মধ্যপাড়া খনিতে রেকর্ড পরিমান পাথর উত্তোলন
https://www.obolokon24.com/2018/11/dinajpur_54.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দেশের একমাত্র দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনিতে গত ১৭ই নভেম্বর শনিবার তিন শিফটে ৫ হাজার ৭ শত ১৬ মেট্রিক টন পাথর উৎপাদন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে জার্মানীয়া-ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। জিটিসি ধারাবাহিকভাবে নিরলস পরিশ্রম করে প্রতিমাসে পাথর উত্তোলনের এই রেকর্ড সৃষ্টি করছে।
বর্তমান পাথর উত্তোলন কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জিটিসি’র নির্বাহী পরিচালক জনাব জাবেদ সিদ্দকী জানান, খনির দায়িত্বভার গ্রহনের পর থেকে জিটিসি পাথর খনিটিকে লাভজনক করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। খনির নতুন স্টোপ নির্মান করে বিদেশী মেশিনারিজ যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করে খনির পাথর উত্তোলন বৃদ্ধিকে গুরুত্বের সাথে নিয়ে অর্ধশতাধিক বিদেশী খনি বিশেষজ্ঞ, দেশী প্রকৌশলী এবং ৭ শতাধিক খনি শ্রমিক তিন শিফটে পাথর উত্তোলন কাজে নিয়োজিত আছেন। প্রতিমাসে ১ লক্ষ ২০ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষমাত্রা নিয়ে জিটিসি গত অক্টোবর মাসে প্রায় ১ লক্ষ ২৩ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করেছে। পাথর উৎপাদন লক্ষমাত্রায় পৌছানোর ফলে খনি শ্রমিকদের বিগত মাস গুলোতে বেতন ও ওভার টাইমের সঙ্গে উৎপাদন বোনাসও প্রদান করছে জিটিসি।
খনি সুত্রে জানা গেছে, গত ২০০৭ সালে মধ্যপাড়া পাথর খনি থেকে দৈনিক তিন শিফটে ৫ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করে এর উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করা হয়। কিন্তু খনিটি প্রায় ৭ বছর ধরে তিন শিফটে পাথর উত্তোলন কার্যক্রমই শুরু করতে পারেনি। ফলে লোকসানী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে খনিটি বন্ধের উপক্রম হয়।
বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার জিটিসি এর সাথে মধ্যপাড়া পাথর খনিটির ব্যবস্থাপনা, রক্ষনাবেক্ষন এবং উৎপাদন চুক্তির পর জিটিসি কর্তৃক পাথর খনির তিন শিফটে দৈনিক ৫ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় বর্তমান সরকারের উন্নয়নের অংশীদারে অবদান রাখতে এবং খনিটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে আরো একধাপ এগিয়ে গেছেন বলে মনে করেন এলাকার সচেতন মানুষ । খনির বর্তমান উৎপাদন অবস্থা অব্যাহত রাখতে এবং উত্তোরোত্তর উৎপাদন আরো বৃদ্ধি করতে জিটিসি সরকার এবং সরকারের খনি সংশ্লিষ্ট মহলের ইতিবাচক পদক্ষেপ আশা করে বলে এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে।
দেশের একমাত্র দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনিতে গত ১৭ই নভেম্বর শনিবার তিন শিফটে ৫ হাজার ৭ শত ১৬ মেট্রিক টন পাথর উৎপাদন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে জার্মানীয়া-ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। জিটিসি ধারাবাহিকভাবে নিরলস পরিশ্রম করে প্রতিমাসে পাথর উত্তোলনের এই রেকর্ড সৃষ্টি করছে।
বর্তমান পাথর উত্তোলন কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জিটিসি’র নির্বাহী পরিচালক জনাব জাবেদ সিদ্দকী জানান, খনির দায়িত্বভার গ্রহনের পর থেকে জিটিসি পাথর খনিটিকে লাভজনক করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। খনির নতুন স্টোপ নির্মান করে বিদেশী মেশিনারিজ যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করে খনির পাথর উত্তোলন বৃদ্ধিকে গুরুত্বের সাথে নিয়ে অর্ধশতাধিক বিদেশী খনি বিশেষজ্ঞ, দেশী প্রকৌশলী এবং ৭ শতাধিক খনি শ্রমিক তিন শিফটে পাথর উত্তোলন কাজে নিয়োজিত আছেন। প্রতিমাসে ১ লক্ষ ২০ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষমাত্রা নিয়ে জিটিসি গত অক্টোবর মাসে প্রায় ১ লক্ষ ২৩ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করেছে। পাথর উৎপাদন লক্ষমাত্রায় পৌছানোর ফলে খনি শ্রমিকদের বিগত মাস গুলোতে বেতন ও ওভার টাইমের সঙ্গে উৎপাদন বোনাসও প্রদান করছে জিটিসি।
খনি সুত্রে জানা গেছে, গত ২০০৭ সালে মধ্যপাড়া পাথর খনি থেকে দৈনিক তিন শিফটে ৫ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষমাত্রা নির্ধারন করে এর উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করা হয়। কিন্তু খনিটি প্রায় ৭ বছর ধরে তিন শিফটে পাথর উত্তোলন কার্যক্রমই শুরু করতে পারেনি। ফলে লোকসানী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে খনিটি বন্ধের উপক্রম হয়।
বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার জিটিসি এর সাথে মধ্যপাড়া পাথর খনিটির ব্যবস্থাপনা, রক্ষনাবেক্ষন এবং উৎপাদন চুক্তির পর জিটিসি কর্তৃক পাথর খনির তিন শিফটে দৈনিক ৫ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় বর্তমান সরকারের উন্নয়নের অংশীদারে অবদান রাখতে এবং খনিটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে আরো একধাপ এগিয়ে গেছেন বলে মনে করেন এলাকার সচেতন মানুষ । খনির বর্তমান উৎপাদন অবস্থা অব্যাহত রাখতে এবং উত্তোরোত্তর উৎপাদন আরো বৃদ্ধি করতে জিটিসি সরকার এবং সরকারের খনি সংশ্লিষ্ট মহলের ইতিবাচক পদক্ষেপ আশা করে বলে এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে।