দ্বিতীয় দিন শেষে ১৪০ রানে এগিয়ে জিম্বাবুয়ে
https://www.obolokon24.com/2018/11/cricket_4.html
অনলাইন ডেস্ক
প্রথম ইনিংসেই ১৩৯ রানের লিড নিয়ে নিলো সফরকারী জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১ রান করার পরই অবশ্য দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হয়ে যায়। ফলে দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের চেয়ে ১৪০ রান এগিয়ে জিম্বাবুইয়ানরা।
এর আগে প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়েকে ২৮২ রানে অলআউট করার পর ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। লাঞ্চ ব্রেকের আগে ২ রান নিয়ে শেষ করেছিলো বাংলাদেশ। তবে ব্রেকের পর যেন বদলে যায় জিম্বাবুয়ে দল। বাংলাদেশ দল যখন এক পেসার নিয়ে খেলেছে সেখানে জিম্বাবুয়ের পেসাররাই দলের ব্যাটিং লাইনআপে ধ্বস নামিয়ে দেয়। লাঞ্চ ব্রেকের পর দলীয় ছয় রান যোগ করতেই টেন্ডাই চাতারার বলে বোল্ড আউট হন দারুণ ফর্মে থাকা ইমরুল কায়েস।
ওয়ানডেতে দারুণ ফর্মে ছিলেন লিটন কুমার দাসও। প্রথম ইনিংসে তিনিও যেন ব্যর্থ। দলীয় আরও ছয় রান যোগ করতে ব্যক্তিগত ২৫ বলে ৯ রান করে কাইল জার্ভিসের বলে উইকেটকিপার চাকাভার হাতে ক্যাচ তুলে সাজঘরে ফিরেন লিটন কুমার দাস। দলীয় ২০ রানের রানের আগেই আরও একটি উইকেটের পতন ঘটে বাংলাদেশের। ব্যক্তিগত ৫ রান নিয়ে চাতারার বলে চাকাভার হাতে ক্যাচ তুলে আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
দল যখন দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে তখন দলকে আরও বিপদে ফেলে যান বাংলাদেশের দলের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। নিজের ব্যক্তিগত দ্বিতীয় বলে কোন রান না করে চাতারার বলে বোল্ড আউট হন তিনি। দল যখন ব্যাটিং বিপর্যয়ে তখন ক্রিজে আসেন উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিম। মুমিনুল হককে সঙ্গে নিয়ে দলের ব্যাটিং বিপর্যয় কাটানোর চেষ্টা করেন মুশফিক। মুশফিকের সঙ্গে ৩০ রানের জুটি গড়ে সিকান্দার রাজার বলে মাসাকাদজার হাতে ক্যাচ তুলে দেন মুমিনুল।
আউট হওয়ার আগে নিজের নামের পাশে যোগ করেন মাত্র ১১ রান। দলীয় ৪৯ রানে যখন ৫ উইকেট হারিয়ে ফলোঅনে পড়ার শঙ্কায় পড়ে বাংলাদেশ তখন অভিষিক্ত আরিফুলকে নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান মুশফিক।
আশা জাগিয়েও ভাল করতে পারেনি মুশফিকুর রহিম। ২৮তম ওভারে জারভিসের বলে চাকাবার হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক। মুশফিক আউট হলে ৭৮ রানে ভাঙে ষষ্ঠ উইকেট জুটি। ফেরার আগে ৫৪ বলে ৩১ রান করেছেন তিনি।
বড় জুটি গড়ার লক্ষ্যে ছিলেন মিরাজ-আরিফুল। কিন্তু তাঁদের ৩০ রানের জুটি ভেঙ্গে দিলেন অলরাউন্ডার শন উইলিয়ামস। ব্যক্তিগত দ্বিতীয় ওভারে মিরাজকে বোকা বানিয়ে সহজ ক্যাচ লুফে নিলেন উইলিয়ামস নিজেই। ৩৩ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফিরে গেছেন মিরাজ।
আরিফুলের সাথে সঙ্গ দিতে পারছেন না কেউই। এক প্রান্ত আগলে রেখেছেন তিনি। কিন্তু নিয়মিত বিরতিতে উইকেট বিলাচ্ছেন অপর প্রান্তে থাকা ব্যাটসম্যানরা। জিম্বাবুয়ের অলরাউন্ডার সিকান্দার রাজা বলে ফিরে গেছেন তাইজুল ইসলাম।
রাজার ঘূর্ণিতে ফিরে গেছেন অপুও। তাইজুল ফিরেছেন ৮ রান করে এবং অপু ফিরেছেন ৪ রানে। শেষে রান আউটের ফাঁদে পড়ে আবু জায়েদ রাহি আউট হলে বাংলাদেশের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে।
