ডোমারে যৌন উত্তেজক কবিরাজি ঔযধ খেয়ে যুবকের মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2018/09/domar_3.html
আনিছুর রহমান মানিক,ডোমার প্রতিনিধি :
নীলফামারীর ডোমারে গ্রাম্য এক কবিরাজের যৌন উত্তেজক ওষুধ খেয়ে নাজমুল ইসলাম(২৮) নামে এক ব্যাক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরো ৪জন ব্যাক্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
শনিবার রাতে উপজেলার হরিনচড়া ইউনিয়নের ধরনীগঞ্জ বাজারে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটে। নাজমুল ইসলাম হরিনচড়া ইউনিয়নের শেওটগাড়ী গ্রামের মো. আব্দুল মান্নানের ছেলে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলার মর্গে প্রেরন করেছে।কথিত কবিরাজ সাইফুল ইসলাম ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে।
নিহত নাজমুলের বড়ভাই আজগার আলী জানান,শনিবার রাত দশটার দিকে আমার ভাই নাজমুল সহ আরো ৫জন ব্যাক্তি ধরনীগঞ্জ বাজারে কবিরাজ সাইফুলের দোকানে চা খেতে যায়। এরেই এক পর্যায়ে সাইফুল সকলকে কবিরাজী যৌন উত্তেজক ওয়ুধ খেতে দেয়।প্রথমে তারা ওয়ুধটি খেতে না চাইলে সাইফুলের অনুরোধে তারা ওয়ুধটি খায়। ওয়ুধটি খাওয়ার পরেই সকলেই অসুস্থ্য হয়ে পরে।
এ সময় আমার ভাই আমাকে ফোন দিয়ে জানায় সে মারা যাচ্ছে।আমি তাড়াতাড়ি বাড়ী থেকে ধরনীগঞ্জ বাজারে এসে সাইফুলের দোকানে গিয়ে দেখি আমার ভাই বুকের জ্বালায় ছটফোটাচ্ছে। এ সময় আমি সহ স্থানীয়রা অসুস্থ্য অবস্থায় আমার ভাই নাজমুলসহ জয়ন্ত রায়কে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের অবস্থা বেগতিক দেখে ডাক্তার রংপুরে নিয়ে যেতে বললে রংপুরে নিয়ে যাওয়ার পথেই আমার ভাইয়ের মৃত্যু ঘটে ও জয়ন্ত রায়কে রংপুর মেডিক্যেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে জয়ন্ত রায় রংপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
কবিরাজ সাইফুল হরিনচড়া ইউনিয়নের মোঃ আফতাব উদ্দিনের ছেলে। এ ঘটনায় আব্দুল কাদের,আলী হোসেন,মিজানুর রহমান ও ফরহাদ হোসেন স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে সুস্থ্য রয়েছে।
ডোমার থানার অফিসার্স ইনচার্জ(তদন্ত) মো. ইব্রাহিম খলিল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমারে গ্রাম্য এক কবিরাজের যৌন উত্তেজক ওষুধ খেয়ে নাজমুল ইসলাম(২৮) নামে এক ব্যাক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরো ৪জন ব্যাক্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
শনিবার রাতে উপজেলার হরিনচড়া ইউনিয়নের ধরনীগঞ্জ বাজারে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটে। নাজমুল ইসলাম হরিনচড়া ইউনিয়নের শেওটগাড়ী গ্রামের মো. আব্দুল মান্নানের ছেলে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলার মর্গে প্রেরন করেছে।কথিত কবিরাজ সাইফুল ইসলাম ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে।
নিহত নাজমুলের বড়ভাই আজগার আলী জানান,শনিবার রাত দশটার দিকে আমার ভাই নাজমুল সহ আরো ৫জন ব্যাক্তি ধরনীগঞ্জ বাজারে কবিরাজ সাইফুলের দোকানে চা খেতে যায়। এরেই এক পর্যায়ে সাইফুল সকলকে কবিরাজী যৌন উত্তেজক ওয়ুধ খেতে দেয়।প্রথমে তারা ওয়ুধটি খেতে না চাইলে সাইফুলের অনুরোধে তারা ওয়ুধটি খায়। ওয়ুধটি খাওয়ার পরেই সকলেই অসুস্থ্য হয়ে পরে।
এ সময় আমার ভাই আমাকে ফোন দিয়ে জানায় সে মারা যাচ্ছে।আমি তাড়াতাড়ি বাড়ী থেকে ধরনীগঞ্জ বাজারে এসে সাইফুলের দোকানে গিয়ে দেখি আমার ভাই বুকের জ্বালায় ছটফোটাচ্ছে। এ সময় আমি সহ স্থানীয়রা অসুস্থ্য অবস্থায় আমার ভাই নাজমুলসহ জয়ন্ত রায়কে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের অবস্থা বেগতিক দেখে ডাক্তার রংপুরে নিয়ে যেতে বললে রংপুরে নিয়ে যাওয়ার পথেই আমার ভাইয়ের মৃত্যু ঘটে ও জয়ন্ত রায়কে রংপুর মেডিক্যেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে জয়ন্ত রায় রংপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
কবিরাজ সাইফুল হরিনচড়া ইউনিয়নের মোঃ আফতাব উদ্দিনের ছেলে। এ ঘটনায় আব্দুল কাদের,আলী হোসেন,মিজানুর রহমান ও ফরহাদ হোসেন স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে সুস্থ্য রয়েছে।
ডোমার থানার অফিসার্স ইনচার্জ(তদন্ত) মো. ইব্রাহিম খলিল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।