খালেদা জিয়ার আপিল খারিজ : রায় ঘোষণায় বাধা নেই
https://www.obolokon24.com/2018/10/kaleda-zia_29.html
অনলাইন ডেস্ক
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে হাইকোর্টের দেয়া আদেশের বিরুদ্ধেকরা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ফলে জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় আজ বিচারিক আদালতে রায় দিতে আর কোনো বাধা থাকল না।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন আদেশের পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘হাইকোর্টে আবেদনটি খারিজ হওয়ার পর ভেবেছিলাম সর্বোচ্চ আদালতে প্রতিকার পাবেন। কিন্তু এখানেও তিনি প্রতিকার পাইনি। অর্থাৎ খালেদা জিয়া কোথাও প্রতিকার পাচ্ছেন না।’এ আদেশ পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করা হবে কিনা জানতে চাইলে জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘সিনিয়রদের সঙ্গে বসে আলোচনা করব। আমরা মনে করি এটা রিভিউ করা দরকার।’
এ আবেদনের ওপর শুনানিতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন এ জে মোহাম্মদ আলী, জয়নুল আবেদীন, মাহবুব উদ্দিন খোকন, কায়সার কামাল ও এ কে এম এহসানুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আর দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান।
সোমবার বেলা ১১টার পর কোনো এক সময় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে বসানো জজ আদালতের অস্থায়ী এজলাস থেকে বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এ মামলার রায় ঘোষণা করবেন।
জিয়া দাতব্য ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে সোয়া ৩ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে এ মামলায় সর্বোচ্চ ৭ বছর সাজা হতে পারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় ৫ বছরের সাজায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি। চিকিৎসার জন্য কারা তত্ত্বাবধানে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
কয়েকটি ধার্য তারিখে আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন না করায় বিচারক গত ১৮ অক্টোবর এ মামলার বিচারিক কার্যক্রমের সমাপ্তি ঘোষণা করে ২৯ অক্টোবর রায়ের দিন রাখেন।
মামলার ৪ আসামির মধ্যে খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী পলাতক। হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান আছেন কারাগারে।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে হাইকোর্টের দেয়া আদেশের বিরুদ্ধেকরা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ফলে জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় আজ বিচারিক আদালতে রায় দিতে আর কোনো বাধা থাকল না।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন আদেশের পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘হাইকোর্টে আবেদনটি খারিজ হওয়ার পর ভেবেছিলাম সর্বোচ্চ আদালতে প্রতিকার পাবেন। কিন্তু এখানেও তিনি প্রতিকার পাইনি। অর্থাৎ খালেদা জিয়া কোথাও প্রতিকার পাচ্ছেন না।’এ আদেশ পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করা হবে কিনা জানতে চাইলে জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘সিনিয়রদের সঙ্গে বসে আলোচনা করব। আমরা মনে করি এটা রিভিউ করা দরকার।’
এ আবেদনের ওপর শুনানিতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন এ জে মোহাম্মদ আলী, জয়নুল আবেদীন, মাহবুব উদ্দিন খোকন, কায়সার কামাল ও এ কে এম এহসানুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আর দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান।
সোমবার বেলা ১১টার পর কোনো এক সময় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে বসানো জজ আদালতের অস্থায়ী এজলাস থেকে বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এ মামলার রায় ঘোষণা করবেন।
জিয়া দাতব্য ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে সোয়া ৩ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে এ মামলায় সর্বোচ্চ ৭ বছর সাজা হতে পারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় ৫ বছরের সাজায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি। চিকিৎসার জন্য কারা তত্ত্বাবধানে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
কয়েকটি ধার্য তারিখে আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন না করায় বিচারক গত ১৮ অক্টোবর এ মামলার বিচারিক কার্যক্রমের সমাপ্তি ঘোষণা করে ২৯ অক্টোবর রায়ের দিন রাখেন।
মামলার ৪ আসামির মধ্যে খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী পলাতক। হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান আছেন কারাগারে।