নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে কালের বির্বতনে হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ী
https://www.obolokon24.com/2018/10/kisargang_16.html
মোঃ শামীম হোসেন, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
এক সময়ের জনপ্রিয় যাতায়াতের মাধ্যম গরুর গাড়ী এখন আর তেমন চোখে পড়েনা। কালের পরিবর্তনের সাথে সাথে হারিয়ে যেতে বসেছে এ মাধ্যমটি । কিন্তু শখের বসে হলেও এই গরুর গাড়ী এখনো স্বযন্তে রেখেছে সেই সময়ের গাড়ীয়াল নামে পরিচিত নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী পাগলাটারী গ্রামের মনছুর আলী।
গত রবিবার বাহাগিলি ইউনিয়নের পাগল্টাারী গ্রামে গিয়ে দেখা যায় মনছুর আলী আগাম আলু লাগানোর জন্য গোবর সার বস্তার ভরে জমিতে নিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ীতে করে । এসময় তার কাছে গরু গাড়ী সর্ম্পকে জানতে চাইলে তিনি বলেন বেশি দিনের কথা নয় ২৫ থেকে ৩০ বছর পূর্বে মালামাল পরিবহনের এক মাত্র মাধ্যম ছিল গরুর গাড়ী।
কিশোরগঞ্জের ব্যবসায়ীদের জন্য সৈয়দপুর থেকে গরুর গাড়ীতে করে মালামাল নিয়ে আসতাম। কিন্তু বর্তমানে যান্ত্রিক যুগে আর গরু গাড়ী ব্যবহৃত হয় না। কিন্তু আমি আমার সাংসরিক কাজের জন্য এখনো গরু গাড়ী স্বযন্তে রেখেছি।
তিনি বলেন দিন যতই যাচ্ছে মানুষের চাহিদা ততই বাড়ছে। আধুনিকতার নামে মানুষের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যাচ্ছে। আগে ছই ওয়ালা গরু গাড়ী করে পর্দানশীন নারীরা যাতায়াত করতো। এখন আর সেই দৃশ্য চোখে পড়ে না।
চাঁদখানা নগরবন গ্রামের তফেল উদ্দিন (৮০) বলেন গরু গাড়ীর যখন প্রচলন ছিল তখন মাল আনা নেয়ার কাছে একসঙ্গে ১০ থেকে ১৫টি গরু গাড়ী নিয়ে যেতাম। বিয়ের বাড়ীতে গেলে তখন তো মজাই হত আলদা।
এক সময়ের জনপ্রিয় যাতায়াতের মাধ্যম গরুর গাড়ী এখন আর তেমন চোখে পড়েনা। কালের পরিবর্তনের সাথে সাথে হারিয়ে যেতে বসেছে এ মাধ্যমটি । কিন্তু শখের বসে হলেও এই গরুর গাড়ী এখনো স্বযন্তে রেখেছে সেই সময়ের গাড়ীয়াল নামে পরিচিত নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী পাগলাটারী গ্রামের মনছুর আলী।
গত রবিবার বাহাগিলি ইউনিয়নের পাগল্টাারী গ্রামে গিয়ে দেখা যায় মনছুর আলী আগাম আলু লাগানোর জন্য গোবর সার বস্তার ভরে জমিতে নিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ীতে করে । এসময় তার কাছে গরু গাড়ী সর্ম্পকে জানতে চাইলে তিনি বলেন বেশি দিনের কথা নয় ২৫ থেকে ৩০ বছর পূর্বে মালামাল পরিবহনের এক মাত্র মাধ্যম ছিল গরুর গাড়ী।
কিশোরগঞ্জের ব্যবসায়ীদের জন্য সৈয়দপুর থেকে গরুর গাড়ীতে করে মালামাল নিয়ে আসতাম। কিন্তু বর্তমানে যান্ত্রিক যুগে আর গরু গাড়ী ব্যবহৃত হয় না। কিন্তু আমি আমার সাংসরিক কাজের জন্য এখনো গরু গাড়ী স্বযন্তে রেখেছি।
তিনি বলেন দিন যতই যাচ্ছে মানুষের চাহিদা ততই বাড়ছে। আধুনিকতার নামে মানুষের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যাচ্ছে। আগে ছই ওয়ালা গরু গাড়ী করে পর্দানশীন নারীরা যাতায়াত করতো। এখন আর সেই দৃশ্য চোখে পড়ে না।
চাঁদখানা নগরবন গ্রামের তফেল উদ্দিন (৮০) বলেন গরু গাড়ীর যখন প্রচলন ছিল তখন মাল আনা নেয়ার কাছে একসঙ্গে ১০ থেকে ১৫টি গরু গাড়ী নিয়ে যেতাম। বিয়ের বাড়ীতে গেলে তখন তো মজাই হত আলদা।