‘ঢাবির সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোর মান খতিয়ে দেখতে হবে’
https://www.obolokon24.com/2018/10/dhaka-univercity.html
অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্বিবিদ্যালয়ে চলমান ডিপ্লোমা ও সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো কতটা মানসম্মত ও ফলপ্রসূ হচ্ছে তা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেন, এসব কোর্সের উদ্দেশে শিক্ষার প্রসার নাকি বাণিজ্যিক তা খতিয়ে দেখতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি।
আজ শনিবার (০৬ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫১তম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ এ সমাবর্তনের মূল ভেন্যু। তবে ঢাকা কলেজ ও ইডেন কলেজের সমাবর্তনের তাবু টানানো হয়েছে। যেখানে প্রথমবারের মতো ঢাবি অধিভূক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, রাজনীতি এখন গরিবের ভাউজ। গ্রামের ভাষায় ভাউজ হচ্ছে ভাবী। গরিবের বউ হচ্ছে সবার ভাবী। এখন রাজনীতিও তেমন। যে কেউ চাইলেই রাজনীতিতে আসতে পারছে। কিন্তু অন্য পেশায় কেউ চাইলেই যেতে পারে না।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার জীবনের অন্যতম মাইলফলক অর্জন করতে যাচ্ছেন ২১ হাজার ১১১ জন গ্র্যাজুয়েট। যা ঢাবির ইতিহাসে সর্বাধিক গ্র্যাজুয়েট। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কৃতী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ৯৬টি স্বর্ণপদক, ৮১ জনকে পিএইচডি এবং ২৭ জনকে এমফিল ডিগ্রি দেওয়া হবে।
সকাল ৭টা থেকেই ঢাবি ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। পুরো ক্যাম্পাস ছেয়ে গেছে সমাবর্তনের ব্যানার-ফেস্টুনে।
ঢাকা বিশ্বিবিদ্যালয়ে চলমান ডিপ্লোমা ও সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো কতটা মানসম্মত ও ফলপ্রসূ হচ্ছে তা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেন, এসব কোর্সের উদ্দেশে শিক্ষার প্রসার নাকি বাণিজ্যিক তা খতিয়ে দেখতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি।
আজ শনিবার (০৬ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫১তম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ এ সমাবর্তনের মূল ভেন্যু। তবে ঢাকা কলেজ ও ইডেন কলেজের সমাবর্তনের তাবু টানানো হয়েছে। যেখানে প্রথমবারের মতো ঢাবি অধিভূক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, রাজনীতি এখন গরিবের ভাউজ। গ্রামের ভাষায় ভাউজ হচ্ছে ভাবী। গরিবের বউ হচ্ছে সবার ভাবী। এখন রাজনীতিও তেমন। যে কেউ চাইলেই রাজনীতিতে আসতে পারছে। কিন্তু অন্য পেশায় কেউ চাইলেই যেতে পারে না।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার জীবনের অন্যতম মাইলফলক অর্জন করতে যাচ্ছেন ২১ হাজার ১১১ জন গ্র্যাজুয়েট। যা ঢাবির ইতিহাসে সর্বাধিক গ্র্যাজুয়েট। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কৃতী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ৯৬টি স্বর্ণপদক, ৮১ জনকে পিএইচডি এবং ২৭ জনকে এমফিল ডিগ্রি দেওয়া হবে।
সকাল ৭টা থেকেই ঢাবি ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। পুরো ক্যাম্পাস ছেয়ে গেছে সমাবর্তনের ব্যানার-ফেস্টুনে।