কিশোরগঞ্জে ব্রীজ আছে সড়ক নেই
https://www.obolokon24.com/2018/09/kisargang9.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারের ঘাটে ব্রীজ নির্মাণের তিন বছর পেড়িয়ে গেলেও সংযোগ সড়কসহ কোন সড়ক না থাকায় সেটি কাজে আসছেনা। ফলে সরকারের লাখ লাখ টাকা দিয়ে নির্মিত ব্রীজ ব্যাবহার করতে পারছেনা এলাকাবাসী।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, গত ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে মাগুড়া ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারের ঘাটে বুল্লাই নদীর উপর ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬৫৩ টাকা ব্যায়ে ৪০ ফুট ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মাগুড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারের ঘাটে একটি ব্রীজ নির্মাণ করা হলেও ব্রীজটির সংযোগ সড়কতো দুরের কথা সেখানে এলাকাবাসীর যাতায়াতের কোন সড়ক নেই। এককথায় জনগুরুত্বপুর্ণ নয় এমন স্থানে ব্রীজ নির্মাণ করে সরকারের লাখ লাখ টাকার অপচয় হয়েছে মাত্র। তবে এলাকাবাসীর দাবি মাগুড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লোকজন খুব সহজে ওই ব্রীজ দিয়ে পাশ্ববর্তী গঙ্গাচড়া উপজেলার চন্দনের হাটে যাতায়াত করতে পারত। কিন্তু সংযোগ সড়কসহ সড়ক না থাকায় সেটি কোন কাজে আসছেনা
মাগুড়া ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আহাদ আলী বলেন, মাগুড়া কামারের ঘাটের ব্রীজটি তেমন জণগুরুত্বপুর্ণ না হলেও এটি এলাকাবাসীর উপকারে আসত কিন্তু সংযোগ সড়কতো দুরের কথা এখানে সড়ক না থাকায় এলাকাবাসী ব্রীজটির সুফল ভোগ করতে পারছেনা। তাছাড়া এই ব্রীজ দিয়ে ভাড়ি যান চলাচলের কোন সম্ভাবনা না থাকায় ঠিকাদার নি¤œমাণের কাজ করে চলে গেছে।
মাগুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান শিহাব বলেন, আমি উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভার মিটিংয়ে বেশ কয়েকবার ব্রীজটির সংযোগ সড়ক করে দেওয়ার জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতাকের্ বলেছি কিন্তু ব্রীজ নির্মানের তিন বছর পার হলেও সংযোগ সড়ক হয়নি।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, মাগুড়া কামারের ঘাটে যে ব্রীজটি নির্মান করা হয়েছে সেখানে কোন সড়ক নেই । তাই ঠিকাদাররার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেনি। সড়ক হলে সংযোগ দেয়া হবে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারের ঘাটে ব্রীজ নির্মাণের তিন বছর পেড়িয়ে গেলেও সংযোগ সড়কসহ কোন সড়ক না থাকায় সেটি কাজে আসছেনা। ফলে সরকারের লাখ লাখ টাকা দিয়ে নির্মিত ব্রীজ ব্যাবহার করতে পারছেনা এলাকাবাসী।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, গত ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে মাগুড়া ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারের ঘাটে বুল্লাই নদীর উপর ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬৫৩ টাকা ব্যায়ে ৪০ ফুট ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মাগুড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারের ঘাটে একটি ব্রীজ নির্মাণ করা হলেও ব্রীজটির সংযোগ সড়কতো দুরের কথা সেখানে এলাকাবাসীর যাতায়াতের কোন সড়ক নেই। এককথায় জনগুরুত্বপুর্ণ নয় এমন স্থানে ব্রীজ নির্মাণ করে সরকারের লাখ লাখ টাকার অপচয় হয়েছে মাত্র। তবে এলাকাবাসীর দাবি মাগুড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের লোকজন খুব সহজে ওই ব্রীজ দিয়ে পাশ্ববর্তী গঙ্গাচড়া উপজেলার চন্দনের হাটে যাতায়াত করতে পারত। কিন্তু সংযোগ সড়কসহ সড়ক না থাকায় সেটি কোন কাজে আসছেনা
মাগুড়া ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আহাদ আলী বলেন, মাগুড়া কামারের ঘাটের ব্রীজটি তেমন জণগুরুত্বপুর্ণ না হলেও এটি এলাকাবাসীর উপকারে আসত কিন্তু সংযোগ সড়কতো দুরের কথা এখানে সড়ক না থাকায় এলাকাবাসী ব্রীজটির সুফল ভোগ করতে পারছেনা। তাছাড়া এই ব্রীজ দিয়ে ভাড়ি যান চলাচলের কোন সম্ভাবনা না থাকায় ঠিকাদার নি¤œমাণের কাজ করে চলে গেছে।
মাগুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান শিহাব বলেন, আমি উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভার মিটিংয়ে বেশ কয়েকবার ব্রীজটির সংযোগ সড়ক করে দেওয়ার জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতাকের্ বলেছি কিন্তু ব্রীজ নির্মানের তিন বছর পার হলেও সংযোগ সড়ক হয়নি।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, মাগুড়া কামারের ঘাটে যে ব্রীজটি নির্মান করা হয়েছে সেখানে কোন সড়ক নেই । তাই ঠিকাদাররার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেনি। সড়ক হলে সংযোগ দেয়া হবে।