দেশে আরো উন্নয়নে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে হবে- সংস্কৃতিমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2018/10/nur_19.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১৮ অক্টোবর॥
সংস্কৃমিন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, দেশের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, আরো উন্নয়নের দরকার আছে। এটা চাইতে হলে আগামীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) বিকালে সাত কোটি টাকা ব্যয়ে নীলফামারী জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের ভিত্তিস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। তাঁর অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড় করাতে হবে। সেটি করতে বঙ্গবন্ধুর কণ্যা শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।
নীলফামারী জেলার উন্নয়নের কথায় তিনি বলেন, গত ১০ বছরে জেলার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এখানে মেডিক্যাল কলেজ হয়েছে। উত্তরা ইপিজেডে প্রায় ৩২ হাজার মানুষ কাজ করছে, হাসপাতাল, শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন হয়েছে। টিটিসি, যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, আধুনিক স্টেডিয়াম নির্মাণ হয়েছে। সেই স্টেডিয়ামে বিদেশী টীমের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এছাড়াও উন্নয়ন হয়েছে রাস্তাঘাটের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার। সৈয়দপুর বিমানবন্ধরকে আন্তর্জাতিক ও চিলাহাটি স্থলবন্দরের রেলের কাজ দ্রুত শুরু হবে। ওই উন্নয়নের ধরাবাহিকতায় জেলা রেজিস্টার কার্যালয় নির্মানের কাজ শুরু হলো।
জেলা রেজিস্টার কার্যালয়ের গুরুত্বের কথায় বলেন, মানুষের বিষয় সম্পত্তির যাবতীয় কাগজপত্র এই কার্যালয়ে সংরক্ষিত থাকে, অথচ সেই ভবনটি অতি পুরাতন। এসব কাগজপত্র ঠিকমতো না থাকলে মানুষ সমস্যায় পড়বে, সেটি মেনে নেওয়া যায় না। কারণ জননেত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত মানুষের জন্য কাজ করে চলছেন।
জেলা শহরের সাবরেজিস্ট্রার কার্যালয় চত্ত্বরে জেলা রেজিস্টার লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা দেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফয়সাল রহমান, জলঢাকা উপজেলার সাব রেজিস্টার শাহজাহান আলী, জেলা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি তোজাম্মেলন হোসেন সরকার প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সভাপতি রমেন্দ্র নাথ বর্ধন, সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদ প্রমুখ।
গণ পূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফয়সাল রহমান জানান, সাত কোটি টাকা ব্যয়ে ৩১ শতাংশ জমির উপর চার তলা জেলা রেজিস্টার কার্যালয় নির্মান হবে। কার্যালয়টির জমি অধিগ্রহনে খরচ হয়েছে ৬২ লাখ টাকা।
সংস্কৃমিন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, দেশের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, আরো উন্নয়নের দরকার আছে। এটা চাইতে হলে আগামীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) বিকালে সাত কোটি টাকা ব্যয়ে নীলফামারী জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের ভিত্তিস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। তাঁর অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড় করাতে হবে। সেটি করতে বঙ্গবন্ধুর কণ্যা শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।
নীলফামারী জেলার উন্নয়নের কথায় তিনি বলেন, গত ১০ বছরে জেলার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এখানে মেডিক্যাল কলেজ হয়েছে। উত্তরা ইপিজেডে প্রায় ৩২ হাজার মানুষ কাজ করছে, হাসপাতাল, শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন হয়েছে। টিটিসি, যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, আধুনিক স্টেডিয়াম নির্মাণ হয়েছে। সেই স্টেডিয়ামে বিদেশী টীমের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এছাড়াও উন্নয়ন হয়েছে রাস্তাঘাটের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার। সৈয়দপুর বিমানবন্ধরকে আন্তর্জাতিক ও চিলাহাটি স্থলবন্দরের রেলের কাজ দ্রুত শুরু হবে। ওই উন্নয়নের ধরাবাহিকতায় জেলা রেজিস্টার কার্যালয় নির্মানের কাজ শুরু হলো।
জেলা রেজিস্টার কার্যালয়ের গুরুত্বের কথায় বলেন, মানুষের বিষয় সম্পত্তির যাবতীয় কাগজপত্র এই কার্যালয়ে সংরক্ষিত থাকে, অথচ সেই ভবনটি অতি পুরাতন। এসব কাগজপত্র ঠিকমতো না থাকলে মানুষ সমস্যায় পড়বে, সেটি মেনে নেওয়া যায় না। কারণ জননেত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত মানুষের জন্য কাজ করে চলছেন।
জেলা শহরের সাবরেজিস্ট্রার কার্যালয় চত্ত্বরে জেলা রেজিস্টার লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা দেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফয়সাল রহমান, জলঢাকা উপজেলার সাব রেজিস্টার শাহজাহান আলী, জেলা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি তোজাম্মেলন হোসেন সরকার প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সভাপতি রমেন্দ্র নাথ বর্ধন, সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদ প্রমুখ।
গণ পূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফয়সাল রহমান জানান, সাত কোটি টাকা ব্যয়ে ৩১ শতাংশ জমির উপর চার তলা জেলা রেজিস্টার কার্যালয় নির্মান হবে। কার্যালয়টির জমি অধিগ্রহনে খরচ হয়েছে ৬২ লাখ টাকা।