বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু ॥
https://www.obolokon24.com/2018/09/boropukuria.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি -
টানা প্রায় তিন মাস (৮৮ দিন) বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে খনির ১৩১৪ নম্বর কোল ফেস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয়।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফজলুর রহমান বলেন, খনির ১৩১৪ নম্বর ফেসের টানেল নির্মাণের কাজ শেষ করার পর শুক্রবার রাত সাড়ে ৯ টা থেকে উত্তোলন শুরু হয়েছে। সকাল ৬ টা পর্যন্ত এই ফেস থেকে ৫২৯ মে.টন কয়লা উত্তোলন হয়েছে। আগামী ২/১ দিনের মধ্যেই ২ হাজার থেকে ২২শ’ টন কয়লা উত্তোলন হবে। এর আগে গত ১৫ জুন খনির উৎপাদনশীল ১২১০ নম্বর কোল ফেসের উৎপাদনযোগ্য কয়লার মজুদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ১৬ জুন থেকে খনির কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়।
একই সময় খনির কোল ইয়ার্ড ও কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লার মজুদ শূন্যের কোটায় নেমে আসে। কয়লার অভাবে বড়পুকুরিয়া ৫২৫ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হওয়ার দারপ্রান্তে উপনিত হলে ১৯ জুলাই খনির ইয়ার্ড থেকে প্রায় ২৩০ কোটি টাকার ১ লাখ ৪৬ হাজার টন কয়লা উধাও হওয়ার ঘটনাটি ধরা পড়ে। এই ঘটনায় ৪ কর্মকর্তাকে প্রশাসনিক ব্যবস্থাসহ ১৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি পরিচালনা করছে দুদকের তদন্তাধীন রয়েছে।
টানা প্রায় তিন মাস (৮৮ দিন) বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে খনির ১৩১৪ নম্বর কোল ফেস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয়।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফজলুর রহমান বলেন, খনির ১৩১৪ নম্বর ফেসের টানেল নির্মাণের কাজ শেষ করার পর শুক্রবার রাত সাড়ে ৯ টা থেকে উত্তোলন শুরু হয়েছে। সকাল ৬ টা পর্যন্ত এই ফেস থেকে ৫২৯ মে.টন কয়লা উত্তোলন হয়েছে। আগামী ২/১ দিনের মধ্যেই ২ হাজার থেকে ২২শ’ টন কয়লা উত্তোলন হবে। এর আগে গত ১৫ জুন খনির উৎপাদনশীল ১২১০ নম্বর কোল ফেসের উৎপাদনযোগ্য কয়লার মজুদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ১৬ জুন থেকে খনির কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়।
একই সময় খনির কোল ইয়ার্ড ও কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লার মজুদ শূন্যের কোটায় নেমে আসে। কয়লার অভাবে বড়পুকুরিয়া ৫২৫ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হওয়ার দারপ্রান্তে উপনিত হলে ১৯ জুলাই খনির ইয়ার্ড থেকে প্রায় ২৩০ কোটি টাকার ১ লাখ ৪৬ হাজার টন কয়লা উধাও হওয়ার ঘটনাটি ধরা পড়ে। এই ঘটনায় ৪ কর্মকর্তাকে প্রশাসনিক ব্যবস্থাসহ ১৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি পরিচালনা করছে দুদকের তদন্তাধীন রয়েছে।