নীলফামারীতে মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপির আশু রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
https://www.obolokon24.com/2018/11/nilphamari_72.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৯ নভেম্বর॥ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপির আশু রোগ মুক্তি কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করেছে নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগ ও তার সকল অঙ্গসংগঠন। আজ শুক্রবার বাদ আছর জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এই মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রশিদ মঞ্জু, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ্ আপেল প্রমুখ।
উল্লেখ যে, জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপির সহধর্মীনী সম্প্রতিকালে ইন্তেকাল করেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তত্বাবধানে তার সু-চিকিৎসা চলছে।
প্রকাশ থাকে যে ,জাতীয় চার নেতার একজন সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। নিজের সততা, নিষ্ঠা ও মেধার পরিচয় দিয়েই তিনি মানুষের মন জয় করেছেন। স্বচ্ছ ইমেজের জন্য পরিচিত সৈয়দ আশরাফ একজন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।১৯৭৫ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্য তিন জাতীয় নেতার সঙ্গে সৈয়দ আশরাফের বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামকেও হত্যা করা হয়। পিতার মৃত্যুর পর আশরাফ যুক্তরাজ্যে চলে যান এবং লন্ডনের টাওয়ারে হ্যামলেটে বসবাস শুরু করেন। লন্ডনে বসবাসকালে তিনি বাংলা কমিউনিটির বিভিন্ন কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন।
১৯৯৬ সালে আশরাফুল ইসলাম দেশে ফেরেন এবং ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। ২০০৮ ও ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা সৈয়দ আশরাফ এর আগে দায়িত্ব পালন করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে। এছাড়া আওয়ামী লীগের সাধারণ স¤পাদক হিসেবেও দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রশিদ মঞ্জু, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ্ আপেল প্রমুখ।
উল্লেখ যে, জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপির সহধর্মীনী সম্প্রতিকালে ইন্তেকাল করেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তত্বাবধানে তার সু-চিকিৎসা চলছে।
প্রকাশ থাকে যে ,জাতীয় চার নেতার একজন সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। নিজের সততা, নিষ্ঠা ও মেধার পরিচয় দিয়েই তিনি মানুষের মন জয় করেছেন। স্বচ্ছ ইমেজের জন্য পরিচিত সৈয়দ আশরাফ একজন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।১৯৭৫ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্য তিন জাতীয় নেতার সঙ্গে সৈয়দ আশরাফের বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামকেও হত্যা করা হয়। পিতার মৃত্যুর পর আশরাফ যুক্তরাজ্যে চলে যান এবং লন্ডনের টাওয়ারে হ্যামলেটে বসবাস শুরু করেন। লন্ডনে বসবাসকালে তিনি বাংলা কমিউনিটির বিভিন্ন কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন।
১৯৯৬ সালে আশরাফুল ইসলাম দেশে ফেরেন এবং ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। ২০০৮ ও ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা সৈয়দ আশরাফ এর আগে দায়িত্ব পালন করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে। এছাড়া আওয়ামী লীগের সাধারণ স¤পাদক হিসেবেও দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।