পীরগাছায় ফরম পূরণে অতিরিক্ত ফি আদায়ের প্রতিবাদে অভিভাবকদের বিক্ষোভ
https://www.obolokon24.com/2018/11/rangpur_11.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর)ঃ
রংপুরের পীরগাছায় আসন্ন এসএসসি পরীক্ষা ২০১৯-এর ফরম পূরণের জন্য অতিরিক্ত ফি আদায়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে অভিভাবকরা। গত শনিবার বিকালে পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে অভিভাবকদের বিক্ষোভের মুখে প্রধান শিক্ষক প্রতি বিভাগে ১০০ টাকা করে ফি কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা দেন। কিন্তু অভিভাবকরা রোববারও বোর্ড নির্ধারিত ফি নেয়ার দাবিতে প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে জমায়েত হয়ে প্রতিবাদ করেন।
অভিভাবকরা জানান, পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়টি সরকারি হওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। আসন্ন এসএসসি পরীক্ষায় বোর্ড কর্তৃক কেন্দ্র ও ব্যবহারিক পরীক্ষার ফিসহ বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ১৮ শ’ টাকা, মানবিক বিভাগ ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ১৬ শ’ ৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৭০০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ২৬০০ টাকা আদায় করে আসছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অতিরিক্ত টাকা আদায়ের প্রতিবাদে শনিবার বিকালে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন। পরে বিক্ষোভের মুখে প্রধান শিক্ষক বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৫০০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার জন্য ২৪০০ টাকা ফি ঘোষণা করেন। কিন্তু অভিভাবকরা রোববারও বোর্ড নির্ধারিত ফি নেয়ার দাবিতে প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে জমায়েত হয়ে প্রতিবাদ করেন। এসময় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন।
পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রউফ জানান, অভিভাবকদের প্রতিবাদের কারণে আগের ফি থেকে সরে আসা হয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৫০০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার জন্য ২৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত টাকা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হবে।
পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রসাশনিক কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাউজুল কবির জানান, আমি অতিরিক্ত ফি আদায়ের বিষয়টি শুনেছি। তবে ফি যত কম নেয়া যায় তা নেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে ৬ মাসের বেতন, বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ফি ও সেশন ফি নেয়ার নিয়ম রয়েছে। আদায়কৃত অতিরিক্ত টাকা থেকে তা সমন্বয় করা হবে।
রংপুরের পীরগাছায় আসন্ন এসএসসি পরীক্ষা ২০১৯-এর ফরম পূরণের জন্য অতিরিক্ত ফি আদায়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে অভিভাবকরা। গত শনিবার বিকালে পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে অভিভাবকদের বিক্ষোভের মুখে প্রধান শিক্ষক প্রতি বিভাগে ১০০ টাকা করে ফি কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা দেন। কিন্তু অভিভাবকরা রোববারও বোর্ড নির্ধারিত ফি নেয়ার দাবিতে প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে জমায়েত হয়ে প্রতিবাদ করেন।
অভিভাবকরা জানান, পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়টি সরকারি হওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। আসন্ন এসএসসি পরীক্ষায় বোর্ড কর্তৃক কেন্দ্র ও ব্যবহারিক পরীক্ষার ফিসহ বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ১৮ শ’ টাকা, মানবিক বিভাগ ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ১৬ শ’ ৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৭০০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ২৬০০ টাকা আদায় করে আসছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। অতিরিক্ত টাকা আদায়ের প্রতিবাদে শনিবার বিকালে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন। পরে বিক্ষোভের মুখে প্রধান শিক্ষক বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৫০০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার জন্য ২৪০০ টাকা ফি ঘোষণা করেন। কিন্তু অভিভাবকরা রোববারও বোর্ড নির্ধারিত ফি নেয়ার দাবিতে প্রধান শিক্ষকের কার্যালয়ের সামনে জমায়েত হয়ে প্রতিবাদ করেন। এসময় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন।
পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রউফ জানান, অভিভাবকদের প্রতিবাদের কারণে আগের ফি থেকে সরে আসা হয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ২৫০০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার জন্য ২৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত টাকা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হবে।
পীরগাছা জেএন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রসাশনিক কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাউজুল কবির জানান, আমি অতিরিক্ত ফি আদায়ের বিষয়টি শুনেছি। তবে ফি যত কম নেয়া যায় তা নেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে ৬ মাসের বেতন, বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ফি ও সেশন ফি নেয়ার নিয়ম রয়েছে। আদায়কৃত অতিরিক্ত টাকা থেকে তা সমন্বয় করা হবে।