সৈয়দপুর শহরে দিনেদুুপুরে এক দোকানের ক্যাশবাক্স ভেঙ্গে সোয়া দুই লাখ টাকা চুরি
https://www.obolokon24.com/2018/11/saidpur_27.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে দিনেদুুপুরে এক দোকানের ক্যাশবাক্স ভেঙ্গে সোয়া দুই লাখ টাকা চুরি গেছে। শহরের ব্যস্ততম শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়কের জসিম বিল্ডিংয়ের নিচতলার প্রধান ফটকের পাশে ব্রাইট স্টার নামের একটি বিকাশ এজেন্ট ও মোবাইল ফ্লোক্সির গত রবিবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় সৈয়দপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। তবে গত তিন দিনেরও চুরি ঘটনায় জড়িত কাউকে চিহিৃত কিংবা চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। দিনেদুপুরে ব্যস্ততম সড়কে দোকানে এ ধরনের চুরির ঘটনায় শহরের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
চুরি বিষয়ে সৈয়দপুর থানায় দেয়া লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, শহরের নতুন মুন্সিপাড়া এলাকার মো. ফরিদ বখশি’র ছেলে মো. মেরাজ আলম। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ শহরের জনবহুল ও ব্যস্ততম শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়কের জসিম বিল্ডিংয়ের নিচতলার প্রধান ফটকের পাশের একটি দোকানঘর ভাড়ায় নিয়ে বিকাশ এজেন্ট ও মোবাইল ফ্লোক্সির ব্যবসা করে আসছেন। ঘটনার দিন গত রোববার (২৫ নভেম্বর) সকাল আনুমানিক ৯ টার দোকানের মালিক মেরাজ আলম প্রতিদিনের মতো যথারীতি বাড়ি থেকে এসে দোকান খোলেন। এরপর বাড়ি থেকে নিয়ে আসা আগের দিনের বেচাবিক্রির দোকানের পুরো ক্যাশ ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা দোকানের ক্যাশবাক্সে রাখেন। পরবর্তীতে তিনি ক্যাশবাক্সে তালা লাগিয়ে জসিম বিল্ডিংয়ের ভেতরে খাবার পানি আনতে যান। এর অল্প কিছু সময় পরেই পানি নিয়ে দোকানে এসে ঢোকে দেখেন দোকানের ক্যাশবাক্সের তালা খোলা ও ক্যাশবাক্সে রক্ষিত টাকা নেই।
পরবর্তীতে পাশের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে এক ব্যক্তিকে তার দোকানের সামনে ঘোরাঘুরি করতে দেখা পান। ফলে ওই ব্যক্তিকেই দোকান চুরির ঘটনায় জড়িত হিসেবে সন্দেহ করছেন তিনি। পরেওই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ক্লিপসহ সৈয়দপুর থানায় একটি অভিযোগ দেন দোকান মালিক মেরাজ আলম।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহ্জাহান পাশা দোকান চুরির ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন চুরির বিষয়ে সন্দেহজনক ওই ব্যক্তিকে খোঁজা হচ্ছে। আশা করি দ্রুত তাকে সনাক্ত করা সম্ভব হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে দিনেদুুপুরে এক দোকানের ক্যাশবাক্স ভেঙ্গে সোয়া দুই লাখ টাকা চুরি গেছে। শহরের ব্যস্ততম শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়কের জসিম বিল্ডিংয়ের নিচতলার প্রধান ফটকের পাশে ব্রাইট স্টার নামের একটি বিকাশ এজেন্ট ও মোবাইল ফ্লোক্সির গত রবিবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় সৈয়দপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। তবে গত তিন দিনেরও চুরি ঘটনায় জড়িত কাউকে চিহিৃত কিংবা চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। দিনেদুপুরে ব্যস্ততম সড়কে দোকানে এ ধরনের চুরির ঘটনায় শহরের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
চুরি বিষয়ে সৈয়দপুর থানায় দেয়া লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, শহরের নতুন মুন্সিপাড়া এলাকার মো. ফরিদ বখশি’র ছেলে মো. মেরাজ আলম। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ শহরের জনবহুল ও ব্যস্ততম শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়কের জসিম বিল্ডিংয়ের নিচতলার প্রধান ফটকের পাশের একটি দোকানঘর ভাড়ায় নিয়ে বিকাশ এজেন্ট ও মোবাইল ফ্লোক্সির ব্যবসা করে আসছেন। ঘটনার দিন গত রোববার (২৫ নভেম্বর) সকাল আনুমানিক ৯ টার দোকানের মালিক মেরাজ আলম প্রতিদিনের মতো যথারীতি বাড়ি থেকে এসে দোকান খোলেন। এরপর বাড়ি থেকে নিয়ে আসা আগের দিনের বেচাবিক্রির দোকানের পুরো ক্যাশ ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা দোকানের ক্যাশবাক্সে রাখেন। পরবর্তীতে তিনি ক্যাশবাক্সে তালা লাগিয়ে জসিম বিল্ডিংয়ের ভেতরে খাবার পানি আনতে যান। এর অল্প কিছু সময় পরেই পানি নিয়ে দোকানে এসে ঢোকে দেখেন দোকানের ক্যাশবাক্সের তালা খোলা ও ক্যাশবাক্সে রক্ষিত টাকা নেই।
পরবর্তীতে পাশের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে এক ব্যক্তিকে তার দোকানের সামনে ঘোরাঘুরি করতে দেখা পান। ফলে ওই ব্যক্তিকেই দোকান চুরির ঘটনায় জড়িত হিসেবে সন্দেহ করছেন তিনি। পরেওই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ক্লিপসহ সৈয়দপুর থানায় একটি অভিযোগ দেন দোকান মালিক মেরাজ আলম।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহ্জাহান পাশা দোকান চুরির ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন চুরির বিষয়ে সন্দেহজনক ওই ব্যক্তিকে খোঁজা হচ্ছে। আশা করি দ্রুত তাকে সনাক্ত করা সম্ভব হবে।