আটোয়ারীর রাখালদেবীতে হতদরিদ্রের চাল আত্মসাতের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/09/panchagar_15.html
পঞ্চগড় থেকে সাইদুজ্জামান রেজা-
পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের রাখালদেবীতে হতদরিদ্রের জন্য বাংলাদেশ সরকারের বরাদ্দকৃত ১০ টাকা কেজি চাল আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ করেছে একই এলাকার বুধু মোহাম্মদসহ অনেকেই। অভিযোগসূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ সরকারের ক্ষুধামুক্ত দেশগড়ার অঙ্গীকার নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দেশীব্যাপী হতদরিদ্রের মাঝে ১০ টাকা কেজি চাল বিক্রির নিমিত্তে গত ১০ সেপ্টেম্বর আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের রাখালদেবীতে চালের ডিলার আক্তারুজ্জামান সাজু ১০ টাকা কেজি চাল বিক্রির সময় ৩০ কেজি চালের ব্যাগে ২৫ কেজি চাল বিক্রি করায় হতদরিদ্র রসনা, সেলিনা, হালিমাসহ অনেকেই মৌখিক ভাবে অভিযোগ করে এবং চালের ডিলারের দোকানে হৈচৈ শুরু করে। এ সময় ইউপি সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। গত ১২ সেপ্টেম্বর বুধু মোহাম্মদ সহ ১৪ জন স্থানীয় হতদরিদ্র পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ করে। একই এলাকার ইউপি সদস্য রাজিউল ইসলাম জানান, ঘটনার বিষয় আমি জানি, সে সময় আমি ডিলারের দোকানে গিয়ে চাল মাপার কোন পাল্লা বা যন্ত্র না পাইনি। চালের ডিলার আক্তারুজ্জামান সাজু অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে। জেলা প্রশাসক, পঞ্চগড় মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম জানান, আমি ইতিমধ্যেই জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে নির্দেশ দিয়েছি বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য, যদি প্রমাণিত হয় তাহলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যেই হোক কোন ছাড় দেওয়া হবে না।
পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের রাখালদেবীতে হতদরিদ্রের জন্য বাংলাদেশ সরকারের বরাদ্দকৃত ১০ টাকা কেজি চাল আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ করেছে একই এলাকার বুধু মোহাম্মদসহ অনেকেই। অভিযোগসূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ সরকারের ক্ষুধামুক্ত দেশগড়ার অঙ্গীকার নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দেশীব্যাপী হতদরিদ্রের মাঝে ১০ টাকা কেজি চাল বিক্রির নিমিত্তে গত ১০ সেপ্টেম্বর আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়া ইউনিয়নের রাখালদেবীতে চালের ডিলার আক্তারুজ্জামান সাজু ১০ টাকা কেজি চাল বিক্রির সময় ৩০ কেজি চালের ব্যাগে ২৫ কেজি চাল বিক্রি করায় হতদরিদ্র রসনা, সেলিনা, হালিমাসহ অনেকেই মৌখিক ভাবে অভিযোগ করে এবং চালের ডিলারের দোকানে হৈচৈ শুরু করে। এ সময় ইউপি সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। গত ১২ সেপ্টেম্বর বুধু মোহাম্মদ সহ ১৪ জন স্থানীয় হতদরিদ্র পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ করে। একই এলাকার ইউপি সদস্য রাজিউল ইসলাম জানান, ঘটনার বিষয় আমি জানি, সে সময় আমি ডিলারের দোকানে গিয়ে চাল মাপার কোন পাল্লা বা যন্ত্র না পাইনি। চালের ডিলার আক্তারুজ্জামান সাজু অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে। জেলা প্রশাসক, পঞ্চগড় মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম জানান, আমি ইতিমধ্যেই জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে নির্দেশ দিয়েছি বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য, যদি প্রমাণিত হয় তাহলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যেই হোক কোন ছাড় দেওয়া হবে না।