কুড়িগ্রামে সরকারি জলাশয় থেকে বালু উত্তোলন হুমকিতে কচাকাটা থানা ভবন
https://www.obolokon24.com/2018/10/kurigram_3.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামে নবনির্মিত কচাকাটা থানা ভবন সংলগ্ন সরকারি জলাশয় মতির ছড়া থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ভূগর্ভস্থ বালু উত্তোলন করায় থানার নবনির্মিত ৪ তলা ভবনটি হুমকির মূখে পড়েছে। জানা যায়, মতির ছড়া নামক জলাশয়ের তীরে কচাকাটা থানা ভবনটি নির্মাণের কাজ পায় ঢাকার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান প্রমোনিয়েন ইঞ্জিনিয়ার্স। ভবন নির্মাণ, সীমানা প্রাচিরসহ ভবনের সামনের জায়গায় মাটি ভরাটের কাজে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। থানা ভবনটি নির্মাণ কাজ শেষ হলেও মাটি ভরাটের কাজ বাকী ছিল। মাটি ভরাটের পরে ভবনটি হস্তান্তর করার কথা। এই মাটি ভরাটের কাজ চলছে ভবনের ৬০ গজ পিছনের সরকারি জলাশয় মতির ছড়া থেকে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বরিশালের ড্রেজার মালিক হাফিজ এবং স্থানীয় আয়নাল হোসেনকে বালু উত্তোলনে নিয়োগ করেছে। এদিকে থানার পাশাপাশি বসত বাড়িও হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয় খতিবর জানান, আমার বাড়ি হতে ৫০ গজ দূরে দুইটি ড্রেজার মেশিন বসিয়েছে। আমি বাধা দিলও তারা মানে নাই। আমার বাড়ি ও থানা ভবন হুমকির মুখে রয়েছে। এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মতিয়ার রহমান জানান, আমি ভবনের কাজ শেষ করে এসেছি, মাটি ভরাটের বিষয়টি জানি না। ঠিকাদার আলমগীর হোসেনের মুঠো ফোনে বলেন আমি স্থানীয় একজনকে মাটি ভরাটের দায়িত্ব দিয়েছি, তারা কিভাবে করছে জানি না। কেদার ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা মাসুদ আলম জানান, বিষয়টি আমি জানি না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলেন। উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা শঙ্কর কুমার বিশ্বাস জানান, জলাশয়টি মালিকানা না সরকারি, আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে বলতে হবে। কুড়িগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ কর্মকর্তা মেনহাজুল আলম জানান, থানা ভবনের সন্নিকটে বালু উত্তোলনের বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
কুড়িগ্রামে নবনির্মিত কচাকাটা থানা ভবন সংলগ্ন সরকারি জলাশয় মতির ছড়া থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ভূগর্ভস্থ বালু উত্তোলন করায় থানার নবনির্মিত ৪ তলা ভবনটি হুমকির মূখে পড়েছে। জানা যায়, মতির ছড়া নামক জলাশয়ের তীরে কচাকাটা থানা ভবনটি নির্মাণের কাজ পায় ঢাকার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান প্রমোনিয়েন ইঞ্জিনিয়ার্স। ভবন নির্মাণ, সীমানা প্রাচিরসহ ভবনের সামনের জায়গায় মাটি ভরাটের কাজে মোট বরাদ্দ দেয়া হয় ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। থানা ভবনটি নির্মাণ কাজ শেষ হলেও মাটি ভরাটের কাজ বাকী ছিল। মাটি ভরাটের পরে ভবনটি হস্তান্তর করার কথা। এই মাটি ভরাটের কাজ চলছে ভবনের ৬০ গজ পিছনের সরকারি জলাশয় মতির ছড়া থেকে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বরিশালের ড্রেজার মালিক হাফিজ এবং স্থানীয় আয়নাল হোসেনকে বালু উত্তোলনে নিয়োগ করেছে। এদিকে থানার পাশাপাশি বসত বাড়িও হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয় খতিবর জানান, আমার বাড়ি হতে ৫০ গজ দূরে দুইটি ড্রেজার মেশিন বসিয়েছে। আমি বাধা দিলও তারা মানে নাই। আমার বাড়ি ও থানা ভবন হুমকির মুখে রয়েছে। এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মতিয়ার রহমান জানান, আমি ভবনের কাজ শেষ করে এসেছি, মাটি ভরাটের বিষয়টি জানি না। ঠিকাদার আলমগীর হোসেনের মুঠো ফোনে বলেন আমি স্থানীয় একজনকে মাটি ভরাটের দায়িত্ব দিয়েছি, তারা কিভাবে করছে জানি না। কেদার ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা মাসুদ আলম জানান, বিষয়টি আমি জানি না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলেন। উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা শঙ্কর কুমার বিশ্বাস জানান, জলাশয়টি মালিকানা না সরকারি, আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে বলতে হবে। কুড়িগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ কর্মকর্তা মেনহাজুল আলম জানান, থানা ভবনের সন্নিকটে বালু উত্তোলনের বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।