জলঢাকায় শো প্রকল্প কার্যক্রম পরিদর্শনে গণমাধ্যম কর্মীরা
https://www.obolokon24.com/2018/09/jaldhaka_24.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে স্ট্রেনদেনিং হেলথ আউটকামস ফর ওমেন এন্ড চিলড্রেন প্রজেক্ট (শো) এর কার্যক্রম অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার অর্থায়নে ল্যাম্ব ও প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ যৌথভাবে এই সভার আয়োজন করে। সোমবার প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের জলঢাকা ফিল্ড অফিসে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্বাগত বক্তব্যে ল্যাম্বের টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর মাহফুজুর রহমান।শো প্রকল্প সম্পর্কে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে প্রকল্প প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর রিপোর্টিং ও ডকুমেন্টেশন স্পেশালিস্ট আসাদ রাসেল। সভায় সাংবাদিকদেরকে জানানো হয় ২০১৬ সাল থেকে এ প্রকল্পের অধীনে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ওপরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সমূহে আগস্ট ২০১৮ পর্যন্ত ৩৫০৯ টি নিরাপদ প্রসব সম্পন্ন হয়েছে।২৮৫১৯ জন গর্ভবতী প্রসব পূর্ববতী ও ৪৭৯১ জন প্রসব পরবর্তী স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেছেন এবং ৮৪৯ জন গর্ভবতীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জেলা সদর ও মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে রেফার করা হয়েছে। পরে সাংবাদিকবৃন্দ শৈলমারী ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে প্রকল্পের কার্যক্রম সরেজমিনে ঘুরে দেখেন। এ সময় তারা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত বেশ কয়েকজন সেবা গ্রহীতাদের সাথে কথা বলেন।প্রতিটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে ২ জন করে দক্ষ সিএসবিএ রয়েছেন যারা ২৪/৭ দিন এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র অবস্থান করে নিরাপদ প্রসব নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে। এছাড়াও গ্রাম পাড়া পর্যায়ে নিরাপদ প্রসব সম্পর্কে সচেতন করার ১০৫জন নারী এবং২৪ জন পুরুষ স্বাস্থ্য কর্মী রয়েছে।
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে স্ট্রেনদেনিং হেলথ আউটকামস ফর ওমেন এন্ড চিলড্রেন প্রজেক্ট (শো) এর কার্যক্রম অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার অর্থায়নে ল্যাম্ব ও প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ যৌথভাবে এই সভার আয়োজন করে। সোমবার প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের জলঢাকা ফিল্ড অফিসে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্বাগত বক্তব্যে ল্যাম্বের টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর মাহফুজুর রহমান।শো প্রকল্প সম্পর্কে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে প্রকল্প প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর রিপোর্টিং ও ডকুমেন্টেশন স্পেশালিস্ট আসাদ রাসেল। সভায় সাংবাদিকদেরকে জানানো হয় ২০১৬ সাল থেকে এ প্রকল্পের অধীনে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ওপরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সমূহে আগস্ট ২০১৮ পর্যন্ত ৩৫০৯ টি নিরাপদ প্রসব সম্পন্ন হয়েছে।২৮৫১৯ জন গর্ভবতী প্রসব পূর্ববতী ও ৪৭৯১ জন প্রসব পরবর্তী স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেছেন এবং ৮৪৯ জন গর্ভবতীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জেলা সদর ও মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে রেফার করা হয়েছে। পরে সাংবাদিকবৃন্দ শৈলমারী ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে প্রকল্পের কার্যক্রম সরেজমিনে ঘুরে দেখেন। এ সময় তারা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত বেশ কয়েকজন সেবা গ্রহীতাদের সাথে কথা বলেন।প্রতিটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে ২ জন করে দক্ষ সিএসবিএ রয়েছেন যারা ২৪/৭ দিন এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র অবস্থান করে নিরাপদ প্রসব নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে। এছাড়াও গ্রাম পাড়া পর্যায়ে নিরাপদ প্রসব সম্পর্কে সচেতন করার ১০৫জন নারী এবং২৪ জন পুরুষ স্বাস্থ্য কর্মী রয়েছে।