ড্রীল ড্রেজারের ছোবলে পঞ্চগড়,প্রশাসন নিরব
https://www.obolokon24.com/2018/11/panchagar_83.html
সাইদুজ্জামান রেজা,পঞ্চগড়
ড্রীল ড্রেজারের ছোবলে পঞ্চগড়,প্রশাসন নিরব ভুমিকা পালন করছে।
ক্যান্সারের মতোই ধুকে ধুকে মরবে তেতুঁলিয়াসহ পঞ্চগড় বাসী।এমন মন্তব্য করছেন সবুজ পরিবেশ আন্দোলন কারীর নেতৃবৃন্দসহ সুশীল সমাজ। তারা বলছেন দীর্ঘদিন ধরে দিনে রাতের অন্ধকারে অবৈধভাবে চলছে ড্রীল ড্রেজার বোমা মেশিনে পাথর উত্তোলন।
বিগত কয়েক বছর ধরেই উপজেলার করতোয়া,ডাহুকসহ বিভিন্ন নদনদী ও খাল থেকে ড্রীল ড্রেজার মেশিন দিয়ে পাথর উত্তোলন করছে একশ্রেণির প্রভাবশালী অসাধু মহল।
অপরিকল্পিতভাবে অবৈধ ড্রিল ড্রেজার মেশিনে সমতল ভূমির গভীর থেকে পাথর উত্তোলন করায় মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তেতুঁলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নে সমতল ভূমি মূর্খাগছ,সংগঠন,এবং ভজনপুর এলাকার করতোয়া নদীতে রাতের অন্ধকারে প্রায় ৩
শতাধিক ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলন করছে।এভাবে চলতে থাকলে অল্প কয়েক বছরের মধ্যে এ অঞ্চলের অধিকাংশ এলাকা মরুভূমিতে পরিণত হতে পারে। সমতল ভূমির নীচে বিশালাকার শূন্যতা সৃষ্টি হওয়ায় রিখটার স্কেলে ৬-৭ বা এর বেশি মাত্রায় ভূমিকম্প হলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
বুধবার ২৮ নভেম্বর সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, করতোয়া নদীর গতি প্রবাহ রোধ করে প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে ড্রিল ড্রেজার মেশিনে রাতের পর রাত চলছে পাথর উত্তোলন।
স্থানীয়রা বলছেন , প্রতিদিন রাত ১২ টার পর হতে সকাল ৭-৮ টা পর্যন্ত মেশিন চালানো হয়। মেশিনের বিকট শব্দে ঘুম হারাম করে দিয়েছে এলাকাবাসীর।
জানা যায়,স্থানীয় প্রশাসনের দালাল
বক্কর , এছারুল সহ ৪/৫ জন প্রশাসনসহ বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করার অজুহাতে এক রাতে মেশিন প্রতি ৫-৬ হাজার টাকা নিচ্ছে এই দালাল চক্র।
ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলন বন্ধে প্রশাসন নামে মাত্র অভিযান চালালেও রহস্যজনক কারণে এই অবৈধ ড্রেজার মেশিন বন্ধ হচ্ছে না ।
অবৈধ ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলনের ব্যাপারে পঞ্চগড় সবুজ পরিবেশ আন্দোলন কমিটির সভাপতি এ কে দিলখুশা প্রধান বিপ্লবী বলেন তেতুঁলিয়া উপজেলায় ড্রেজার মেশিন দীর্ঘদিন ধরে চলছে। প্রশাসন এটা বন্ধ করতে না পারলে সামান্য ভূমিকম্পে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে তেতুঁলিয়া।
তেতুঁলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জহুরুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ দিনে ২ টি মামলা দিয়েছি গড়ে ৫-৬ জন আসামী রয়েছে।
এ ব্যাপারে তেতুলিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল ফেরদৌস বলেন,আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচালনা করি মামলা দেই কিন্তু আইনজীবিদের কোন সামাজিক দায়বদ্ধতা নাই, আসামীরা জামিন পেয়ে যায়।
মহামান্য হাইকোর্ট অবমাননা করে অবৈধ ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলনের বিষয়ে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন,আমি ড্রেজার মেশিন বন্ধে পঞ্চগড় প্রশাসনকে জানিয়ে দিচ্ছি।পঞ্চগড় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
