৭ মার্চ ভবন’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2018/09/7-march-Building.html
অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হলের ছাত্রীদের জন্য নবনির্মিত আবাসিক ভবন ‘৭ মার্চ ভবন’ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ভবনটি উদ্বোধন করেন তিনি। এর পর তিনি ভবনটি পরিদর্শন করেন। ঘুরে দেখেন ভবনের অভ্যন্তরে স্থাপিত ৭ মার্চ জাদুঘরও।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো আখতারুজ্জামান, উপউপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ।
উদ্বোধন শেষে এ ভবনের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত আলোচনাসভায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভায় সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো আখতারুজ্জামান।
আলোচনা সভার শুরুতে পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলো থেকে পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক। এর পর সঙ্গীত বিভাগের উদ্যোগে পরিবেশিত হয় রবীন্দ্র ও নজরুল সঙ্গীত। এর পর নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় পরিবেশিত হয় দলীয় নৃত্য। এর পর চলছে আলোচনা সভা।
উল্লেখ্য, ১১তলা বিশিষ্ট ৭ মার্চ ভবনটি ছাত্রীদের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধাসংবলিত হল। যেটি নির্মাণে প্রায় ৮৮ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হলের ছাত্রীদের জন্য নবনির্মিত আবাসিক ভবন ‘৭ মার্চ ভবন’ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ভবনটি উদ্বোধন করেন তিনি। এর পর তিনি ভবনটি পরিদর্শন করেন। ঘুরে দেখেন ভবনের অভ্যন্তরে স্থাপিত ৭ মার্চ জাদুঘরও।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো আখতারুজ্জামান, উপউপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ।
উদ্বোধন শেষে এ ভবনের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত আলোচনাসভায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভায় সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো আখতারুজ্জামান।
আলোচনা সভার শুরুতে পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলো থেকে পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক। এর পর সঙ্গীত বিভাগের উদ্যোগে পরিবেশিত হয় রবীন্দ্র ও নজরুল সঙ্গীত। এর পর নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় পরিবেশিত হয় দলীয় নৃত্য। এর পর চলছে আলোচনা সভা।
উল্লেখ্য, ১১তলা বিশিষ্ট ৭ মার্চ ভবনটি ছাত্রীদের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধাসংবলিত হল। যেটি নির্মাণে প্রায় ৮৮ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।