পীরগাছায় নকলে সহযোগিতা ও অতিরিক্ত নম্বর দেয়ার কথা বলে লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/11/rangpur_64.html
ফজলুর রহমান ,পীরগাছা(রংপুর)প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় এসএসসি ভোকেশনাল সেকশনের নবম শ্রেণির বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষায় অনৈতিক কাজে সহযোগীতা ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অতিরিক্ত নম্বর দেওয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে প্রায় লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উত্তোলনকৃত টাকা দিয়ে ভুড়িভোজের আয়োজন ও ভাগবাটোয়ারা করে আতœসাত করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগে জানা যায়, পীরগাছা উপজেলায় চলতি শিক্ষাবর্ষে এসএসসি ভোকেশনাল সেকশনের নবম শ্রেণির বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষায় ৪শ ৭৪ জন পরীক্ষার্থী পীরগাছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ গ্রহন করেন। এসব শিক্ষার্থীর নিকট থেকে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব আব্দুল হামিদ সরদার নকলে সহযোগীতা ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অতিরিক্ত নম্বর দেওয়ার কথা বলে শিক্ষার্থী প্রতি দুইশত টাকা করে প্রায় লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। পরীক্ষার্থীরা টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তাদের ব্যবহারিক পরীক্ষায় ফেল করে দেওয়ার হুমকি দেয় এবং হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিতে বাঁধা দেন। ফলে শিক্ষার্থীরা নিরুপায় হয়ে দুইশত টাকা করে দিতে বাধ্য হন। উত্তোলনকৃত টাকা দিয়ে ভুড়িভোজের আয়োজন ও ভাগবাটোয়ারা করে আতœসাত করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব আব্দুল হামিদ সরদার শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বলেন, অতিরিক্ত নম্বর দেয়ার জন্য এ টাকা আদায় করা হয়েছে। যা দিয়ে মঙ্গলবার বিদ্যালয় মাঠে ভুড়িভোজের আয়োজন করা হয়েছে।
ওই কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার ইয়াকুবুল আজাদ বলেন, টাকা উত্তোলনের বিষয়টি আমার জানা নেই।
রংপুরের পীরগাছায় এসএসসি ভোকেশনাল সেকশনের নবম শ্রেণির বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষায় অনৈতিক কাজে সহযোগীতা ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অতিরিক্ত নম্বর দেওয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে প্রায় লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উত্তোলনকৃত টাকা দিয়ে ভুড়িভোজের আয়োজন ও ভাগবাটোয়ারা করে আতœসাত করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগে জানা যায়, পীরগাছা উপজেলায় চলতি শিক্ষাবর্ষে এসএসসি ভোকেশনাল সেকশনের নবম শ্রেণির বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষায় ৪শ ৭৪ জন পরীক্ষার্থী পীরগাছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ গ্রহন করেন। এসব শিক্ষার্থীর নিকট থেকে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব আব্দুল হামিদ সরদার নকলে সহযোগীতা ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অতিরিক্ত নম্বর দেওয়ার কথা বলে শিক্ষার্থী প্রতি দুইশত টাকা করে প্রায় লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। পরীক্ষার্থীরা টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তাদের ব্যবহারিক পরীক্ষায় ফেল করে দেওয়ার হুমকি দেয় এবং হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিতে বাঁধা দেন। ফলে শিক্ষার্থীরা নিরুপায় হয়ে দুইশত টাকা করে দিতে বাধ্য হন। উত্তোলনকৃত টাকা দিয়ে ভুড়িভোজের আয়োজন ও ভাগবাটোয়ারা করে আতœসাত করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব আব্দুল হামিদ সরদার শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বলেন, অতিরিক্ত নম্বর দেয়ার জন্য এ টাকা আদায় করা হয়েছে। যা দিয়ে মঙ্গলবার বিদ্যালয় মাঠে ভুড়িভোজের আয়োজন করা হয়েছে।
ওই কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার ইয়াকুবুল আজাদ বলেন, টাকা উত্তোলনের বিষয়টি আমার জানা নেই।