জলঢাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় স্যালো মেশিন জব্দ
https://www.obolokon24.com/2018/10/jaldhaka_24.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি ২৪ অক্টোবর॥
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় স্যালো মেশিন জব্দ করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার পৌর এলাকার রাজারহাট বাজারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়ের নির্দেশে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিতাই রায়ের নেতৃত্বে পুলিশসহ অভিযান চালিয়ে স্যালো মেশিন জব্দ করা হয়।
সূত্র মতে, উপজেলার পশ্চিম খুটামারা মাষ্টার পাড়া গ্রামের মৃত আলহাজ্ব রমজান আলীর ছেলে সাইফুল ইসলামের (৪৫) জমি থেকে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছিল বালু ব্যবসায়ী একই এলাকার টন্না মামুদের ছেলে মোনাব্বেরুল ইসলাম (২৯)। সে ট্রলি প্রতি বালু ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা বিক্রি করে এভাবে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করে সরকারের রাজস্ব খ্যাতে ফাকি দিয়ে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে স্যালো মেশিনসহ অন্যান্য সরঞ্জামি জব্দ করে। এসময় স্যালো মেশিনের মালিক মোনাব্বেরুল সহ তার সহকর্মীরা পালিয়ে যায়।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিতাই রায় বাদি হয়ে জলঢাকা থানায় মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ সালের ১০ ধারায় দন্ডনীয় অপরাধ আইনে মামলা দায়ের করে। #
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় স্যালো মেশিন জব্দ করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার পৌর এলাকার রাজারহাট বাজারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়ের নির্দেশে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিতাই রায়ের নেতৃত্বে পুলিশসহ অভিযান চালিয়ে স্যালো মেশিন জব্দ করা হয়।
সূত্র মতে, উপজেলার পশ্চিম খুটামারা মাষ্টার পাড়া গ্রামের মৃত আলহাজ্ব রমজান আলীর ছেলে সাইফুল ইসলামের (৪৫) জমি থেকে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছিল বালু ব্যবসায়ী একই এলাকার টন্না মামুদের ছেলে মোনাব্বেরুল ইসলাম (২৯)। সে ট্রলি প্রতি বালু ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা বিক্রি করে এভাবে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করে সরকারের রাজস্ব খ্যাতে ফাকি দিয়ে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে স্যালো মেশিনসহ অন্যান্য সরঞ্জামি জব্দ করে। এসময় স্যালো মেশিনের মালিক মোনাব্বেরুল সহ তার সহকর্মীরা পালিয়ে যায়।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিতাই রায় বাদি হয়ে জলঢাকা থানায় মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ সালের ১০ ধারায় দন্ডনীয় অপরাধ আইনে মামলা দায়ের করে। #