‘চট্টগ্রামের চেয়েও ভালো পারফর্ম করতে হবে’
https://www.obolokon24.com/2018/11/sports_29.html
শুক্রবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে প্রথম টেস্ট জিতে সুবিধাজনক অবস্থান নিয়েই মিরপুরে নিজেদের ‘হোম অব ক্রিকেটে’ নামবে টাইগাররা। লক্ষ্য দেশের মাটিতে প্রথমবারের মতো ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করা।
সিরিজের প্রথম টেস্টটি আড়াই দিনে জিতেছে টাইগাররা। চট্টগ্রামে দলে স্পিনারদের ঘূর্ণির বিষে নীল হয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল সফরকারীরা। ঢাকাতেও সেই সুযোগ আছে। তবে লড়াইটা খুব সহজ হবে বলে মানে করেন না টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। প্রথম টেস্ট হেরে ঘুরে দাঁড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টাই করবে।
তাই সতর্ক সাকিব মনে করিয়ে দিলেন প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করতে করতে হবে কঠোর পরিশ্রম, ‘সুযোগ আসছে। তবে সুযোগটা কাজে লাগাতে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমি যেটা আগেও বলেছি, স্বাভাবিকভাবেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ আরো বেশি ভালো করার জন্য মুখিয়ে থাকবে। চেষ্টা করবে ওদের সর্বোচ্চ দিয়ে যাতে ওরা এই ম্যাচটা ভালো করতে পারে।’
২০০৯ সালে সাকিবের নেতৃত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে তাদের হোয়াইটওয়াশ করেছিল টাইগাররা। এবার সেই সাকিবের নেতৃত্বেই ঘরের মাঠে হোয়াইটওয়াশের সুযোগ। তবে ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট, শাই হোপ, কাইরন পাওয়েল, সুনীল অ্যামব্রিস, শিমরন হেটমায়ারে গড়া দলটি সেই দলের চেয়ে অনেক পরিণত ও শক্তিশালী।
ফলে শক্তি ও সামর্থ্যে লড়াইটা বেশ চ্যালেঞ্জিংই হবে। চট্টগ্রামের চেয়ে ভালো পারফর্ম করতে হবে ঢাকা টেস্টে। অন্তত এমনটাই মনে করেন সাকিব, ‘আমাদের জিততে হলে ওদের থেকে ভালো পারফর্ম করতে হবে। সেটা আমরা চট্টগ্রামে যেমন পারফর্ম করেছি তার চেয়ে ভালো পারফর্ম করতে হবে এই টেস্ট জিততে গেলে। আমাদের নিজের উপরও নিজেদের একটা চ্যালেঞ্জ আছে। আমি বিশ্বাস করে আমরা এই চ্যালেঞ্জটা আমরা ওভার কাম করতে হবে। তবে তার জন্য আমাদের মানসিকভাবে অনেক বেশি শক্তিশালী হতে হবে। শারীরিকভাবে অনেক টাফ হতে হবে।’
সিরিজের প্রথম টেস্টটি আড়াই দিনে জিতেছে টাইগাররা। চট্টগ্রামে দলে স্পিনারদের ঘূর্ণির বিষে নীল হয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল সফরকারীরা। ঢাকাতেও সেই সুযোগ আছে। তবে লড়াইটা খুব সহজ হবে বলে মানে করেন না টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। প্রথম টেস্ট হেরে ঘুরে দাঁড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টাই করবে।
তাই সতর্ক সাকিব মনে করিয়ে দিলেন প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করতে করতে হবে কঠোর পরিশ্রম, ‘সুযোগ আসছে। তবে সুযোগটা কাজে লাগাতে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমি যেটা আগেও বলেছি, স্বাভাবিকভাবেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ আরো বেশি ভালো করার জন্য মুখিয়ে থাকবে। চেষ্টা করবে ওদের সর্বোচ্চ দিয়ে যাতে ওরা এই ম্যাচটা ভালো করতে পারে।’
২০০৯ সালে সাকিবের নেতৃত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে তাদের হোয়াইটওয়াশ করেছিল টাইগাররা। এবার সেই সাকিবের নেতৃত্বেই ঘরের মাঠে হোয়াইটওয়াশের সুযোগ। তবে ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট, শাই হোপ, কাইরন পাওয়েল, সুনীল অ্যামব্রিস, শিমরন হেটমায়ারে গড়া দলটি সেই দলের চেয়ে অনেক পরিণত ও শক্তিশালী।
ফলে শক্তি ও সামর্থ্যে লড়াইটা বেশ চ্যালেঞ্জিংই হবে। চট্টগ্রামের চেয়ে ভালো পারফর্ম করতে হবে ঢাকা টেস্টে। অন্তত এমনটাই মনে করেন সাকিব, ‘আমাদের জিততে হলে ওদের থেকে ভালো পারফর্ম করতে হবে। সেটা আমরা চট্টগ্রামে যেমন পারফর্ম করেছি তার চেয়ে ভালো পারফর্ম করতে হবে এই টেস্ট জিততে গেলে। আমাদের নিজের উপরও নিজেদের একটা চ্যালেঞ্জ আছে। আমি বিশ্বাস করে আমরা এই চ্যালেঞ্জটা আমরা ওভার কাম করতে হবে। তবে তার জন্য আমাদের মানসিকভাবে অনেক বেশি শক্তিশালী হতে হবে। শারীরিকভাবে অনেক টাফ হতে হবে।’