ডোমার আমবাড়ীতে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষন।

আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারী ডোমারে চাকুরী দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে এক যুবতিকে ধর্ষনের অভিযোগ উঠেছে এক প্রতারক প্রেমিকের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড পূর্ব আমবাড়ী, ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। থানার অভিযোগ সুত্রে যানাযায়, উক্ত গ্রামের আনছার আলী লম্পট ছেলে মফিজার রহমান (৩৫) দীর্ঘদিন যাবত ঢাকা শহরে সিএনজি চালিয়ে আসছে। এলাকার সহজ সরল অসহায় যুবতি মেয়ের সাথে প্রেম ভালবাসার সর্ম্পক গড়ে তুলে ঢাকায় গামেন্টর্স ফ্যাক্টরীতে ভাল বেতনের চাকুরী দেয়ার নামে সু-কৌশলে তাদের নিয়ে যায়। ঘর ভাড়া নিয়ে একাধীক বন্ধু বান্ধব মিলে তাদের ধর্ষন করে বলে এলাকায় বেশ কয়েকটি পরিবারের সাথে কথা বলে যানাযায়। এমনি ভাবে প্রতারনার ফাঁদে ফেলে গত ১০আগষ্ট আমবাড়ী এলাকার মাঝাপাড়া গ্রামের এক দিন মুজুরের কন্যা ছদ্দ নাম সাবিনা (২২) কে প্রতারক মফিজার ও তার সহযোগী উপজেলার ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের মুন্সিপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে রশিদুল ইসলাম মিলে ভালো চাকরীর কথা বলে সাবিনাকে ঢাকায় নিয়ে যায়। ঢাকা গাবতলী এলাকায় উদ্দ্যান নামক স্থানে একটি ভাড়া বাসায় নিয়ে স্ত্রীর পরিচয়ে দিনের পরদিন ধর্ষনসহ শারীরিক ও মানুষিক নির্যাতন করে। নির্যাতন সইতে না পেরে সাবিনা বাড়ী আসতে চাইলে তাকে বেধক মারপিট করে। বিষয়টি আশেপাশের লোক জানতে পেরে, তাদের ভয়ে গত ১৬ নভেম্বর জিসা পরিবহনে ভোর রাত্রীতে চিলাহাটিতে সাবিনাকে নামিয়ে দিয়ে কৌশলে মফিজার পালিয়ে যায়। তার সাথে একাধীকবার যোগাযোগে ব্যর্থ হয়ে গত ২১ নভেম্বর মফিজারসহ তার সহযোগী রশিদুরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি সদস্য জানান, এর আগেও ইউনিয়নের কমলা,শাওন ও রিনা নামক বেশ কয়েকটি মেয়েকে ঢাকায় নিয়ে গিয়ে অবৈধ্য কর্মকান্ড ঘটিয়েছে, যার কারণে তাকে শুকনা পুকুর বাজারে গণধোলাই দিয়ে এলাকা ছাড়া করে। এ বিষয়ে প্রতারক মফিজার বলেন, সাবিনাকে আমি নিয়ে যাইনি, সে নিজে গিয়ে, ঢাকায় আমার সাথে ফোনে কথা হয় আর দু এবার দেখা হয়েছিল মাত্র। 

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 2412439007547561528

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item