ড্রীল ড্রেজারের ছোবলে পঞ্চগড়,প্রশাসন নিরব ভুমিকা পালন করছে।
ক্যান্সারের মতোই ধুকে ধুকে মরবে তেতুঁলিয়াসহ পঞ্চগড় বাসী।এমন মন্তব্য করছেন সবুজ পরিবেশ আন্দোলন কারীর নেতৃবৃন্দসহ সুশীল সমাজ। তারা বলছেন দীর্ঘদিন ধরে দিনে রাতের অন্ধকারে অবৈধভাবে চলছে ড্রীল ড্রেজার বোমা মেশিনে পাথর উত্তোলন।
বিগত কয়েক বছর ধরেই উপজেলার করতোয়া,ডাহুকসহ বিভিন্ন নদনদী ও খাল থেকে ড্রীল ড্রেজার মেশিন দিয়ে পাথর উত্তোলন করছে একশ্রেণির প্রভাবশালী অসাধু মহল।
অপরিকল্পিতভাবে অবৈধ ড্রিল ড্রেজার মেশিনে সমতল ভূমির গভীর থেকে পাথর উত্তোলন করায় মারাত্মক পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তেতুঁলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নে সমতল ভূমি মূর্খাগছ,সংগঠন,এবং ভজনপুর এলাকার করতোয়া নদীতে রাতের অন্ধকারে প্রায় ৩
শতাধিক ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলন করছে।এভাবে চলতে থাকলে অল্প কয়েক বছরের মধ্যে এ অঞ্চলের অধিকাংশ এলাকা মরুভূমিতে পরিণত হতে পারে। সমতল ভূমির নীচে বিশালাকার শূন্যতা সৃষ্টি হওয়ায় রিখটার স্কেলে ৬-৭ বা এর বেশি মাত্রায় ভূমিকম্প হলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
বুধবার ২৮ নভেম্বর সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, করতোয়া নদীর গতি প্রবাহ রোধ করে প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে ড্রিল ড্রেজার মেশিনে রাতের পর রাত চলছে পাথর উত্তোলন।
স্থানীয়রা বলছেন , প্রতিদিন রাত ১২ টার পর হতে সকাল ৭-৮ টা পর্যন্ত মেশিন চালানো হয়। মেশিনের বিকট শব্দে ঘুম হারাম করে দিয়েছে এলাকাবাসীর।
জানা যায়,স্থানীয় প্রশাসনের দালাল
বক্কর , এছারুল সহ ৪/৫ জন প্রশাসনসহ বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করার অজুহাতে এক রাতে মেশিন প্রতি ৫-৬ হাজার টাকা নিচ্ছে এই দালাল চক্র।
ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলন বন্ধে প্রশাসন নামে মাত্র অভিযান চালালেও রহস্যজনক কারণে এই অবৈধ ড্রেজার মেশিন বন্ধ হচ্ছে না ।
অবৈধ ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলনের ব্যাপারে পঞ্চগড় সবুজ পরিবেশ আন্দোলন কমিটির সভাপতি এ কে দিলখুশা প্রধান বিপ্লবী বলেন তেতুঁলিয়া উপজেলায় ড্রেজার মেশিন দীর্ঘদিন ধরে চলছে। প্রশাসন এটা বন্ধ করতে না পারলে সামান্য ভূমিকম্পে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে তেতুঁলিয়া।
তেতুঁলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জহুরুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ দিনে ২ টি মামলা দিয়েছি গড়ে ৫-৬ জন আসামী রয়েছে।
এ ব্যাপারে তেতুলিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল ফেরদৌস বলেন,আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচালনা করি মামলা দেই কিন্তু আইনজীবিদের কোন সামাজিক দায়বদ্ধতা নাই, আসামীরা জামিন পেয়ে যায়।
মহামান্য হাইকোর্ট অবমাননা করে অবৈধ ড্রেজার মেশিনে পাথর উত্তোলনের বিষয়ে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন,আমি ড্রেজার মেশিন বন্ধে পঞ্চগড় প্রশাসনকে জানিয়ে দিচ্ছি।পঞ্চগড় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।