পীরগঞ্জের চৈত্রকোল ইউপি চেয়ারম্যান ভিজিএফ’র চাল দিলো ভিজিডি কার্ডধারীদেরকে!
https://www.obolokon24.com/2018/08/vgb.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর )প্রতিনিধি
পীরগঞ্জের এক ইউপি চেয়ারম্যান বাধ্য হয়ে ঈদুল ফিতরের আটকে রাখা ভিজিএফ’র চাল ভিজিডি’র কার্ডধারীদের মাঝে বিতরন করেছে। উপজেলার চৈত্রকোল ইউনিয়নে গত জুনের বরাদ্দকৃত ভিজিডি’র চাল আটকে আত্মসাতের চেষ্টা করেছিল ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান। বৃহষ্পতিবার চালগুলো বিতরন হয়।
অভিযোগ ও সুত্রে জানা গেছে, গত জুন মাসে উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়নেই ভিজিডি’র চাল বিতরন করা হলেও চৈত্রকোল ইউনিয়নের ১’শ ৮৭ জন কার্ডধারীর মাঝে বিতরন হয়নি। প্রতিজনের ৩০ কেজি করে চাল বিক্রি করে দেন ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান। ওই সময় ঈদুল ফিতরের বরাদ্দকৃত ভিজিএফ’র চালের মধ্যে ৩০ কেজি করে ওজনের ৯৭ বস্তা চাল ইউনিয়নের গুদামে রেখে দেয় চেয়ারম্যান। একপর্যায়ে দরিদ্র পরিবারের লোকজন বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ করলে বৃহষ্পতিবার উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ও ট্যাগ অফিসার গত জুন মাসের ভিজিডি’র চাল বিতরন করেন। এর আগে বুধবার ওই ইউপি’র গুদামে রাখা ঈদুল ফিতরের চালের বস্তাগুলো সিলগালা করে রাখা হয়। এ ব্যাপারে ট্যাগ অফিসার উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা শাহিনুর আলম বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পরই ইউপি চেয়ারম্যান আরও ৯০ বস্তা চাল এনে দিলে তা ভিজিডি কার্ডধারীদের মাঝে বিতরন করা হয়েছে। বিতরনকৃত চালগুলো ঈদুল ফিতরের কিনা তা জানি না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ইউপি সদস্য জানান, ঈদুল ফিতরের ভিজিএফ দিয়ে ভিজিডি’র চাল বিতরন করা হয়েছে। তদন্ত করলেই তা বেরিয়ে আসবে। ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান সবুজ বলেন, সময়ের অভাবে জুন মাসে চাল বিতরন করতে পারিনি। ৩০ কেজি ওজনের ৯০ বস্তা চাল কম থাকায় তা ক্রয় করে দিয়েছি।
পীরগঞ্জের এক ইউপি চেয়ারম্যান বাধ্য হয়ে ঈদুল ফিতরের আটকে রাখা ভিজিএফ’র চাল ভিজিডি’র কার্ডধারীদের মাঝে বিতরন করেছে। উপজেলার চৈত্রকোল ইউনিয়নে গত জুনের বরাদ্দকৃত ভিজিডি’র চাল আটকে আত্মসাতের চেষ্টা করেছিল ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান। বৃহষ্পতিবার চালগুলো বিতরন হয়।
অভিযোগ ও সুত্রে জানা গেছে, গত জুন মাসে উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়নেই ভিজিডি’র চাল বিতরন করা হলেও চৈত্রকোল ইউনিয়নের ১’শ ৮৭ জন কার্ডধারীর মাঝে বিতরন হয়নি। প্রতিজনের ৩০ কেজি করে চাল বিক্রি করে দেন ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান। ওই সময় ঈদুল ফিতরের বরাদ্দকৃত ভিজিএফ’র চালের মধ্যে ৩০ কেজি করে ওজনের ৯৭ বস্তা চাল ইউনিয়নের গুদামে রেখে দেয় চেয়ারম্যান। একপর্যায়ে দরিদ্র পরিবারের লোকজন বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ করলে বৃহষ্পতিবার উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ও ট্যাগ অফিসার গত জুন মাসের ভিজিডি’র চাল বিতরন করেন। এর আগে বুধবার ওই ইউপি’র গুদামে রাখা ঈদুল ফিতরের চালের বস্তাগুলো সিলগালা করে রাখা হয়। এ ব্যাপারে ট্যাগ অফিসার উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা শাহিনুর আলম বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পরই ইউপি চেয়ারম্যান আরও ৯০ বস্তা চাল এনে দিলে তা ভিজিডি কার্ডধারীদের মাঝে বিতরন করা হয়েছে। বিতরনকৃত চালগুলো ঈদুল ফিতরের কিনা তা জানি না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ইউপি সদস্য জানান, ঈদুল ফিতরের ভিজিএফ দিয়ে ভিজিডি’র চাল বিতরন করা হয়েছে। তদন্ত করলেই তা বেরিয়ে আসবে। ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান সবুজ বলেন, সময়ের অভাবে জুন মাসে চাল বিতরন করতে পারিনি। ৩০ কেজি ওজনের ৯০ বস্তা চাল কম থাকায় তা ক্রয় করে দিয়েছি।