ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেলো ২ কিশোরী
https://www.obolokon24.com/2018/09/domar.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারীর ডোমারে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেলো ২ কিশোরী।বুধবার(২৯ আগষ্ট) উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ঝাড়পাড়া গ্রামের রুধার মামুদের কন্যা মিরজাগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী রিনা বেগম (১৪) এর সাথে দেবীগঞ্জ উপজেলার উপনচৌখী ভাজনী এলাকার দুলু মিয়ার ছেলে মহাব্বত হোসেনের বিবাহের প্রস্তুতি কালে বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমার নির্দেশে উপজেলা শিক্ষা অফিসার আমির হোসেন, সহকারী শিক্ষা অফিসার রাকিবুল হাসান ও ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) ইব্রাহীম খলিল সংঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে কনের বাড়ীতে অভিযান চালায়। তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে বরসহ বরযাত্রীরা সব পালিয়ে যায়। এ সময় কনের পিতা ও দাদাকে আটক করে। পরে কনের পরিবার তাদের ভুল বুঝতে পেরে রিনার প্রাপ্ত বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দিবেনা মর্মে মুছলেকা দিয়ে রক্ষা পায়। অপরদিকে বৃহস্পতিবার(৩০ আগষ্ট) সন্ধ্যায় উপজেলা কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের চান্দখানা আমেনার বাজার এলাকার আব্দুর রহিমের কন্যা চান্দখানা জিআ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী রুমানা আক্তার (১৫)’র গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। সংবাদ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা,ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক দিপু, সদস্য দুলাল হোসেন কনের বাড়ীতে গিয়ে পরিবারের লোকদের বুঝিয়ে মুছলেকা নিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেয়॥ পরপর ২টি বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।
নীলফামারীর ডোমারে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেলো ২ কিশোরী।বুধবার(২৯ আগষ্ট) উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ঝাড়পাড়া গ্রামের রুধার মামুদের কন্যা মিরজাগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী রিনা বেগম (১৪) এর সাথে দেবীগঞ্জ উপজেলার উপনচৌখী ভাজনী এলাকার দুলু মিয়ার ছেলে মহাব্বত হোসেনের বিবাহের প্রস্তুতি কালে বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমার নির্দেশে উপজেলা শিক্ষা অফিসার আমির হোসেন, সহকারী শিক্ষা অফিসার রাকিবুল হাসান ও ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) ইব্রাহীম খলিল সংঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে কনের বাড়ীতে অভিযান চালায়। তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে বরসহ বরযাত্রীরা সব পালিয়ে যায়। এ সময় কনের পিতা ও দাদাকে আটক করে। পরে কনের পরিবার তাদের ভুল বুঝতে পেরে রিনার প্রাপ্ত বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দিবেনা মর্মে মুছলেকা দিয়ে রক্ষা পায়। অপরদিকে বৃহস্পতিবার(৩০ আগষ্ট) সন্ধ্যায় উপজেলা কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের চান্দখানা আমেনার বাজার এলাকার আব্দুর রহিমের কন্যা চান্দখানা জিআ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী রুমানা আক্তার (১৫)’র গোপনে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। সংবাদ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা,ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক দিপু, সদস্য দুলাল হোসেন কনের বাড়ীতে গিয়ে পরিবারের লোকদের বুঝিয়ে মুছলেকা নিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেয়॥ পরপর ২টি বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।