পীরগঞ্জে অচেতন অবস্থায় শিক্ষক উদ্ধার ৩ জন গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2018/10/rangpur_10.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল, রংপুর ব্যুরোঃ
পীরগঞ্জে এক শিক্ষককে বাড়ী থেকে নিয়ে যাওয়ার ৪ দিন পর অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বড়দরগা-ভেন্ডাবাড়ী রাস্তার পাশ থেকে ওই শিক্ষক উদ্ধার হয়।
মামলা ও শিক্ষক পরিবারের সুত্রে জানা গেছে, পীরগঞ্জের বড়দরগা ইউনিয়নের শাহাপুর গ্রামের কাওসার রহমান পার্শ্ববর্তী মিঠাপুকুর উপজেলার মির্জাপুর আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক। গত শুক্রবার সকালে মিঠাপুকুরের হরিপুরের ইবরাহীম মিয়া, তার স্ত্রী মিনারা বেগম এবং মাহিয়ারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক বেরেন চন্দ্র শিক্ষক কাওসারকে বাড়ী থেকে কৌশলে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই শিক্ষককে খুঁজে না পেয়ে রোববার রাতে স্ত্রী হাবিবা সুলতানা উল্লেখিতদের বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। রোববারই পুলিশ আসামীদের গ্রেফতার করে। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার বড়দরগা-ভেন্ডাবাড়ী সড়কের পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষককে উদ্ধার করে পীরগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা এসআই বুলবুল হোসেন বলেন, মামলার পরই আসামীদেরকে গ্রেফতার করে কোর্ট হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার বাদী হাবিবা বলেন, আমার স্বামী (শিক্ষক) কে বাড়ী থেকে নিয়ে যাওয়ার পর তার খোঁজ না পেয়ে ৩ জনকে আসামী করে মামলা করেছি। এখন স্বামীকে পেয়েছি। আসামীদের মধ্যে ২ জন সুদের ব্যবসা করে। আমার স্বামী সুদের টাকা নিয়েছে কিনা, তা জানি না। হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ডাক্তার খাদিজা পারভীন লিমা বলেন, বিকেল ৪ টার দিকে তার জ্ঞান ফিরেছে। এখনো তিনি ভালভাবে কথা বলতে পারছেন না।
পীরগঞ্জে এক শিক্ষককে বাড়ী থেকে নিয়ে যাওয়ার ৪ দিন পর অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বড়দরগা-ভেন্ডাবাড়ী রাস্তার পাশ থেকে ওই শিক্ষক উদ্ধার হয়।
মামলা ও শিক্ষক পরিবারের সুত্রে জানা গেছে, পীরগঞ্জের বড়দরগা ইউনিয়নের শাহাপুর গ্রামের কাওসার রহমান পার্শ্ববর্তী মিঠাপুকুর উপজেলার মির্জাপুর আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক। গত শুক্রবার সকালে মিঠাপুকুরের হরিপুরের ইবরাহীম মিয়া, তার স্ত্রী মিনারা বেগম এবং মাহিয়ারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক বেরেন চন্দ্র শিক্ষক কাওসারকে বাড়ী থেকে কৌশলে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই শিক্ষককে খুঁজে না পেয়ে রোববার রাতে স্ত্রী হাবিবা সুলতানা উল্লেখিতদের বিরুদ্ধে পীরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। রোববারই পুলিশ আসামীদের গ্রেফতার করে। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার বড়দরগা-ভেন্ডাবাড়ী সড়কের পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষককে উদ্ধার করে পীরগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা এসআই বুলবুল হোসেন বলেন, মামলার পরই আসামীদেরকে গ্রেফতার করে কোর্ট হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার বাদী হাবিবা বলেন, আমার স্বামী (শিক্ষক) কে বাড়ী থেকে নিয়ে যাওয়ার পর তার খোঁজ না পেয়ে ৩ জনকে আসামী করে মামলা করেছি। এখন স্বামীকে পেয়েছি। আসামীদের মধ্যে ২ জন সুদের ব্যবসা করে। আমার স্বামী সুদের টাকা নিয়েছে কিনা, তা জানি না। হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ডাক্তার খাদিজা পারভীন লিমা বলেন, বিকেল ৪ টার দিকে তার জ্ঞান ফিরেছে। এখনো তিনি ভালভাবে কথা বলতে পারছেন না।