কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে নানা সঙ্কটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত চরম দুর্ভোগের শিকার রোগীরা
https://www.obolokon24.com/2018/10/kisargang_10.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রে নানা সঙ্কটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। চিকিৎসক সংকট, এ্যাম্বুলেন্সের অভাব, চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাব, এক্য্ররে মেশিন বিকল সহ নানা কারনে হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা রোগিরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
হাসপাতাল সুত্রে জানা গেছে, দেশ স্বাধীনের আগে নির্মিত ৩১ শয্যার হাসপাতালটি বর্তমান সরকারের আমলে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। সে অনুযায়ী কোটি টাকা ব্যায়ে নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়। গত ২০১৩ সালের ২৯ শে জুন নতুন এ ভবনের উদ্ধোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন। ৫০ শয্যার ভবনটি উদ্ধোধনের পর চিকিৎসার সরঞ্জাম ও ওষুধপত্র ৫০ শয্যার বিপরীতে বরাদ্দ আসলে ৫০ শয্যার বিপরীতে লোকবল নিয়োগ না হওয়ায় ভবনটি কোন কাজে আসছেনা। বর্তমানে হাসপাতালটিতে একজন আর এম ও দুইজন মেডিকেল অফিসার থাকলে ৯ জন মেডিকেল অফিসার ও চারজন কনসালটেন্টের পদ শুন্য রয়েছে। এছাড়াও হাসপাতালটিতে গত ২০১৬ সালে সরকারিভাবে এক কোটি টাকা ব্যায় করে একটি এক্য্ররে মেশিন সরবরাহ করা হলেও ছয় মাসের মাথায় সেটি বিকল হয়ে যায়। এক্য্ররে মেশিনটি বার বার মেরামত করা হলেও সেটিকে আর সচল করা যায়নি। হাসপাতালের একমাত্র এ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন থেকে অকোজো হয়ে থাকার কারনে বর্তমান সরকার কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের জন্য একটি নতুন এ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ দেয়। কিন্তু কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের জন্য বরাদ্দ হওয়া এ্যাম্বুলেন্সটি নীলফামারী ৩ (জলঢাকা- কিশোরগঞ্জ) আসনের এমপি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা তার নিজ উপজেলা জলঢাকায় নিয়ে যান। ফলে কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রটিতে ডাক্তার সংকট, এক্য্ররে মেশিন বিকল ও এ্যাম্বুলেন্স সমস্যাসহ নানা সমস্যার কারনে সেবা নিতে আসা রোগিরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
কিশোরগঞ্জ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ মেজবাহুল হাসান চেীধুরী বলেন, হাসপাতালটি নানা সমস্যার জর্জরিত থাকার পরে আমরা রোগীদের সেবা দেওয়া অব্যাহত রেখেছি। কিন্তু এ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তার সংকট ও এক্য্ররে মেশিনটি বিকল হওয়ার কারনে রোগীর এক্য্ররে করতে ও জরুরী রোগীদের (রেফার) রংপুরে যেতে অতিরিক্ত ব্যায় হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের জন্য বরাদ্দ হওয়া এ্যাম্বুলেন্সটি রাজনৈতিক কারনে জলঢাকায় উপজেলায় দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে নীলফামারী ৪ আসনের (কিশোরগঞ্জ-সৈয়দপুর) এমপি শওকত চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের জন্য একটি এ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ হয়েছিল কি কারনে সেটি কিশোরগঞ্জে দিলনা তা আমার জানা নেই । তবে আমি আবারো একটি এ্যাম্বুলেন্সের জন্য ডিওলেটার দিয়েছি দেখা যাক কি হয়।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রে নানা সঙ্কটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। চিকিৎসক সংকট, এ্যাম্বুলেন্সের অভাব, চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাব, এক্য্ররে মেশিন বিকল সহ নানা কারনে হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা রোগিরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
হাসপাতাল সুত্রে জানা গেছে, দেশ স্বাধীনের আগে নির্মিত ৩১ শয্যার হাসপাতালটি বর্তমান সরকারের আমলে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। সে অনুযায়ী কোটি টাকা ব্যায়ে নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়। গত ২০১৩ সালের ২৯ শে জুন নতুন এ ভবনের উদ্ধোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন। ৫০ শয্যার ভবনটি উদ্ধোধনের পর চিকিৎসার সরঞ্জাম ও ওষুধপত্র ৫০ শয্যার বিপরীতে বরাদ্দ আসলে ৫০ শয্যার বিপরীতে লোকবল নিয়োগ না হওয়ায় ভবনটি কোন কাজে আসছেনা। বর্তমানে হাসপাতালটিতে একজন আর এম ও দুইজন মেডিকেল অফিসার থাকলে ৯ জন মেডিকেল অফিসার ও চারজন কনসালটেন্টের পদ শুন্য রয়েছে। এছাড়াও হাসপাতালটিতে গত ২০১৬ সালে সরকারিভাবে এক কোটি টাকা ব্যায় করে একটি এক্য্ররে মেশিন সরবরাহ করা হলেও ছয় মাসের মাথায় সেটি বিকল হয়ে যায়। এক্য্ররে মেশিনটি বার বার মেরামত করা হলেও সেটিকে আর সচল করা যায়নি। হাসপাতালের একমাত্র এ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন থেকে অকোজো হয়ে থাকার কারনে বর্তমান সরকার কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের জন্য একটি নতুন এ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ দেয়। কিন্তু কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের জন্য বরাদ্দ হওয়া এ্যাম্বুলেন্সটি নীলফামারী ৩ (জলঢাকা- কিশোরগঞ্জ) আসনের এমপি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা তার নিজ উপজেলা জলঢাকায় নিয়ে যান। ফলে কিশোরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রটিতে ডাক্তার সংকট, এক্য্ররে মেশিন বিকল ও এ্যাম্বুলেন্স সমস্যাসহ নানা সমস্যার কারনে সেবা নিতে আসা রোগিরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
কিশোরগঞ্জ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ মেজবাহুল হাসান চেীধুরী বলেন, হাসপাতালটি নানা সমস্যার জর্জরিত থাকার পরে আমরা রোগীদের সেবা দেওয়া অব্যাহত রেখেছি। কিন্তু এ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তার সংকট ও এক্য্ররে মেশিনটি বিকল হওয়ার কারনে রোগীর এক্য্ররে করতে ও জরুরী রোগীদের (রেফার) রংপুরে যেতে অতিরিক্ত ব্যায় হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের জন্য বরাদ্দ হওয়া এ্যাম্বুলেন্সটি রাজনৈতিক কারনে জলঢাকায় উপজেলায় দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে নীলফামারী ৪ আসনের (কিশোরগঞ্জ-সৈয়দপুর) এমপি শওকত চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, কিশোরগঞ্জ হাসপাতালের জন্য একটি এ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ হয়েছিল কি কারনে সেটি কিশোরগঞ্জে দিলনা তা আমার জানা নেই । তবে আমি আবারো একটি এ্যাম্বুলেন্সের জন্য ডিওলেটার দিয়েছি দেখা যাক কি হয়।