ডিমলায় স্ত্রীর লাশ ফেলে পালিয়ে গেল স্বামী
https://www.obolokon24.com/2018/12/dimla.html
বিশেষ প্রতিনিধি ১০ ডিসেম্বর॥ স্ত্রী লাকি আক্তারের(২৫) মরদেহ হাসপাতালে ফেলে পালিয়ে গেছে স্বামী সহ শ্বশুড়বাড়ির সদস্যরা। রবিবার(৯ ডিসেম্বর) রাতে ঘটনাটি ঘটে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায়। গৃহবধু লাকি ডিমলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন তিতপাড়া গ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে। লাকির ৭ বছর আগে বিয়ে হয় একই উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের গোডাউনের হাট গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে গোলাম মোস্তফার। তাদের সংসারে ৪ বছরের ছেলে সিফাত ও ৯ মাস বয়সের কন্যা মোনতাহা রয়েছে ।
লাকির পিতা জহুরুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের সময় নগদ ৪ লাখ টাকা ও ৪ ভরি স্বর্ণ দেয়া হয়েছিল। আমার মেয়ে শ্যামলা হওয়ায় তার দ্বিতীয় সন্তান মেয়েটির গায়ের রং কালো হয়। এ নিয়ে রবিবার দুপুরে লাকির শাশুড়ী নুর নাহার (৫৫) ও ননদ মিনি আক্তার (২০) মারপিট করে। ফলে লাকি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অবস্থা বেগদিক দেখে তার স্বামী গোলাম মোস্তফা লাকির মুখে বিষ ঢেলে দিয়ে ডিমলা হাসপাতালে নিয়ে আসে।তার অবস্থার অবনতি ঘটলে রাতেই রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে লাকির মৃত্যু হলে স্বামী সহ স্বামীর পরিবারের লোকজন লাশ ফেলে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে ছুটে যায় লাকির বাবা সহ পরিবারের লোকজন। এ ব্যাপারে রংপুর কোতয়ালী থানায় অপমৃত্য মামলা দায়ের হওয়ায় আজ সোমবার(১০ ডিসেম্বর) রংপুরে লাকির মরদেহের ময়না তদন্ত সম্পন করা হয়। লাকির বাবা মেয়ের মরদেহ নিয়ে নিজ গ্রামে দাফনের জন্য নিয়ে আসে।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ময়না তদন্তের রির্পোট পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। #
লাকির পিতা জহুরুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের সময় নগদ ৪ লাখ টাকা ও ৪ ভরি স্বর্ণ দেয়া হয়েছিল। আমার মেয়ে শ্যামলা হওয়ায় তার দ্বিতীয় সন্তান মেয়েটির গায়ের রং কালো হয়। এ নিয়ে রবিবার দুপুরে লাকির শাশুড়ী নুর নাহার (৫৫) ও ননদ মিনি আক্তার (২০) মারপিট করে। ফলে লাকি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অবস্থা বেগদিক দেখে তার স্বামী গোলাম মোস্তফা লাকির মুখে বিষ ঢেলে দিয়ে ডিমলা হাসপাতালে নিয়ে আসে।তার অবস্থার অবনতি ঘটলে রাতেই রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে লাকির মৃত্যু হলে স্বামী সহ স্বামীর পরিবারের লোকজন লাশ ফেলে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে ছুটে যায় লাকির বাবা সহ পরিবারের লোকজন। এ ব্যাপারে রংপুর কোতয়ালী থানায় অপমৃত্য মামলা দায়ের হওয়ায় আজ সোমবার(১০ ডিসেম্বর) রংপুরে লাকির মরদেহের ময়না তদন্ত সম্পন করা হয়। লাকির বাবা মেয়ের মরদেহ নিয়ে নিজ গ্রামে দাফনের জন্য নিয়ে আসে।
ডিমলা থানার ওসি মফিজ উদ্দিন শেখ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ময়না তদন্তের রির্পোট পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। #