বঙ্গবন্ধু উন্নয়নশীল দেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন শেখ হাসিনা-নীলফামারীতে দুদক কমিশনার
https://www.obolokon24.com/2018/10/dudok.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২২ অক্টোবর॥
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার (তদন্ত) এএফএম আমিনুল ইসলাম, সরকারের দশ বছরের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, দেশ অনেক আগেই উন্নয়নশীল দেশ হতে পারত, কিন্তু দুর্নীতির কারণে হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন আজ তা বাস্তবায়ন করেছেন তার কন্যা বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে দেশে যে উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড হয়েছে তা আজ দৃশ্যমান।
সোমবার (২২ অক্টোবর) বিকালে নীলফামারী জেলা আইনজীবি সমিতির আয়োজনে আইনজীবি সমিতির হলরুমে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযোগের শাস্তির হার বেড়েছে। আগে অভিযোগের শাস্তির হার ছিল ৩৭ শতাংশ। বর্তমানে ৫৫ শতাংশ অভিযোগের শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। শাস্তির হার শতভাগ নিশ্চিত করার জন্য দুদক কাজ করছে। এছাড়াও চলতি বছরে সাড়ে ৮শ সরকারী কর্মকর্তাকে দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়। দুর্নীতিকারীদের চিহ্নিত করতে তিনি জনগণকে সোচ্চার ও আরো সচেতন হবার আহবান জানান।
তিনি বলেন, দেশে সৎ মানুষ গড়তে, সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে সারা দেশে প্রায় ২৬ হাজার সততা সংঘ গঠন করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে সততা স্টোর। কারণ দেশের মুল মেরুদন্ড হচ্ছে এই শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দুর্নীতি কি তা জানানো যায় তাহলে এই নতুন প্রজন্ম দুর্নীতি থেকে দুরে থাকবে এবং এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। আগামী ১০-১৫ বছর পর এই দেশের হাল ধরবে এখনকার শিক্ষার্থীরা। তাই তাদের মাঝে সততার বীজ বুনতে হবে। যার ফলস্বরূপ আগামীতে দেশে সৎ কর্মকর্তা তৈরি হবে, দুর্নীতি কমে যাবে অনেক।
জেলা আইনজীবি সমিতির সভাপতি এ্যাড. আলিম উদ্দিন বসুনিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. অক্ষয় কুমার রায়ের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুদক প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক (প্রতিরোধ) মো. মনিরুজ্জামান (উপ-সচিব), দুদক কমিশনার (তদন্ত) এর একান্ত সচিব সৈয়দ রবিউল ইসলাম (উপ-সচিব), জেলা ও দায়রা জজ রেজাউল করিম সরকার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বিচারক মাহবুবার রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খন্দকার মো. নাহিদ হাসান প্রমুখ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এ্যাড. শাহজাহান আলী, এ্যাড. মমতাজুল হক, এ্যাড. আবু মো. সোয়েম, এ্যাড. আজহারুল ইসলাম, এ্যাড. ওবায়দুল হক।
আগামীকাল মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জেলার ডোমার উপজেলা পরিষদ চত্বরে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে সমস্যার বিষয়বস্তু শুনে তা সমাধানের নির্দেশ দিবেন দুদকের কমিশনার এএফএম আমিনুল ইসলাম।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার (তদন্ত) এএফএম আমিনুল ইসলাম, সরকারের দশ বছরের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, দেশ অনেক আগেই উন্নয়নশীল দেশ হতে পারত, কিন্তু দুর্নীতির কারণে হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন আজ তা বাস্তবায়ন করেছেন তার কন্যা বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে দেশে যে উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড হয়েছে তা আজ দৃশ্যমান।
সোমবার (২২ অক্টোবর) বিকালে নীলফামারী জেলা আইনজীবি সমিতির আয়োজনে আইনজীবি সমিতির হলরুমে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযোগের শাস্তির হার বেড়েছে। আগে অভিযোগের শাস্তির হার ছিল ৩৭ শতাংশ। বর্তমানে ৫৫ শতাংশ অভিযোগের শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। শাস্তির হার শতভাগ নিশ্চিত করার জন্য দুদক কাজ করছে। এছাড়াও চলতি বছরে সাড়ে ৮শ সরকারী কর্মকর্তাকে দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়। দুর্নীতিকারীদের চিহ্নিত করতে তিনি জনগণকে সোচ্চার ও আরো সচেতন হবার আহবান জানান।
তিনি বলেন, দেশে সৎ মানুষ গড়তে, সততার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে সারা দেশে প্রায় ২৬ হাজার সততা সংঘ গঠন করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে সততা স্টোর। কারণ দেশের মুল মেরুদন্ড হচ্ছে এই শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দুর্নীতি কি তা জানানো যায় তাহলে এই নতুন প্রজন্ম দুর্নীতি থেকে দুরে থাকবে এবং এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। আগামী ১০-১৫ বছর পর এই দেশের হাল ধরবে এখনকার শিক্ষার্থীরা। তাই তাদের মাঝে সততার বীজ বুনতে হবে। যার ফলস্বরূপ আগামীতে দেশে সৎ কর্মকর্তা তৈরি হবে, দুর্নীতি কমে যাবে অনেক।
জেলা আইনজীবি সমিতির সভাপতি এ্যাড. আলিম উদ্দিন বসুনিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. অক্ষয় কুমার রায়ের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুদক প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক (প্রতিরোধ) মো. মনিরুজ্জামান (উপ-সচিব), দুদক কমিশনার (তদন্ত) এর একান্ত সচিব সৈয়দ রবিউল ইসলাম (উপ-সচিব), জেলা ও দায়রা জজ রেজাউল করিম সরকার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বিচারক মাহবুবার রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খন্দকার মো. নাহিদ হাসান প্রমুখ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এ্যাড. শাহজাহান আলী, এ্যাড. মমতাজুল হক, এ্যাড. আবু মো. সোয়েম, এ্যাড. আজহারুল ইসলাম, এ্যাড. ওবায়দুল হক।
আগামীকাল মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জেলার ডোমার উপজেলা পরিষদ চত্বরে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে সমস্যার বিষয়বস্তু শুনে তা সমাধানের নির্দেশ দিবেন দুদকের কমিশনার এএফএম আমিনুল ইসলাম।