রংপুর সিটি মেয়রের বিলবোর্ড ও শোক দিবসের ব্যানার গায়েব
https://www.obolokon24.com/2018/08/rangpur_86.html
ডেস্ক রিপোর্ট: রংপুর সিটি করপোরেশনের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়ায় মেয়র কর্তৃক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে নগরীর বিভিন্ন প্রান্তে টাঙ্গানো বিল বোর্ড রাতের অন্ধকারে হাওয়া হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক তোলপাড় চলছে। শুধু তাই নয়, খোদ মুল ফটকে জাতীয় শোক দিবসের শ্রদ্ধাঞ্জলির ব্যানারটিও হাওয়া হয়ে গেছে। এ ঘটনায় কোতয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন মেয়র।
রংপুর সিটি মেয়রের একান্ত সচিব জাহিদ হাসান লুসিড জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করায় মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা কর্তৃক প্রধানমন্ত্রীর ছবি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে নগরীর লালবাগ, জাহাজ কোম্পানী মোড়, মেডিক্যাল মোড়, সিটি করপোরেশনের সামন, ডিসির মোড়, মডার্ন ও মেডিক্যাল মোড়ে বেশ কিছু বিল বোর্ড দেন। গত ঈদ-উল-আযহার ছুটিতে কে বা কারা রাতের অন্ধকারে এসব বিল বোর্ড সরিয়ে ফেলেছে। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩ তম শাহাদত্ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে খোদ সিটি করপোরেশনের প্রধান ফটকেও একটি ব্যানার টাঙ্গানো হয়েছিল। কিন্তু সেটিও এই সময়ের মধ্যে কে বা কারা সরিয়ে ফেলেছে।
কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ(দায়িত্বপ্রাপ্ত) মোখতারুল আলম জানান, সিটি করপোরেশন কর্তৃক দেয়া প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে টাঙ্গানো বিল বোর্ড এবং জাতীয় শোক দিবসের ব্যানার সরিয়ে ফেলার বিষয়ে সিটি করপোরেশন থেকে আজ (সোমবার) কোতয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন সিটি করপোরেশনের মেয়র। আমরা জিডির সূত্র ধরে কারা এ ঘটনার সাথে জড়িত তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার জন্য তদন্ত ও অভিযান শুরু করেছি।
এ ব্যপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুরের উন্নয়নের ব্যপারে গ্রীন সিগনাল দিয়ে আমাকে ২১০ কোটি বরাদ্দ দিয়েছেন। তিনি আরও উন্নয়ন বরাদ্দ দিবেন। আমরা করপোরেশনের পক্ষ থেকে তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বিলবোর্ড দিয়েছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকীর শোক ব্যানার দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছি। কিন্তু সেগুলো রাতের অন্ধকারে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটি কোন দুর্বৃত্বদের কাজ নয়। এটি একটি চিহ্নিত মহল বিশেষের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রের অংশ বলে আমি মনে করি। যতদ্রুত সম্ভব এ ঘটনার সাথে সম্পৃক্তদের খুঁজে বের করে তাদের আইনের আওতায় এনে মুখোশ খুলে দেয়ার জন্য আমি আইনশৃংখলা বাহিনীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছি।
রংপুর সিটি মেয়রের একান্ত সচিব জাহিদ হাসান লুসিড জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করায় মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা কর্তৃক প্রধানমন্ত্রীর ছবি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে নগরীর লালবাগ, জাহাজ কোম্পানী মোড়, মেডিক্যাল মোড়, সিটি করপোরেশনের সামন, ডিসির মোড়, মডার্ন ও মেডিক্যাল মোড়ে বেশ কিছু বিল বোর্ড দেন। গত ঈদ-উল-আযহার ছুটিতে কে বা কারা রাতের অন্ধকারে এসব বিল বোর্ড সরিয়ে ফেলেছে। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩ তম শাহাদত্ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে খোদ সিটি করপোরেশনের প্রধান ফটকেও একটি ব্যানার টাঙ্গানো হয়েছিল। কিন্তু সেটিও এই সময়ের মধ্যে কে বা কারা সরিয়ে ফেলেছে।
কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ(দায়িত্বপ্রাপ্ত) মোখতারুল আলম জানান, সিটি করপোরেশন কর্তৃক দেয়া প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে টাঙ্গানো বিল বোর্ড এবং জাতীয় শোক দিবসের ব্যানার সরিয়ে ফেলার বিষয়ে সিটি করপোরেশন থেকে আজ (সোমবার) কোতয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন সিটি করপোরেশনের মেয়র। আমরা জিডির সূত্র ধরে কারা এ ঘটনার সাথে জড়িত তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার জন্য তদন্ত ও অভিযান শুরু করেছি।
এ ব্যপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রংপুরের উন্নয়নের ব্যপারে গ্রীন সিগনাল দিয়ে আমাকে ২১০ কোটি বরাদ্দ দিয়েছেন। তিনি আরও উন্নয়ন বরাদ্দ দিবেন। আমরা করপোরেশনের পক্ষ থেকে তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বিলবোর্ড দিয়েছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকীর শোক ব্যানার দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছি। কিন্তু সেগুলো রাতের অন্ধকারে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটি কোন দুর্বৃত্বদের কাজ নয়। এটি একটি চিহ্নিত মহল বিশেষের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রের অংশ বলে আমি মনে করি। যতদ্রুত সম্ভব এ ঘটনার সাথে সম্পৃক্তদের খুঁজে বের করে তাদের আইনের আওতায় এনে মুখোশ খুলে দেয়ার জন্য আমি আইনশৃংখলা বাহিনীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছি।