নীলফামারীতে কাজ শেষ হতে না হতেই সংযোগ সড়কে ধস
https://www.obolokon24.com/2018/09/road_18.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)ঃ
রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নির্মিত নীলফামারী- কিশোরগঞ্জ ভায়া পঞ্চপুকুর সড়কের বাজিতপাড়া ঘাটের চাড়ালকাঁটা নদীর উপর নির্মিত ১৪৪ মিটার আরসিসি গাডার ব্রীজের সংযোগ সড়কটি নির্মানের এক বছর হতে না হতেই ধস দেখা দিয়েছে। ফলে ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলছে।
নীলফামারী এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় সুত্রে ও সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, নীলফামারী কিশোরগঞ্জ ভায়া পঞ্চপুকুর সড়কের বাজিতপাড়া ঘাটের উপর ৫ কোটি ৯০ লাখ ৬৩ হাজার ৪৭৮ টাকা ব্যায়ে ১৪৪ মিটার দীর্ঘ ব্রীজ নির্মান করা হয়। টেন্ডারে ব্রীজ নির্মানের কাজটি পান ঝালকাটি সদরের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইসলাম ব্রাদ্রার্স। ব্রীজ নির্মানের ঠিকাদার ইসলাম ব্রাদার্স হলেও কাজটি করেন নীলফামারীর ঠিকাদার মিজানুর রহমান। কাজ শুরুর তারিখ ১/১০/২০১৪ ও কাজ শেষের তারিখ ৩১/৩/২০১৮। তদারকি কর্মকর্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন নীলফামারী সদর উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম।
এলাকাবাসীর অভিযোগ ব্রীজটির নির্মান কাজে ও ১০০ মিটার সংযোগ সড়কটির দায়িত্বে থাকা নীলফামারী সদর উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম ঠিকাদারের সাথে যোগসাজস করে নি¤œমানের যেনতেন সামগ্রী ব্যবহার করার কারনে নির্মান কাজ শেষ হতে না হতেই সড়কটি এভাবে ধসে গেছে।
ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী অটোচালক এনামুল হক বলেন, নি¤œমানের কাজের ফলে নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই সড়কটির যে অবস্থা তাতে মনে হয় সড়কটি বেশিদিন টিকবেনা।
ঠিকাদার মিজানুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ভাই যে জায়গাটিতে সড়কটি ধসে গেছে খুব দ্রুত সেটি সংস্কার করা হবে।
তদারকি কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা নীলফামারী সদর উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, কয়েকদিনের বর্ষনের ফলে সড়কটি ধসে গেছে। আমি ঠিকাদারকে বলে সড়কটি মেরামত করে নেব।
নীলফামারী এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বেলাল হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, সড়ক ধসে যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি লোক পাঠিয়ে ব্যাবস্থা নিচ্ছি।
রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নির্মিত নীলফামারী- কিশোরগঞ্জ ভায়া পঞ্চপুকুর সড়কের বাজিতপাড়া ঘাটের চাড়ালকাঁটা নদীর উপর নির্মিত ১৪৪ মিটার আরসিসি গাডার ব্রীজের সংযোগ সড়কটি নির্মানের এক বছর হতে না হতেই ধস দেখা দিয়েছে। ফলে ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলছে।
নীলফামারী এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় সুত্রে ও সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, নীলফামারী কিশোরগঞ্জ ভায়া পঞ্চপুকুর সড়কের বাজিতপাড়া ঘাটের উপর ৫ কোটি ৯০ লাখ ৬৩ হাজার ৪৭৮ টাকা ব্যায়ে ১৪৪ মিটার দীর্ঘ ব্রীজ নির্মান করা হয়। টেন্ডারে ব্রীজ নির্মানের কাজটি পান ঝালকাটি সদরের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইসলাম ব্রাদ্রার্স। ব্রীজ নির্মানের ঠিকাদার ইসলাম ব্রাদার্স হলেও কাজটি করেন নীলফামারীর ঠিকাদার মিজানুর রহমান। কাজ শুরুর তারিখ ১/১০/২০১৪ ও কাজ শেষের তারিখ ৩১/৩/২০১৮। তদারকি কর্মকর্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন নীলফামারী সদর উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম।
এলাকাবাসীর অভিযোগ ব্রীজটির নির্মান কাজে ও ১০০ মিটার সংযোগ সড়কটির দায়িত্বে থাকা নীলফামারী সদর উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম ঠিকাদারের সাথে যোগসাজস করে নি¤œমানের যেনতেন সামগ্রী ব্যবহার করার কারনে নির্মান কাজ শেষ হতে না হতেই সড়কটি এভাবে ধসে গেছে।
ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী অটোচালক এনামুল হক বলেন, নি¤œমানের কাজের ফলে নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই সড়কটির যে অবস্থা তাতে মনে হয় সড়কটি বেশিদিন টিকবেনা।
ঠিকাদার মিজানুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ভাই যে জায়গাটিতে সড়কটি ধসে গেছে খুব দ্রুত সেটি সংস্কার করা হবে।
তদারকি কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা নীলফামারী সদর উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, কয়েকদিনের বর্ষনের ফলে সড়কটি ধসে গেছে। আমি ঠিকাদারকে বলে সড়কটি মেরামত করে নেব।
নীলফামারী এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বেলাল হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, সড়ক ধসে যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি লোক পাঠিয়ে ব্যাবস্থা নিচ্ছি।