24.com/2018/12/domar_24.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী ধর্যনের শিকার, ধর্যক আটক।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের কুমবাড়ীর ডাঙ্গা দুন্দু পাড়া গ্রামে। সরেজমিনে যানাযায়, ২৩ ডিসেম্বর রবিবার সন্ধ্যায় উক্ত গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে ৩ সন্তানের জনক রবিউল ইসলাম ভন্ড (৩৮) প্রতিবেশী এক দিন মুজুরের কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রীকে তার সরলতার সুযোগ নিয়ে বাড়ির বাহিরে নিয়ে গিয়ে জোর পূর্বক ধর্যন করে। মেয়েটি অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করলে বিযয়টি যানাযানি হয়। এলঅকাবাসী ধর্যক রবিউল ইসলাম ভন্ডকে আটক করে। সংবাদ পেয়ে ডোমার থানার এসআই আব্দুল ওয়াহাব ও আবু তালেব ঘটনা স্থলে গিয়ে ধর্যককে থানায় নিয়ে আসে। পরদিন মেয়েটিকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষার জন্য পাঠাবে বলে পুলিশ যানান। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে। ধর্যক রবিউল ইসলাম ভন্ড এর আগেও একাধীক বার এধরণের ঘটনা ঘটিয়েছে এবং দীর্ঘদিন জেল হাজতে আটক ছিল বলে এলাকাবাসী জানান। ভন্ড রবিউলের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির জোর দাবী জানান মেয়েটির পরিবার
নীলফামারীর ডোমারে ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী ধর্যনের শিকার, ধর্যক আটক।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের কুমবাড়ীর ডাঙ্গা দুন্দু পাড়া গ্রামে। সরেজমিনে যানাযায়, ২৩ ডিসেম্বর রবিবার সন্ধ্যায় উক্ত গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে ৩ সন্তানের জনক রবিউল ইসলাম ভন্ড (৩৮) প্রতিবেশী এক দিন মুজুরের কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রীকে তার সরলতার সুযোগ নিয়ে বাড়ির বাহিরে নিয়ে গিয়ে জোর পূর্বক ধর্যন করে। মেয়েটি অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করলে বিযয়টি যানাযানি হয়। এলঅকাবাসী ধর্যক রবিউল ইসলাম ভন্ডকে আটক করে। সংবাদ পেয়ে ডোমার থানার এসআই আব্দুল ওয়াহাব ও আবু তালেব ঘটনা স্থলে গিয়ে ধর্যককে থানায় নিয়ে আসে। পরদিন মেয়েটিকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষার জন্য পাঠাবে বলে পুলিশ যানান। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে। ধর্যক রবিউল ইসলাম ভন্ড এর আগেও একাধীক বার এধরণের ঘটনা ঘটিয়েছে এবং দীর্ঘদিন জেল হাজতে আটক ছিল বলে এলাকাবাসী জানান। ভন্ড রবিউলের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির জোর দাবী জানান মেয়েটির পরিবার