প্রথম ইনিংসেই ১৩৯ রানের লিড নিয়ে নিলো সফরকারী জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১ রান করার পরই অবশ্য দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হয়ে যায়। ফলে দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের চেয়ে ১৪০ রান এগিয়ে জিম্বাবুইয়ানরা।
এর আগে প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়েকে ২৮২ রানে অলআউট করার পর ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। লাঞ্চ ব্রেকের আগে ২ রান নিয়ে শেষ করেছিলো বাংলাদেশ। তবে ব্রেকের পর যেন বদলে যায় জিম্বাবুয়ে দল। বাংলাদেশ দল যখন এক পেসার নিয়ে খেলেছে সেখানে জিম্বাবুয়ের পেসাররাই দলের ব্যাটিং লাইনআপে ধ্বস নামিয়ে দেয়। লাঞ্চ ব্রেকের পর দলীয় ছয় রান যোগ করতেই টেন্ডাই চাতারার বলে বোল্ড আউট হন দারুণ ফর্মে থাকা ইমরুল কায়েস।
ওয়ানডেতে দারুণ ফর্মে ছিলেন লিটন কুমার দাসও। প্রথম ইনিংসে তিনিও যেন ব্যর্থ। দলীয় আরও ছয় রান যোগ করতে ব্যক্তিগত ২৫ বলে ৯ রান করে কাইল জার্ভিসের বলে উইকেটকিপার চাকাভার হাতে ক্যাচ তুলে সাজঘরে ফিরেন লিটন কুমার দাস। দলীয় ২০ রানের রানের আগেই আরও একটি উইকেটের পতন ঘটে বাংলাদেশের। ব্যক্তিগত ৫ রান নিয়ে চাতারার বলে চাকাভার হাতে ক্যাচ তুলে আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
দল যখন দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে তখন দলকে আরও বিপদে ফেলে যান বাংলাদেশের দলের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। নিজের ব্যক্তিগত দ্বিতীয় বলে কোন রান না করে চাতারার বলে বোল্ড আউট হন তিনি। দল যখন ব্যাটিং বিপর্যয়ে তখন ক্রিজে আসেন উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিম। মুমিনুল হককে সঙ্গে নিয়ে দলের ব্যাটিং বিপর্যয় কাটানোর চেষ্টা করেন মুশফিক। মুশফিকের সঙ্গে ৩০ রানের জুটি গড়ে সিকান্দার রাজার বলে মাসাকাদজার হাতে ক্যাচ তুলে দেন মুমিনুল।
আউট হওয়ার আগে নিজের নামের পাশে যোগ করেন মাত্র ১১ রান। দলীয় ৪৯ রানে যখন ৫ উইকেট হারিয়ে ফলোঅনে পড়ার শঙ্কায় পড়ে বাংলাদেশ তখন অভিষিক্ত আরিফুলকে নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান মুশফিক।
আশা জাগিয়েও ভাল করতে পারেনি মুশফিকুর রহিম। ২৮তম ওভারে জারভিসের বলে চাকাবার হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক। মুশফিক আউট হলে ৭৮ রানে ভাঙে ষষ্ঠ উইকেট জুটি। ফেরার আগে ৫৪ বলে ৩১ রান করেছেন তিনি।
বড় জুটি গড়ার লক্ষ্যে ছিলেন মিরাজ-আরিফুল। কিন্তু তাঁদের ৩০ রানের জুটি ভেঙ্গে দিলেন অলরাউন্ডার শন উইলিয়ামস। ব্যক্তিগত দ্বিতীয় ওভারে মিরাজকে বোকা বানিয়ে সহজ ক্যাচ লুফে নিলেন উইলিয়ামস নিজেই। ৩৩ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফিরে গেছেন মিরাজ।
আরিফুলের সাথে সঙ্গ দিতে পারছেন না কেউই। এক প্রান্ত আগলে রেখেছেন তিনি। কিন্তু নিয়মিত বিরতিতে উইকেট বিলাচ্ছেন অপর প্রান্তে থাকা ব্যাটসম্যানরা। জিম্বাবুয়ের অলরাউন্ডার সিকান্দার রাজা বলে ফিরে গেছেন তাইজুল ইসলাম।
রাজার ঘূর্ণিতে ফিরে গেছেন অপুও। তাইজুল ফিরেছেন ৮ রান করে এবং অপু ফিরেছেন ৪ রানে। শেষে রান আউটের ফাঁদে পড়ে আবু জায়েদ রাহি আউট হলে বাংলাদেশের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে।