নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনায় মিথ্যা মামলা দিয়ে দিনের পর দিন হয়রানীর অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/09/nilphamari_86.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনয়নের মধ্য রাজিব বাটিবেচা পাড়া গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু পক্ষের মহিলাদের চুলোচুলির ঘটনায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ করেছেন একটি পক্ষ।
সরেজমিন ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন সুত্রে জানা গেছে, মধ্য রাজিব বাটিবেচা পাড়া গ্রামের জোনাব আলীর ছেলে আজানুর রহমান পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি সেচ খালের ইজারাদার। গত ১৪/১২/২০১৭ তারিখে একই গ্রামের আবদার রহমানের ছেলের বীজ রোপনের জমি পানি দিয়ে তলিয়ে দেয় ইজারাদার আজানুর । এ ঘটনায় দু পক্ষের মহিলাদের মধ্যে কথাকাঁটা কাটির এক পর্যায়ে চুলোচুলির ঘটনা ঘটে। এসময় প্রতিবেশির লোকজন দু পক্ষকে সরিয়ে দিয়ে ঘটনা মিটমাট করে দেয়। কিন্তু এখরোখা আজানুর রহমান বাড়িতে এসে ওই দিন তাঁর স্ত্রী ও পুত্রকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে গত ২২/১২/২০১৭ তারিখে থানায় মামলার এজাহারে কাঁটা জখমের কথা উল্লেখ করে অপর পক্ষের ৬ জনকে আসামী করে থানায় মামলা করে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কয়েক দফায় তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা না পেয়ে কোর্টে চুরান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত বুধবার সরেজমিনে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শি ও নিরপেক্ষ ১০ থেকে ১২ জন ব্যাক্তির সাথে কথা বললে তারা সকলেই বলেন, দুই পক্ষের মহিলাদের মধ্যে চুলোচুলির সময় আমরা তাদের সরিয়ে দিয়েছি । তারা সবাই সুস্থ শরীরে বাড়িতে গেছে। এসময় কেউ আহত হয়নি। কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশিদ বলেন, মামলা ফাইনাল প্রতিবেদন পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুনেছি বাদী নারাজী করেছে। এটা এখন আদালতের বিষয়।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনয়নের মধ্য রাজিব বাটিবেচা পাড়া গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু পক্ষের মহিলাদের চুলোচুলির ঘটনায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ করেছেন একটি পক্ষ।
সরেজমিন ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন সুত্রে জানা গেছে, মধ্য রাজিব বাটিবেচা পাড়া গ্রামের জোনাব আলীর ছেলে আজানুর রহমান পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি সেচ খালের ইজারাদার। গত ১৪/১২/২০১৭ তারিখে একই গ্রামের আবদার রহমানের ছেলের বীজ রোপনের জমি পানি দিয়ে তলিয়ে দেয় ইজারাদার আজানুর । এ ঘটনায় দু পক্ষের মহিলাদের মধ্যে কথাকাঁটা কাটির এক পর্যায়ে চুলোচুলির ঘটনা ঘটে। এসময় প্রতিবেশির লোকজন দু পক্ষকে সরিয়ে দিয়ে ঘটনা মিটমাট করে দেয়। কিন্তু এখরোখা আজানুর রহমান বাড়িতে এসে ওই দিন তাঁর স্ত্রী ও পুত্রকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে গত ২২/১২/২০১৭ তারিখে থানায় মামলার এজাহারে কাঁটা জখমের কথা উল্লেখ করে অপর পক্ষের ৬ জনকে আসামী করে থানায় মামলা করে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কয়েক দফায় তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা না পেয়ে কোর্টে চুরান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত বুধবার সরেজমিনে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শি ও নিরপেক্ষ ১০ থেকে ১২ জন ব্যাক্তির সাথে কথা বললে তারা সকলেই বলেন, দুই পক্ষের মহিলাদের মধ্যে চুলোচুলির সময় আমরা তাদের সরিয়ে দিয়েছি । তারা সবাই সুস্থ শরীরে বাড়িতে গেছে। এসময় কেউ আহত হয়নি। কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ হারুন অর রশিদ বলেন, মামলা ফাইনাল প্রতিবেদন পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুনেছি বাদী নারাজী করেছে। এটা এখন আদালতের বিষয়।