সুন্দরগঞ্জে সরকারী খরচে ঘর নির্মান সুবিধাভূগিদের মুখে হাসি
https://www.obolokon24.com/2018/10/gaibandha_19.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সুবিধা বঞ্চিত পরিবারদের মাঝে সরকারী খরচে ঘর নির্মান সুবিধা ভূগিদের মুখে হাসি।
উপজেলার শ্রীপুর ও দহবন্দ ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের যাহার জায়গা আছে ঘর নাই প্রকল্পের আওতায় ১১৬ টি সুবিধা বঞ্চিত পরিবারের মাঝে সম্পূর্ন সরকারী খরচে ১টি করে ঘর নির্মান করে দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পে শ্রীপুর ইউনিয়নে ২০টি ও দহবন্দ ইউনিয়নে ৩ দফায় ৯৬টি ঘর নির্মান করা হয়েছে। যেসব পরিবার ঘর পেয়েছে তাদের এখন মাথা গোজার ঠাই হয়েছে।
শ্রীপুর ইউপি উত্তর শ্রীপুর গ্রামের ঘর প্রাপ্ত সুবিধাভূগি ভ্যান চালক সাহাব উদ্দিন জানান “মুই খুব খুশি বাহে প্রধানমন্ত্রী মোক ঘর দিছে, মুই এখন খুব সুখত আছোম”
শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম জানান, ২০টি পরিবারকে সরকারী খরচে ঘর নির্মান করে দেয়া হয়েছে। আরোও ২০০টি পরিবাররে মাঝে ঘর নির্মান করে দেওয়ার জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।
দহবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবির মুকুল জানান, আমার ইউনিয়নে ৯৬টি পরিবারের মাঝে সরকারী ঘর নির্মান করে দেয়া হয়েছে। আরোও প্রয়োজনীয় সংখ্যক ঘরের চাহিদা প্রেরন করা হয়েছে। এছাড়াও উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে এ কার্যক্রম সমাপ্ত হয়েছে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সুবিধা বঞ্চিত পরিবারদের মাঝে সরকারী খরচে ঘর নির্মান সুবিধা ভূগিদের মুখে হাসি।
উপজেলার শ্রীপুর ও দহবন্দ ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের যাহার জায়গা আছে ঘর নাই প্রকল্পের আওতায় ১১৬ টি সুবিধা বঞ্চিত পরিবারের মাঝে সম্পূর্ন সরকারী খরচে ১টি করে ঘর নির্মান করে দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পে শ্রীপুর ইউনিয়নে ২০টি ও দহবন্দ ইউনিয়নে ৩ দফায় ৯৬টি ঘর নির্মান করা হয়েছে। যেসব পরিবার ঘর পেয়েছে তাদের এখন মাথা গোজার ঠাই হয়েছে।
শ্রীপুর ইউপি উত্তর শ্রীপুর গ্রামের ঘর প্রাপ্ত সুবিধাভূগি ভ্যান চালক সাহাব উদ্দিন জানান “মুই খুব খুশি বাহে প্রধানমন্ত্রী মোক ঘর দিছে, মুই এখন খুব সুখত আছোম”
শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম জানান, ২০টি পরিবারকে সরকারী খরচে ঘর নির্মান করে দেয়া হয়েছে। আরোও ২০০টি পরিবাররে মাঝে ঘর নির্মান করে দেওয়ার জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।
দহবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবির মুকুল জানান, আমার ইউনিয়নে ৯৬টি পরিবারের মাঝে সরকারী ঘর নির্মান করে দেয়া হয়েছে। আরোও প্রয়োজনীয় সংখ্যক ঘরের চাহিদা প্রেরন করা হয়েছে। এছাড়াও উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে এ কার্যক্রম সমাপ্ত হয়েছে।