কিশোরগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
https://www.obolokon24.com/2018/10/kisargang.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
৫০ হাজার টাকা যৌতুকের দাবিতে মুক্তা বেগম (২২) নামে এক গৃহবধুকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শশুর শাশুরীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গত রবিবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। ওই গৃহবধুকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুুতি চলছে।
নিতাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফারুক জানান, নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর বালাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও ভিক্ষুকমুক্ত উপজেলার তালিকাভুক্ত ভিক্ষুক প্রতিবন্ধি এজানুর রহমান গত আট মাস আগে পুটিমারী ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের আবু তালেবের ছেলে সাইফুল ইসলামের সাথে ৩ লাখ ২৫ হাজার ২৫১ টাকা দেনমোহর ধার্য করে বিবাহ দেন। বিবাহের সময় প্রতিবন্ধি ভিক্ষুক মা মরা মেয়ে মুক্তা বেগমের সুখের কথা চিন্তা করে এলাকাবাসীর সহায়তায় ও নিজের একটি গরু বিক্রি করে জামাই সাইফুলকে ৪৭ হাজার টাকা দেন। বিয়ের পর তাদের সংসার জীবন ভালই চলছিল। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে সাইফুল ও তার বাবা আবু তালেব আবারো মুক্তা বেগমকে তার ভিক্ষুক বাবার কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা যৌতুক নিয়ে আসতে বলে। মুক্তা এতে রাজী না হলে সাইফুল গত রবিবার সন্ধ্যায় মুক্তাকে বেদম মারপিট শুরু করে। খবর পেয়ে মুক্তার চাচি তহমিনা ,ভাবি মমেনা সাইফুলের বাড়িতে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে এনে ভর্তি করে।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত মফিজুল হক বলেন, ঘটনাটি শুনেছি মেয়েটির বাবা অভিযোগ নিয়ে আসলে মামলা নেয়া হবে।
৫০ হাজার টাকা যৌতুকের দাবিতে মুক্তা বেগম (২২) নামে এক গৃহবধুকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শশুর শাশুরীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গত রবিবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুটিমারী ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। ওই গৃহবধুকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুুতি চলছে।
নিতাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফারুক জানান, নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর বালাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও ভিক্ষুকমুক্ত উপজেলার তালিকাভুক্ত ভিক্ষুক প্রতিবন্ধি এজানুর রহমান গত আট মাস আগে পুটিমারী ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের আবু তালেবের ছেলে সাইফুল ইসলামের সাথে ৩ লাখ ২৫ হাজার ২৫১ টাকা দেনমোহর ধার্য করে বিবাহ দেন। বিবাহের সময় প্রতিবন্ধি ভিক্ষুক মা মরা মেয়ে মুক্তা বেগমের সুখের কথা চিন্তা করে এলাকাবাসীর সহায়তায় ও নিজের একটি গরু বিক্রি করে জামাই সাইফুলকে ৪৭ হাজার টাকা দেন। বিয়ের পর তাদের সংসার জীবন ভালই চলছিল। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে সাইফুল ও তার বাবা আবু তালেব আবারো মুক্তা বেগমকে তার ভিক্ষুক বাবার কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা যৌতুক নিয়ে আসতে বলে। মুক্তা এতে রাজী না হলে সাইফুল গত রবিবার সন্ধ্যায় মুক্তাকে বেদম মারপিট শুরু করে। খবর পেয়ে মুক্তার চাচি তহমিনা ,ভাবি মমেনা সাইফুলের বাড়িতে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে এনে ভর্তি করে।
কিশোরগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত মফিজুল হক বলেন, ঘটনাটি শুনেছি মেয়েটির বাবা অভিযোগ নিয়ে আসলে মামলা নেয়া হবে।